
তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যক্তিগত তথ্যের এক বিশাল ভাণ্ডার। সেই সুযোগ নিচ্ছে অনলাইন প্রতারকরা। আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তারা অনায়াসে খুব সহজেই সংগ্রহ করে নিতে পারে। সেসব তথ্য ব্যবহার করে তারা আপনার পরিচয়ে প্রতারণা, ফিশিং লিংক পাঠানো বা রোমান্স স্ক্যাম চালিয়ে যায়। সামাজিক মাধ্যম সুরক্ষায় তাই আপনার সতর্ক থাকা উচিত।
অনেকের জন্য সামাজিক মাধ্যম পেশাগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কেউ হয়তো ক্যারিয়ার গড়তে চান, আবার কেউ নতুন বন্ধু বানাতে চান। এসব উদ্দেশ্যে পাবলিক পোস্ট করা যায়, তবে ব্যক্তিগত জীবনের অনেক তথ্য গোপন রাখাই ভালো। সুতরাং যে কোনো পোস্ট করার আগে কয়েকটি প্রশ্ন করা উচিত। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন
আপনার পোস্টটি কার জন্য? যদি কেবল নিজের জন্যই লিখে থাকেন, তবে প্রকাশ্যে শেয়ার না করে ব্যক্তিগতভাবে রাখাই ভালো।
আপনার পোস্টটি কি সবাই দেখবে? অনলাইনে কিছুই ‘শূন্যে হারিয়ে যায়’ না। লাইক বা কমেন্ট না পেলেও অনেকেই আপনার পোস্ট দেখছেন। অপরিচিতরাও এসব তথ্য ব্যবহার করে আপনার সম্পর্কে ধারণা তৈরি করতে পারে। এ তথ্য ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ পাততে পারে।
এই পোস্টটি আজীবন আপনার সঙ্গে কি রাখতে চান? মনে রাখবেন, ইন্টারনেটে কিছু একবার প্রকাশ পেলে তা মুছে ফেলা খুবই কঠিন। তাই পোস্ট দেওয়ার আগে একবার ভাবুন— এই লেখা কিংবা ছবি ভবিষ্যতে আপনার জন্য বিব্রতকর হতে পারে কিনা।
পোস্ট দেওয়ার পরে আপনি কী লাভ করবেন, আর কী হারাতে পারেন—সেটি ভেবে দেখুন। ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করলে আপনি হারাতে পারেন আপনার গোপনীয়তা, নিরাপত্তা ও অজ্ঞাতনামা থাকার সুযোগ।
চলুন জেনে নিই সামাজিক মাধ্যম সুরক্ষার চারটি ধাপ
১. প্রাইভেসি সেটিংস
আপনি প্রাইভেসি সেটিংস পরিবর্তন করুন। প্রথমেই আপনার প্রোফাইলটি পাবলিক থেকে প্রাইভেটে করুন। নির্ধারণ করুন কে আপনার পোস্ট, ছবি বা ভিডিও দেখতে পারবে। আর ফেসবুকের প্রাইভেসি চেকআপ ও অফ-ফেসবুক একটিভিটি টুল ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন— কে আপনার পোস্টে যুক্ত হতে পারবে।
২. অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলুন
আপনার ব্যবহার না করা অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলুন। যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি আর ব্যবহার করেন না, সেগুলো ডিলিট করে দিন। কারণ ফাঁকা বা নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্ট হ্যাকারদের টার্গেটে পরিণত হয়। আপনার পুরোনো ছবি ও তথ্য ব্যবহার করে তারা প্রতারণা চালাতে পারে।
৩. পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
পাসওয়ার্ড সিকিউরড একটি ব্যাপার। সব প্ল্যাটফর্মে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা ঝুঁকিপূর্ণ। আপনার প্রতিটি অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা এবং শক্তিশালী পাসওয়ার্ড রাখুন ব্যবহার করা উচিত। সেজন্য এসব নিরাপদে সংরক্ষণের জন্য পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করুন।
৪. মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন
আর মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করুন। এই অ্যাকাউন্টে অননুমোদিত প্রবেশ ঠেকাতে এটি সবচেয়ে কার্যকর ব্যবস্থা। লগইন করার সময় পাসওয়ার্ড ছাড়াও একটি অতিরিক্ত নিরাপত্তা কোড বা ডিভাইস ভেরিফিকেশন লাগে, যা প্রতারকদের হাত থেকে আপনার তথ্য সুরক্ষা করবে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যক্তিগত তথ্যের এক বিশাল ভাণ্ডার। সেই সুযোগ নিচ্ছে অনলাইন প্রতারকরা। আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তারা অনায়াসে খুব সহজেই সংগ্রহ করে নিতে পারে। সেসব তথ্য ব্যবহার করে তারা আপনার পরিচয়ে প্রতারণা, ফিশিং লিংক পাঠানো বা রোমান্স স্ক্যাম চালিয়ে যায়। সামাজিক মাধ্যম সুরক্ষায় তাই আপনার সতর্ক থাকা উচিত।
অনেকের জন্য সামাজিক মাধ্যম পেশাগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কেউ হয়তো ক্যারিয়ার গড়তে চান, আবার কেউ নতুন বন্ধু বানাতে চান। এসব উদ্দেশ্যে পাবলিক পোস্ট করা যায়, তবে ব্যক্তিগত জীবনের অনেক তথ্য গোপন রাখাই ভালো। সুতরাং যে কোনো পোস্ট করার আগে কয়েকটি প্রশ্ন করা উচিত। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন
আপনার পোস্টটি কার জন্য? যদি কেবল নিজের জন্যই লিখে থাকেন, তবে প্রকাশ্যে শেয়ার না করে ব্যক্তিগতভাবে রাখাই ভালো।
আপনার পোস্টটি কি সবাই দেখবে? অনলাইনে কিছুই ‘শূন্যে হারিয়ে যায়’ না। লাইক বা কমেন্ট না পেলেও অনেকেই আপনার পোস্ট দেখছেন। অপরিচিতরাও এসব তথ্য ব্যবহার করে আপনার সম্পর্কে ধারণা তৈরি করতে পারে। এ তথ্য ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ পাততে পারে।
এই পোস্টটি আজীবন আপনার সঙ্গে কি রাখতে চান? মনে রাখবেন, ইন্টারনেটে কিছু একবার প্রকাশ পেলে তা মুছে ফেলা খুবই কঠিন। তাই পোস্ট দেওয়ার আগে একবার ভাবুন— এই লেখা কিংবা ছবি ভবিষ্যতে আপনার জন্য বিব্রতকর হতে পারে কিনা।
পোস্ট দেওয়ার পরে আপনি কী লাভ করবেন, আর কী হারাতে পারেন—সেটি ভেবে দেখুন। ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করলে আপনি হারাতে পারেন আপনার গোপনীয়তা, নিরাপত্তা ও অজ্ঞাতনামা থাকার সুযোগ।
চলুন জেনে নিই সামাজিক মাধ্যম সুরক্ষার চারটি ধাপ
১. প্রাইভেসি সেটিংস
আপনি প্রাইভেসি সেটিংস পরিবর্তন করুন। প্রথমেই আপনার প্রোফাইলটি পাবলিক থেকে প্রাইভেটে করুন। নির্ধারণ করুন কে আপনার পোস্ট, ছবি বা ভিডিও দেখতে পারবে। আর ফেসবুকের প্রাইভেসি চেকআপ ও অফ-ফেসবুক একটিভিটি টুল ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন— কে আপনার পোস্টে যুক্ত হতে পারবে।
২. অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলুন
আপনার ব্যবহার না করা অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলুন। যে অ্যাকাউন্টগুলো আপনি আর ব্যবহার করেন না, সেগুলো ডিলিট করে দিন। কারণ ফাঁকা বা নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্ট হ্যাকারদের টার্গেটে পরিণত হয়। আপনার পুরোনো ছবি ও তথ্য ব্যবহার করে তারা প্রতারণা চালাতে পারে।
৩. পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
পাসওয়ার্ড সিকিউরড একটি ব্যাপার। সব প্ল্যাটফর্মে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা ঝুঁকিপূর্ণ। আপনার প্রতিটি অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা এবং শক্তিশালী পাসওয়ার্ড রাখুন ব্যবহার করা উচিত। সেজন্য এসব নিরাপদে সংরক্ষণের জন্য পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করুন।
৪. মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন
আর মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করুন। এই অ্যাকাউন্টে অননুমোদিত প্রবেশ ঠেকাতে এটি সবচেয়ে কার্যকর ব্যবস্থা। লগইন করার সময় পাসওয়ার্ড ছাড়াও একটি অতিরিক্ত নিরাপত্তা কোড বা ডিভাইস ভেরিফিকেশন লাগে, যা প্রতারকদের হাত থেকে আপনার তথ্য সুরক্ষা করবে।

রোববার বেলা ১২টার দিকে ঢাকা কলেজের অডিটোরিয়ামে এক অনুষ্ঠানে আইডিয়াল ও ঢাকা উভয় কলেজের শিক্ষার্থীরা একে অপরকে ফুল দেন এবং কোলাকুলি করেন। অনুষ্ঠানে দুই কলেজের শিক্ষকরাও উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন (পুপরোয়া)-এর ২০২৬–২০২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আমাদের একদিনও আয়না ছাড়া চলে না। শুধু মুখ দেখার জন্যই নয়, ঘর সাজাতেও আয়নার জুড়ি নেই। ঘর সাজানোর সরঞ্জাম হিসেবে আয়না বেশ সমাদৃত। আয়নার নান্দনিক ব্যবহার আপনার ঘরটির সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলবে শতগুণ। ছোট-বড় বিভিন্ন রকম আয়নায় সাজিয়ে তুলতে পারেন আপনার প্রিয় ঘরটি।
৩ ঘণ্টা আগে
বর্তমান সময়ের দ্রুত পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান দিয়ে সন্তানকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব নয়। একজন শিশুর সার্বিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানের পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞান এবং মানসিক, সামাজিক ও শারীরিক বিকাশ।
৪ ঘণ্টা আগে