ওমর শাহেদ
তানহা আক্তার শুধু সাইক্লিস্টই নন, একজন রানারও। এ পর্যন্ত তিনি ৩০টির বেশি ম্যারাথন ও রানিং ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেছেন। সাইক্লিং ও রানিং মিলিয়ে ৫০টির বেশি মেডেল বা পদক অর্জন করেছেন।
পুরো নাম তানহা আক্তার, জন্ম ঢাকার আজিমপুরে। তারা এই এলাকার স্থানীয়, দাদুবাড়ি এখানেই। পড়ালেখা করেছেন ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনির্ভাসিটি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে। এই বিদ্যাপীঠ থেকেই এসএসসি আর বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজ থেকে এইচএসসি। এরপর তিনি বেগম বদরুননেসা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে অর্থনীতিতে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। এসএসসিতে জিপিএ ফাইভ, এইচএসসিতে ৪.৭০ বিজ্ঞান বিভাগে; আর অনার্সে ২.৯২ এবং মাস্টার্সে সিজিপিএ ৩.১১।
তানহার সাইকেলের সঙ্গে ভালোবাসার শুরু ২০২১ সালের নভেম্বরে। সাউথ ঢাকা সাইক্লিস্ট, সংক্ষেপে এসডিসি। এই সাইক্লিস্ট গ্রুপের ফেসবুক অ্যাডমিন মাহিদ আহমেদ তন্ময়ের মাধ্যমে তিনি সাইকেল চালানো শেখেন। তিন দিন লেগেছে চালানো শিখতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে সাইকেল চালিয়েছেন।
বাবা-মাকে জানালে তারা একটু আপত্তি জানিয়েছেন। প্রথমত, মেয়েমানুষ। দ্বিতীয়ত, সাইকেল চালানোর বিষয়টিকে আত্মীয়-স্বজন ও আশপাশের পাড়া-প্রতিবেশীরা ভালোভাবে নেবেন না। তৃতীয়ত, সাইক্লিংয়ের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। চতুর্থত, হাইওয়েতে সাইকেল নিয়ে উঠলে ঠিকমতো চালাতে পারবেন কি না, নিরাপদ থাকবেন কি না—এসব বিষয় নিয়ে তারা ভয়ে ভয়ে ছিলেন। তারা আরো ভাবতেন, ‘নিরাপদে মেয়েটি আমাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে তো?’ তবে মেয়ের ছোটবেলা থেকে সাইক্লিংয়ের শখ, বড় হওয়ার পর শখটি পূরণ হয়েছে। শখ থেকে সাইকেল চালানো শুরু। যখন তিনি সাইক্লিং পুরোপুরি আয়ত্তে আনতে পারলেন, শখটি তখন নেশায় পরিণত হলো।
এরপর সাউথ ঢাকা সাইক্লিস্ট গ্রুপের সঙ্গে গ্রুপ রাইড করতে শুরু করলেন তানহা। প্রথম রাইডটি ছিল নারীর অধিকার নিয়ে ২০২১ সালে একটি রাইড। এরপর ৫০ কিলোমিটার, ৬০ কিলোমিটার, ১০০ কিলোমিটার, তারপর সর্বোচ্চ ২০০ কিলোমিটার রাইড করেছেন এক দিনে। সেটি ছিল ঢাকা-কুমিল্লা-ঢাকা আপ-ডাউন। এই রাইডটি দিয়েছিলেন ২০২৪ সালের ২২ নভেম্বর, ৯ ঘণ্টাব্যাপী এক দুরন্ত রাইড। সাউথ ঢাকা সাইক্লিস্টে মেয়ে আছেন ১০-১২ জন। তবে কাজ করছেন তিনি একাই।
সাইকেল চালানো শেখার পর থেকে এই ২০০ কিলোমিটার রাইড দেওয়া পর্যন্ত তানহার কৃতিত্বের পেছনে আছেন দুজন মানুষ। তারা খুব সহযোগিতা করেছেন এবং এখনো করছেন। একজন দীপ্ত চক্রবর্তী, আরেকজন অথৈ রহমান। আবার সাউথ ঢাকা সাইক্লিস্টে পথচলা শুরুর পর থেকে তানহার প্যাশন, ডেডিকেশন, আগ্রহ ও নিয়মিত অংশগ্রহণ দেখে তারা তাকে মডারেটর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি এখনো এ পদে আছেন। এখানে তিনি নারীদের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
তানহা আক্তার শুধু সাইক্লিস্টই নন, একজন রানারও। এ পর্যন্ত তিনি ৩০টির বেশি ম্যারাথন ও রানিং ইভেন্টে অংশগ্রহণ করেছেন। সাইক্লিং ও রানিং মিলিয়ে ৫০টির বেশি মেডেল বা পদক অর্জন করেছেন।
পুরো নাম তানহা আক্তার, জন্ম ঢাকার আজিমপুরে। তারা এই এলাকার স্থানীয়, দাদুবাড়ি এখানেই। পড়ালেখা করেছেন ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনির্ভাসিটি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে। এই বিদ্যাপীঠ থেকেই এসএসসি আর বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজ থেকে এইচএসসি। এরপর তিনি বেগম বদরুননেসা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে অর্থনীতিতে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। এসএসসিতে জিপিএ ফাইভ, এইচএসসিতে ৪.৭০ বিজ্ঞান বিভাগে; আর অনার্সে ২.৯২ এবং মাস্টার্সে সিজিপিএ ৩.১১।
তানহার সাইকেলের সঙ্গে ভালোবাসার শুরু ২০২১ সালের নভেম্বরে। সাউথ ঢাকা সাইক্লিস্ট, সংক্ষেপে এসডিসি। এই সাইক্লিস্ট গ্রুপের ফেসবুক অ্যাডমিন মাহিদ আহমেদ তন্ময়ের মাধ্যমে তিনি সাইকেল চালানো শেখেন। তিন দিন লেগেছে চালানো শিখতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে সাইকেল চালিয়েছেন।
বাবা-মাকে জানালে তারা একটু আপত্তি জানিয়েছেন। প্রথমত, মেয়েমানুষ। দ্বিতীয়ত, সাইকেল চালানোর বিষয়টিকে আত্মীয়-স্বজন ও আশপাশের পাড়া-প্রতিবেশীরা ভালোভাবে নেবেন না। তৃতীয়ত, সাইক্লিংয়ের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। চতুর্থত, হাইওয়েতে সাইকেল নিয়ে উঠলে ঠিকমতো চালাতে পারবেন কি না, নিরাপদ থাকবেন কি না—এসব বিষয় নিয়ে তারা ভয়ে ভয়ে ছিলেন। তারা আরো ভাবতেন, ‘নিরাপদে মেয়েটি আমাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে তো?’ তবে মেয়ের ছোটবেলা থেকে সাইক্লিংয়ের শখ, বড় হওয়ার পর শখটি পূরণ হয়েছে। শখ থেকে সাইকেল চালানো শুরু। যখন তিনি সাইক্লিং পুরোপুরি আয়ত্তে আনতে পারলেন, শখটি তখন নেশায় পরিণত হলো।
এরপর সাউথ ঢাকা সাইক্লিস্ট গ্রুপের সঙ্গে গ্রুপ রাইড করতে শুরু করলেন তানহা। প্রথম রাইডটি ছিল নারীর অধিকার নিয়ে ২০২১ সালে একটি রাইড। এরপর ৫০ কিলোমিটার, ৬০ কিলোমিটার, ১০০ কিলোমিটার, তারপর সর্বোচ্চ ২০০ কিলোমিটার রাইড করেছেন এক দিনে। সেটি ছিল ঢাকা-কুমিল্লা-ঢাকা আপ-ডাউন। এই রাইডটি দিয়েছিলেন ২০২৪ সালের ২২ নভেম্বর, ৯ ঘণ্টাব্যাপী এক দুরন্ত রাইড। সাউথ ঢাকা সাইক্লিস্টে মেয়ে আছেন ১০-১২ জন। তবে কাজ করছেন তিনি একাই।
সাইকেল চালানো শেখার পর থেকে এই ২০০ কিলোমিটার রাইড দেওয়া পর্যন্ত তানহার কৃতিত্বের পেছনে আছেন দুজন মানুষ। তারা খুব সহযোগিতা করেছেন এবং এখনো করছেন। একজন দীপ্ত চক্রবর্তী, আরেকজন অথৈ রহমান। আবার সাউথ ঢাকা সাইক্লিস্টে পথচলা শুরুর পর থেকে তানহার প্যাশন, ডেডিকেশন, আগ্রহ ও নিয়মিত অংশগ্রহণ দেখে তারা তাকে মডারেটর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি এখনো এ পদে আছেন। এখানে তিনি নারীদের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে