বিমসটেক মহাসচিব
কূটনৈতিক রিপোর্টার
বিমসটেকের মহাসচিব ইন্দ্র মনি পান্ডে বলেছেন, বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের চ্যালেঞ্জ তারা নিজেরাই মোকাবিলা করতে সক্ষম। মঙ্গলবার ঢাকার বিমসটেক সদর দপ্তরে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা বিমসটেকের এগিয়ে যাওয়ার পথে কোনো চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে কি না- সে প্রশ্নের জবাবে বিমসটেক মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশ, ভারতসহ জোটের সব দেশ বিমসটেকের মাধ্যমে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মধ্যে যখন চ্যালেঞ্জ আসে তখন সদস্যরাষ্ট্রগুলো নিজেদের মধ্যে তা মোকাবিলা করতে সক্ষম।
বিমসটেক মহাসচিব বলেন, আঞ্চলিক জোটটির মূল অগ্রাধিকার উন্নয়নকেন্দ্রিক। তবে নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জগুলো সদস্যদেশগুলোর উন্নয়নের আকাঙ্ক্ষার পথে বাধা হওয়ায় নিরাপত্তায়ও সমান গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
সাম্প্রতিক সময়ে বিমসটেক নিরাপত্তার ইস্যুতে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে বলে সমালোচনা আছে- এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিমসটেক মহাসচিব বলেন, আমরা নিরাপত্তার ওপর বেশি জোর দিচ্ছি কি না, সেই প্রশ্নে বলতে চাই, আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে সদস্যদেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনে সহায়তা করা। সেই প্রেক্ষাপটে উন্নয়ন আকাঙ্ক্ষাকে প্রভাবিত করে এমন নিরাপত্তার পথে যেসব চ্যালেঞ্জ আছে সেগুলোকেও আমরা বিবেচনায় নিচ্ছি।
তিনি বলেন, নিরাপত্তা আমাদের কর্মসূচির একটি ক্ষেত্র। আমাদের আরো অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। আপনারা যদি আমাদের কর্মসূচির দিকে তাকান, তাহলে সদস্য দেশগুলোর প্রচেষ্টা উন্নয়নের ওপর বেশি মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করেছে এবং উন্নয়নের প্রায় সব দিক আমাদের কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আমাদের আঞ্চলিক সহযোগিতা সব সদস্য রাষ্ট্রের ঐকমত্যের ভিত্তিতে এগিয়ে চলেছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা সদস্য দেশগুলোর নিরাপত্তা মোকাবিলা কাজ করছি। যেমন- মাদক পাচার, সাইবার নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ ও সামুদ্রিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ ইত্যাদি। এসব চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা না করলে সদস্য দেশগুলোর উন্নয়নের ওপর প্রভাব পড়বে। তাই সদস্য রাষ্ট্রগুলো নিজেদের মধ্যে সহযোগিতার জন্য নিরাপত্তার এসব দিকও চিহ্নিত করেছে।
ইন্দ্র মণি পান্ডে বলেন, বিমসটেকের সভাপতি ও ঢাকায় সচিবালয় অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের আরো ঘনিষ্ঠভাবে কাজের সুযোগ রয়েছে।
বিমসটেকের মহাসচিব ইন্দ্র মনি পান্ডে বলেছেন, বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের চ্যালেঞ্জ তারা নিজেরাই মোকাবিলা করতে সক্ষম। মঙ্গলবার ঢাকার বিমসটেক সদর দপ্তরে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সাম্প্রতিক উত্তেজনা বিমসটেকের এগিয়ে যাওয়ার পথে কোনো চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে কি না- সে প্রশ্নের জবাবে বিমসটেক মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশ, ভারতসহ জোটের সব দেশ বিমসটেকের মাধ্যমে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মধ্যে যখন চ্যালেঞ্জ আসে তখন সদস্যরাষ্ট্রগুলো নিজেদের মধ্যে তা মোকাবিলা করতে সক্ষম।
বিমসটেক মহাসচিব বলেন, আঞ্চলিক জোটটির মূল অগ্রাধিকার উন্নয়নকেন্দ্রিক। তবে নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জগুলো সদস্যদেশগুলোর উন্নয়নের আকাঙ্ক্ষার পথে বাধা হওয়ায় নিরাপত্তায়ও সমান গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
সাম্প্রতিক সময়ে বিমসটেক নিরাপত্তার ইস্যুতে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে বলে সমালোচনা আছে- এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিমসটেক মহাসচিব বলেন, আমরা নিরাপত্তার ওপর বেশি জোর দিচ্ছি কি না, সেই প্রশ্নে বলতে চাই, আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে সদস্যদেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনে সহায়তা করা। সেই প্রেক্ষাপটে উন্নয়ন আকাঙ্ক্ষাকে প্রভাবিত করে এমন নিরাপত্তার পথে যেসব চ্যালেঞ্জ আছে সেগুলোকেও আমরা বিবেচনায় নিচ্ছি।
তিনি বলেন, নিরাপত্তা আমাদের কর্মসূচির একটি ক্ষেত্র। আমাদের আরো অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। আপনারা যদি আমাদের কর্মসূচির দিকে তাকান, তাহলে সদস্য দেশগুলোর প্রচেষ্টা উন্নয়নের ওপর বেশি মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করেছে এবং উন্নয়নের প্রায় সব দিক আমাদের কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আমাদের আঞ্চলিক সহযোগিতা সব সদস্য রাষ্ট্রের ঐকমত্যের ভিত্তিতে এগিয়ে চলেছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা সদস্য দেশগুলোর নিরাপত্তা মোকাবিলা কাজ করছি। যেমন- মাদক পাচার, সাইবার নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ ও সামুদ্রিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ ইত্যাদি। এসব চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা না করলে সদস্য দেশগুলোর উন্নয়নের ওপর প্রভাব পড়বে। তাই সদস্য রাষ্ট্রগুলো নিজেদের মধ্যে সহযোগিতার জন্য নিরাপত্তার এসব দিকও চিহ্নিত করেছে।
ইন্দ্র মণি পান্ডে বলেন, বিমসটেকের সভাপতি ও ঢাকায় সচিবালয় অবস্থানের কারণে বাংলাদেশের আরো ঘনিষ্ঠভাবে কাজের সুযোগ রয়েছে।
অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের কমিটি বুধবার দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব নীতিগতভাবে অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে আরেকটি হলো-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের উপকরণ সংগ্রহ।
৫ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি রোধ ও জনগণের সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যেই ২০১৭ সাল থেকে প্রতি বছর দিবসটি পালিত হচ্ছে। সমীক্ষায় দেখা যায়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ৬৭ হাজার ৮৯০টি দুর্ঘটনায় ১ লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত হয়েছেন।
৬ মিনিট আগেদ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ করে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করাসহ ২ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ৪৩তম বিসিএস নন–ক্যাডার প্রত্যাশী আবেদনকারী প্রার্থীরা।
৩০ মিনিট আগেসরকারী কর্মকমিশনের (পিএসসি) নবনিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক শপথ গ্রহণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে