সম্মিলিত নারী প্রয়াসের মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার
নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত সুপারিশ বাতিলসহ নারী সংস্কার কমিশন পুনর্গঠনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সম্মিলিত নারী প্রয়াস। বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ধর্মীয় ও পারিবারিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে নারী সংস্কার নীতিমালা প্রণয়নের জন্য ইসলামিক স্কলারদের নেতৃত্বে সব ধর্মের প্রতিনিধির সমন্বয়ে নতুন নারী সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে।
সম্মিলিত নারী প্রয়াসের সভানেত্রী শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনীম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন নারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্রী, মানবাধিকার কর্মী সহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন।
এসময় সংগঠনটির সেক্রেটারি লালমাটিয়া মহিলা কলেজের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ড. ফেরদৌস আরা খানম বলেন, নারী কমিশনের চেয়ারম্যান স্পষ্ট বলেছেন, তিনি কোন মুসলিম নারী স্কলারকে সংস্কারকাজে সহায়তা করার প্রয়োজনীয়তা মনে করেননি! তাহলে এই সংস্কার কার জন্য প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, নারী সমাজ এই সংস্কার সুপারিশ প্রত্যাখান করছে। অনতিবিলম্বে নতুন কমিশন গঠন করে ধর্মীয় ও পারিবারিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে নারী সংস্কার নীতিমালা করতে হবে।
তিনি নারী সংস্কার কমিশনের ১০ সদস্যকে তাদের মা-বোন ও কন্যাকে নিয়ে যৌন শ্রমিক হিসেবে কাজ করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, দেখুন যৌন শ্রমিক হিসেবে আপনি বেশি মর্যাদাশীল নাকি একজন নারী হিসেবে বেশি সম্মান ও মর্যাদার অধিকারী। অবশ্যই একজন নারী পতিতালয়ে গিয়ে লাঞ্ছিত ও অপমানিত এবং জুলুমের শিকার হয়। নারী বিষয়ক কমিশন, পার্বত্য চট্টগ্রামের সীমানা ও নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব করে কমিশনের মূল দায়িত্ব থেকে সরে রাষ্ট্র বিরোধী কাজ করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, নারী সংস্কার কমিশনের কাজ রাষ্ট্রের সীমানা নির্ধারণের নামে বিভাজন সৃষ্টি করা নয়।
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গাইনি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহীন আরা আনওয়ারী বলেন, যৌনকর্মীদের শ্রমিকের স্বীকৃতি দেওয়া মানে হচ্ছে পুরো সমাজের অধিবাসীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলা। গনোরিয়া, সিলবিস, এইডসের মতো ভয়াবহ ব্যাধি মারাত্মক রূপধারণ করবে। নৈতিকতার অবজ্ঞা ঘটবে। তাই তিনি বিজ্ঞানময় কুরআনের নীতিমালায় নারী সংস্কার নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানান।
যৌনকর্ম নয়তো পেশা, সে-তো সমাজ নষ্টের নেশা স্লোগানে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রত্যাখান করে মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত নারী প্রয়াসের সহকারী সেক্রেটারি সাহেল মোস্তারী, সদস্য যথাক্রমে তাহমিনা আক্তার সুরমা, নুসরাত জাহান লিজা, হেলেনা আক্তার লাকি, নাদিয়া বিনতে মাহতাব প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ হচ্ছে পুরুষকে নারীর প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানো। অথচ পুরুষ নারীর প্রতিপক্ষ নয়, নারী পুরুষের পরিপূরক। কোন ধর্ম নারীর প্রতি বৈষম্য সৃষ্টি করেনি বরং নারীকে সম্মানিত ও মর্যাদাশীল করেছে। ইসলাম নারীদের নিরাপত্তা, স্বাধীনতা ও মর্যাদার দায়িত্ব পুরুষের উপর দিয়ে নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। ধর্মীয় ও পারিবারিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে নারী সংস্কার নীতিমালা করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, অন্য কোন পন্থায় নারী সংস্কার নীতিমালা করা হলে সেটা নারীদের জন্য কল্যাণকর হবে না। বরং সমাজে অপরাধ প্রবণতা বাড়বে, নৈতিকতার অবজ্ঞা ঘটবে।
নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত সুপারিশ বাতিলসহ নারী সংস্কার কমিশন পুনর্গঠনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে সম্মিলিত নারী প্রয়াস। বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ধর্মীয় ও পারিবারিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে নারী সংস্কার নীতিমালা প্রণয়নের জন্য ইসলামিক স্কলারদের নেতৃত্বে সব ধর্মের প্রতিনিধির সমন্বয়ে নতুন নারী সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে।
সম্মিলিত নারী প্রয়াসের সভানেত্রী শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনীম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন নারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্রী, মানবাধিকার কর্মী সহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন।
এসময় সংগঠনটির সেক্রেটারি লালমাটিয়া মহিলা কলেজের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ড. ফেরদৌস আরা খানম বলেন, নারী কমিশনের চেয়ারম্যান স্পষ্ট বলেছেন, তিনি কোন মুসলিম নারী স্কলারকে সংস্কারকাজে সহায়তা করার প্রয়োজনীয়তা মনে করেননি! তাহলে এই সংস্কার কার জন্য প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, নারী সমাজ এই সংস্কার সুপারিশ প্রত্যাখান করছে। অনতিবিলম্বে নতুন কমিশন গঠন করে ধর্মীয় ও পারিবারিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে নারী সংস্কার নীতিমালা করতে হবে।
তিনি নারী সংস্কার কমিশনের ১০ সদস্যকে তাদের মা-বোন ও কন্যাকে নিয়ে যৌন শ্রমিক হিসেবে কাজ করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, দেখুন যৌন শ্রমিক হিসেবে আপনি বেশি মর্যাদাশীল নাকি একজন নারী হিসেবে বেশি সম্মান ও মর্যাদার অধিকারী। অবশ্যই একজন নারী পতিতালয়ে গিয়ে লাঞ্ছিত ও অপমানিত এবং জুলুমের শিকার হয়। নারী বিষয়ক কমিশন, পার্বত্য চট্টগ্রামের সীমানা ও নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব করে কমিশনের মূল দায়িত্ব থেকে সরে রাষ্ট্র বিরোধী কাজ করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, নারী সংস্কার কমিশনের কাজ রাষ্ট্রের সীমানা নির্ধারণের নামে বিভাজন সৃষ্টি করা নয়।
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গাইনি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহীন আরা আনওয়ারী বলেন, যৌনকর্মীদের শ্রমিকের স্বীকৃতি দেওয়া মানে হচ্ছে পুরো সমাজের অধিবাসীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলা। গনোরিয়া, সিলবিস, এইডসের মতো ভয়াবহ ব্যাধি মারাত্মক রূপধারণ করবে। নৈতিকতার অবজ্ঞা ঘটবে। তাই তিনি বিজ্ঞানময় কুরআনের নীতিমালায় নারী সংস্কার নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানান।
যৌনকর্ম নয়তো পেশা, সে-তো সমাজ নষ্টের নেশা স্লোগানে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রত্যাখান করে মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত নারী প্রয়াসের সহকারী সেক্রেটারি সাহেল মোস্তারী, সদস্য যথাক্রমে তাহমিনা আক্তার সুরমা, নুসরাত জাহান লিজা, হেলেনা আক্তার লাকি, নাদিয়া বিনতে মাহতাব প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ হচ্ছে পুরুষকে নারীর প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানো। অথচ পুরুষ নারীর প্রতিপক্ষ নয়, নারী পুরুষের পরিপূরক। কোন ধর্ম নারীর প্রতি বৈষম্য সৃষ্টি করেনি বরং নারীকে সম্মানিত ও মর্যাদাশীল করেছে। ইসলাম নারীদের নিরাপত্তা, স্বাধীনতা ও মর্যাদার দায়িত্ব পুরুষের উপর দিয়ে নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। ধর্মীয় ও পারিবারিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে নারী সংস্কার নীতিমালা করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, অন্য কোন পন্থায় নারী সংস্কার নীতিমালা করা হলে সেটা নারীদের জন্য কল্যাণকর হবে না। বরং সমাজে অপরাধ প্রবণতা বাড়বে, নৈতিকতার অবজ্ঞা ঘটবে।
দেশজুড়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে ‘জুলাই ঐক্য’। জাতিকে বিভক্তির ষড়যন্ত্র রুখে দিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা দেয় গণঅভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট ৮০টি সংগঠনের সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম ‘জুলাই ঐক্য’। আজ শনিবার থেকে দেশজুড়ে ৬ দিনব্যাপী অনলাইন ও অফলাইনে ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে।
১০ মিনিট আগেদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে উল্লেখ করে এর পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে ১০টি প্রস্তাব দিয়েছে অবসরপ্রাপ্ত বিসিএস অফিসার্স ফোরাম। শুক্রবার রাতে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের (আপ বাংলাদেশ) সাংগঠনিক কার্যক্রম সুসংগঠিত করতে শৃঙ্খলা বিষয়ক কমিটি, ফাইন্যান্স বিষয়ক কমিটি, শিক্ষা ও প্রকাশনা বিষয়ক কমিটিসহ ১৮টি কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামীকাল শনিবারও খোলা থাকবে সব সরকারি অফিস। গত ৬ মে সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় নির্বাহী আদেশে ১১ ও ১২ জুন (বুধ ও বৃহস্পতিবার) ছুটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এছাড়া ঈদের আগে দুই শনিবার অফিস চালু রাখারও সিদ্ধান্ত হয়।
৪ ঘণ্টা আগে