তনিমা রহমান
ওড়না নিছক পোশাকের অনুষঙ্গ নয়, ওড়না উড়িয়ে নিতে পারে মন। আবার ওড়নায়ও বাঁধা পড়তে পারে মন। তাই ওড়না শুধু সালোয়ার-কামিজের অনুষঙ্গ নয়, এটি আপনার পোশাক ও ব্যক্তিত্বে এনে দিতে পারে ভিন্নমাত্রা; আপনাকে উপস্থাপন করতে পারে আলাদাভাবে। ওড়নার ওপর ভিত্তি করেই বানানো যায় সালোয়ার-কামিজ।
সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে মিলিয়ে ওড়না নিতে হয়—ফ্যাশনের এ ধারণা এখন অনেকাংশেই বদলে গেছে। বর্তমানে ওড়নার সঙ্গে মিলিয়ে তৈরি করতে পারেন সালোয়ার-কামিজ। তাছাড়া ওড়না শুধু ফ্যাশনের জন্য নয়, এর সঠিক ব্যবহার শালীনতাও প্রকাশ করে। ওড়না ছাড়া ছোট পোশাক পরা মানেই আধুনিকতা নয়। তাই ফ্যাশনের জন্য এবং শালীনতা বজায় রাখার জন্যও ওড়নার মার্জিত ব্যবহার জরুরি।
ফ্যাশনেবল ওড়না
ফ্যাশন-সচেতন মানুষের রুচিবোধই আলাদা হয়। তাদের ফ্যাশনের ধরনটাই থাকে অন্যরকম। একটু এদিক-ওদিক করে নিলেই তৈরি হয়ে যায় নতুন স্টাইল। এতদিন কামিজ ও সালোয়ারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হতো পুরো ড্রেসটি। হাল ফ্যাশনে নতুনত্ব আনতে এখন উল্টো কাজটি করা হচ্ছে। ফ্যাশন ডিজাইনারের মতে, ‘ওড়নাটি হাইলাইট করে সালোয়ার-কামিজ তৈরি করা যায়। যেকোনো মেয়েকেই এ স্টাইলে স্মার্ট লাগবে। এখানে রঙ মিলিয়ে পরার বিষয়টি নিয়েও ভাবতে হয় না। মানাবে কি মানাবে না, সেটি নিয়েও চিন্তা করতে হয় না।’
হরেক রকম ওড়না
শুধু ওড়না কিনতে পাওয়া যায় অনেক দোকানে। সুতি থেকে শুরু করে সিল্ক, নানা ধরনের জর্জেট—সব কাপড়ের ওড়নাই পাওয়া যায়। সেগুলোয় কখনো ব্লকপ্রিন্ট, টাইডাই, বাটিকের বিভিন্ন রঙের খেলা, ভেজিটেবল ডাই, স্ক্রিনপ্রিন্ট ও হ্যান্ডপেইন্টের কাজ করা হচ্ছে চমৎকারভাবে। পাশাপাশি ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে গ্রামবাংলার কাঁথাস্টিচের কাজও। জামদানি, মসলিনের ওড়নায় ভারী কাজ, অ্যান্ডি-সিল্কমিশ্রিত অ্যান্ডি-খাদি বা সুতিমিশ্রিত ওড়নাও চলছে পুরোদমে। স্টাইলিশ এসব ওড়না একরঙা কামিজ-সালোয়ার অথবা হালকা কাজের কামিজের সঙ্গে ভালো মানায়।
তবে কিছু কিছু ওড়নার উপকরণ ঘরের আলমারিতেই পড়ে থাকে বছরের পর বছর। যেমন—দাদি-নানির পুরোনো কাতান শাড়ি অথবা মায়ের বেনারসি শাড়িটি। অনেক দিনের পুরোনো শাড়িটি কোথাও কোথাও হয়তো ফেঁসে গেছে। নষ্ট হয়ে যাওয়া জায়গাগুলো বাদ দিয়ে সহজেই তৈরি করে ফেলা যায় অনন্য একটি ওড়না। জমকালো দাওয়াতে আপনার ওড়নাটিই সবার নজর কাড়বে। বিয়ের শাড়ির সঙ্গে পরা জমকালো ওড়নাটিও আবার নতুনভাবে ব্যবহার করতে পারেন। এর সঙ্গে বানিয়ে নিতে পারেন নতুন এক সেট সালোয়ার-কামিজ।
লেইসের ব্যবহার
স্টাইল যখন ওড়নাকে ঘিরে, তখন সেটা তো একটু নজরকাড়া হতেই হবে। ওড়নাটি আরেকটু সুন্দর করতে চাইলে লাগাতে পারেন পছন্দসই লেস বা পাড়। তবে ওড়নায় কাজ কেমন হবে, সে ধারণা পাওয়া যাবে ওড়নাটি থেকেই। ফ্যাশন ডিজাইনারদের মতে, টাইডাই, ভেজিটেবল ডাই, অথবা সুতির ওড়নাগুলোয় সুতির লেস লাগানো ভালো। ক্রুশকাঁটার লেইসও দেখতে ভালো লাগবে। অর্থাৎ হালকা কাজের পাড়গুলো সুতি, তাঁত ও খাদির তৈরি ওড়নার শোভা বাড়াবে। ভারী কাজ করা পাড়গুলো থাকুক মসলিন, অ্যান্ডি-সিল্ক, অথবা সিল্কের ওড়নার জন্য।
ওড়না অনুযায়ী সালোয়ার-কামিজ
ওড়নার কাপড় কেমন, তার ওপর নির্ভর করবে আপনার সালোয়ার-কামিজের কাপড়। দোয়েল সিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, দামি ও ভারী কাপড়ের ওড়নার সঙ্গে সালোয়ার-কামিজের কাপড়ও হতে হবে মানানসই। অ্যান্ডি-সিল্ক, ডুপিয়ান, অ্যান্ডি-সুতি, মসলিন ও শিফনের ওড়নার সঙ্গে সুপার বলাকা, সিল্ক, অ্যান্ডি-সিল্ক, অথবা মসলিনের কাপড়ের কামিজ ভালো মানাবে। অন্যদিকে সুতির ওড়না ও শিফনের ওড়নার সঙ্গে সুতির কামিজই ভালো মিলবে।
তবে ওড়নায় যে সুতার কাপড় বেশি থাকে, কামিজটি ওই কাপড়ের হলেই দেখতে ভালো লাগে।
মিলিয়ে বা না মিলিয়ে
টাইডাই, ভেজিটেবল ডাই, প্রিন্ট ও স্ক্রিনপ্রিন্টের কাজ করা ওড়নাগুলোর সুবিধা আছে কিছু। কামিজের সঙ্গে মিলিয়ে বা না মিলিয়েও পরা যায়। নীল ও সবুজ ওড়না যেমন সাদা বা হলুদরঙা সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে মানাবে, তেমনি এটি নীল রঙের কামিজের সঙ্গেও বেশ মানাবে। তবে ওড়না যখন স্টাইল স্টেটমেন্ট হিসেবে ব্যবহার করা হবে, তখন কামিজের কাজ হতে হবে একেবারেই হালকা।
ওড়নার ব্যবহার
ওড়না সবসময়ের জন্যই প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। সাধারণভাবে ব্যবহারের জন্য এবং নামাজের জন্যও ভারী নানারকম ওড়না পাওয়া যায়। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি, এ যুগের মেয়েরা অত্যাধুনিকতার নাম করে ওড়না অনেক ক্ষেত্রেই বর্জন করতে চায়। ওড়না শুধু ফ্যাশনের জন্য নয়, এর যথাযত ব্যবহার শালীনতাও প্রকাশ করে। ওড়না ছাড়া ছোট পোশাক পরা মানেই আধুনিকতা নয়। তাই ফ্যাশনের জন্য এবং শালীনতা বজায় রাখার জন্যও ওড়নার মার্জিত ব্যবহার জরুরি।
শারীরিক গঠন অনুযায়ী ওড়না
যাদের শারীরিক কাঠামো একটু ভারীর দিকে, তাদের নরম কাপড়ের তৈরি ওড়না বা সিল্ক পরলে ভালো দেখাবে। অন্যদিকে যারা একটু শুকনা, তারা চওড়া ওড়না ব্যবহার করতে পারেন।
ওড়না নিছক পোশাকের অনুষঙ্গ নয়, ওড়না উড়িয়ে নিতে পারে মন। আবার ওড়নায়ও বাঁধা পড়তে পারে মন। তাই ওড়না শুধু সালোয়ার-কামিজের অনুষঙ্গ নয়, এটি আপনার পোশাক ও ব্যক্তিত্বে এনে দিতে পারে ভিন্নমাত্রা; আপনাকে উপস্থাপন করতে পারে আলাদাভাবে। ওড়নার ওপর ভিত্তি করেই বানানো যায় সালোয়ার-কামিজ।
সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে মিলিয়ে ওড়না নিতে হয়—ফ্যাশনের এ ধারণা এখন অনেকাংশেই বদলে গেছে। বর্তমানে ওড়নার সঙ্গে মিলিয়ে তৈরি করতে পারেন সালোয়ার-কামিজ। তাছাড়া ওড়না শুধু ফ্যাশনের জন্য নয়, এর সঠিক ব্যবহার শালীনতাও প্রকাশ করে। ওড়না ছাড়া ছোট পোশাক পরা মানেই আধুনিকতা নয়। তাই ফ্যাশনের জন্য এবং শালীনতা বজায় রাখার জন্যও ওড়নার মার্জিত ব্যবহার জরুরি।
ফ্যাশনেবল ওড়না
ফ্যাশন-সচেতন মানুষের রুচিবোধই আলাদা হয়। তাদের ফ্যাশনের ধরনটাই থাকে অন্যরকম। একটু এদিক-ওদিক করে নিলেই তৈরি হয়ে যায় নতুন স্টাইল। এতদিন কামিজ ও সালোয়ারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হতো পুরো ড্রেসটি। হাল ফ্যাশনে নতুনত্ব আনতে এখন উল্টো কাজটি করা হচ্ছে। ফ্যাশন ডিজাইনারের মতে, ‘ওড়নাটি হাইলাইট করে সালোয়ার-কামিজ তৈরি করা যায়। যেকোনো মেয়েকেই এ স্টাইলে স্মার্ট লাগবে। এখানে রঙ মিলিয়ে পরার বিষয়টি নিয়েও ভাবতে হয় না। মানাবে কি মানাবে না, সেটি নিয়েও চিন্তা করতে হয় না।’
হরেক রকম ওড়না
শুধু ওড়না কিনতে পাওয়া যায় অনেক দোকানে। সুতি থেকে শুরু করে সিল্ক, নানা ধরনের জর্জেট—সব কাপড়ের ওড়নাই পাওয়া যায়। সেগুলোয় কখনো ব্লকপ্রিন্ট, টাইডাই, বাটিকের বিভিন্ন রঙের খেলা, ভেজিটেবল ডাই, স্ক্রিনপ্রিন্ট ও হ্যান্ডপেইন্টের কাজ করা হচ্ছে চমৎকারভাবে। পাশাপাশি ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে গ্রামবাংলার কাঁথাস্টিচের কাজও। জামদানি, মসলিনের ওড়নায় ভারী কাজ, অ্যান্ডি-সিল্কমিশ্রিত অ্যান্ডি-খাদি বা সুতিমিশ্রিত ওড়নাও চলছে পুরোদমে। স্টাইলিশ এসব ওড়না একরঙা কামিজ-সালোয়ার অথবা হালকা কাজের কামিজের সঙ্গে ভালো মানায়।
তবে কিছু কিছু ওড়নার উপকরণ ঘরের আলমারিতেই পড়ে থাকে বছরের পর বছর। যেমন—দাদি-নানির পুরোনো কাতান শাড়ি অথবা মায়ের বেনারসি শাড়িটি। অনেক দিনের পুরোনো শাড়িটি কোথাও কোথাও হয়তো ফেঁসে গেছে। নষ্ট হয়ে যাওয়া জায়গাগুলো বাদ দিয়ে সহজেই তৈরি করে ফেলা যায় অনন্য একটি ওড়না। জমকালো দাওয়াতে আপনার ওড়নাটিই সবার নজর কাড়বে। বিয়ের শাড়ির সঙ্গে পরা জমকালো ওড়নাটিও আবার নতুনভাবে ব্যবহার করতে পারেন। এর সঙ্গে বানিয়ে নিতে পারেন নতুন এক সেট সালোয়ার-কামিজ।
লেইসের ব্যবহার
স্টাইল যখন ওড়নাকে ঘিরে, তখন সেটা তো একটু নজরকাড়া হতেই হবে। ওড়নাটি আরেকটু সুন্দর করতে চাইলে লাগাতে পারেন পছন্দসই লেস বা পাড়। তবে ওড়নায় কাজ কেমন হবে, সে ধারণা পাওয়া যাবে ওড়নাটি থেকেই। ফ্যাশন ডিজাইনারদের মতে, টাইডাই, ভেজিটেবল ডাই, অথবা সুতির ওড়নাগুলোয় সুতির লেস লাগানো ভালো। ক্রুশকাঁটার লেইসও দেখতে ভালো লাগবে। অর্থাৎ হালকা কাজের পাড়গুলো সুতি, তাঁত ও খাদির তৈরি ওড়নার শোভা বাড়াবে। ভারী কাজ করা পাড়গুলো থাকুক মসলিন, অ্যান্ডি-সিল্ক, অথবা সিল্কের ওড়নার জন্য।
ওড়না অনুযায়ী সালোয়ার-কামিজ
ওড়নার কাপড় কেমন, তার ওপর নির্ভর করবে আপনার সালোয়ার-কামিজের কাপড়। দোয়েল সিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, দামি ও ভারী কাপড়ের ওড়নার সঙ্গে সালোয়ার-কামিজের কাপড়ও হতে হবে মানানসই। অ্যান্ডি-সিল্ক, ডুপিয়ান, অ্যান্ডি-সুতি, মসলিন ও শিফনের ওড়নার সঙ্গে সুপার বলাকা, সিল্ক, অ্যান্ডি-সিল্ক, অথবা মসলিনের কাপড়ের কামিজ ভালো মানাবে। অন্যদিকে সুতির ওড়না ও শিফনের ওড়নার সঙ্গে সুতির কামিজই ভালো মিলবে।
তবে ওড়নায় যে সুতার কাপড় বেশি থাকে, কামিজটি ওই কাপড়ের হলেই দেখতে ভালো লাগে।
মিলিয়ে বা না মিলিয়ে
টাইডাই, ভেজিটেবল ডাই, প্রিন্ট ও স্ক্রিনপ্রিন্টের কাজ করা ওড়নাগুলোর সুবিধা আছে কিছু। কামিজের সঙ্গে মিলিয়ে বা না মিলিয়েও পরা যায়। নীল ও সবুজ ওড়না যেমন সাদা বা হলুদরঙা সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে মানাবে, তেমনি এটি নীল রঙের কামিজের সঙ্গেও বেশ মানাবে। তবে ওড়না যখন স্টাইল স্টেটমেন্ট হিসেবে ব্যবহার করা হবে, তখন কামিজের কাজ হতে হবে একেবারেই হালকা।
ওড়নার ব্যবহার
ওড়না সবসময়ের জন্যই প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। সাধারণভাবে ব্যবহারের জন্য এবং নামাজের জন্যও ভারী নানারকম ওড়না পাওয়া যায়। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি, এ যুগের মেয়েরা অত্যাধুনিকতার নাম করে ওড়না অনেক ক্ষেত্রেই বর্জন করতে চায়। ওড়না শুধু ফ্যাশনের জন্য নয়, এর যথাযত ব্যবহার শালীনতাও প্রকাশ করে। ওড়না ছাড়া ছোট পোশাক পরা মানেই আধুনিকতা নয়। তাই ফ্যাশনের জন্য এবং শালীনতা বজায় রাখার জন্যও ওড়নার মার্জিত ব্যবহার জরুরি।
শারীরিক গঠন অনুযায়ী ওড়না
যাদের শারীরিক কাঠামো একটু ভারীর দিকে, তাদের নরম কাপড়ের তৈরি ওড়না বা সিল্ক পরলে ভালো দেখাবে। অন্যদিকে যারা একটু শুকনা, তারা চওড়া ওড়না ব্যবহার করতে পারেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে