
স্টাফ রিপোর্টার

ঢাকার সিএমএম আদালত প্রাঙ্গণে সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনারের (ডিএমপি) কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমানের পক্ষ থেকে এই চিঠি পাঠানো হয়।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনে ৩৭টি আদালতে বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এই আদালতসমূহে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও চাঞ্চল্যকর মামলা, যেমন হত্যা, অপহরণ, মানব পাচার, নারী ও শিশু নির্যাতন সংক্রান্ত মামলা, ধর্ষণ মামলা, সাইবার অপরাধ (ক্রাইম), সন্ত্রাস দমন আইনের মামলা, রাজনৈতিক মামলাসহ বিভিন্ন প্রকৃতির মামলা আমলে গ্রহণ ও বিচারিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
ঢাকা মহানগরীর ৫০টি থানার বিভিন্ন ধরণের মামলা পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটসহ অন্যান্য আদালতের বিচারকেরা দৈনন্দিন বিচার কার্যক্রম সম্পাদনে তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিচারকেরা এজলাসে বিচারকার্য সম্পন্ন করার পর খাস কামরায় বিভিন্ন মামলার আদেশ ও রায় লেখার কাজ করে থাকেন। এর ফলে তাদেরকে বাসায় ফিরতে প্রতিদিন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে থাকে। এ আদালত ভবন এলাকা ও প্রাঙ্গণের রাস্তায় বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ দোকান, যানবাহন যত্রতত্রভাবে পরিচালনা করা হয়। এটি আদালত সংশ্লিষ্ট সকলের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, গত ১০ নভেম্বর ঢাকার আদালত পাড়ায় ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্মুখে জনৈক মামুন নামে একজন ব্যক্তিকে প্রকাশ্য দিবালোকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনি আদালতে একজন বিচারপ্রার্থী হিসেবে সংশ্লিষ্ট একটি আদালতে হাজিরা প্রদান করে বাড়ি ফেরার সময় কোর্ট আঙিনার পাশে তাকে হত্যা করা হয়। এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, আদালত প্রাঙ্গণ এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই নাজুক। ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রতিদিন হাজার হাজার বিচারপ্রার্থী জনগণ, আইনজীবী ও আইনজীবীর সহকারী, বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক (ইলেকট্রিক) মিডিয়ার সাংবাদিকসহ অসংখ্য মানুষের সমাগম ঘটে।
বর্তমান পরিস্থিতি এবং প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে বিচারক, আদালত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনজীবী, বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, সাংবাদিকবৃন্দ ও সর্বোপরি হাজার হাজার বিচারপ্রার্থী জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

ঢাকার সিএমএম আদালত প্রাঙ্গণে সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনারের (ডিএমপি) কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমানের পক্ষ থেকে এই চিঠি পাঠানো হয়।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনে ৩৭টি আদালতে বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এই আদালতসমূহে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও চাঞ্চল্যকর মামলা, যেমন হত্যা, অপহরণ, মানব পাচার, নারী ও শিশু নির্যাতন সংক্রান্ত মামলা, ধর্ষণ মামলা, সাইবার অপরাধ (ক্রাইম), সন্ত্রাস দমন আইনের মামলা, রাজনৈতিক মামলাসহ বিভিন্ন প্রকৃতির মামলা আমলে গ্রহণ ও বিচারিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
ঢাকা মহানগরীর ৫০টি থানার বিভিন্ন ধরণের মামলা পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটসহ অন্যান্য আদালতের বিচারকেরা দৈনন্দিন বিচার কার্যক্রম সম্পাদনে তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিচারকেরা এজলাসে বিচারকার্য সম্পন্ন করার পর খাস কামরায় বিভিন্ন মামলার আদেশ ও রায় লেখার কাজ করে থাকেন। এর ফলে তাদেরকে বাসায় ফিরতে প্রতিদিন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে থাকে। এ আদালত ভবন এলাকা ও প্রাঙ্গণের রাস্তায় বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ দোকান, যানবাহন যত্রতত্রভাবে পরিচালনা করা হয়। এটি আদালত সংশ্লিষ্ট সকলের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, গত ১০ নভেম্বর ঢাকার আদালত পাড়ায় ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্মুখে জনৈক মামুন নামে একজন ব্যক্তিকে প্রকাশ্য দিবালোকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনি আদালতে একজন বিচারপ্রার্থী হিসেবে সংশ্লিষ্ট একটি আদালতে হাজিরা প্রদান করে বাড়ি ফেরার সময় কোর্ট আঙিনার পাশে তাকে হত্যা করা হয়। এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে, আদালত প্রাঙ্গণ এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুবই নাজুক। ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রতিদিন হাজার হাজার বিচারপ্রার্থী জনগণ, আইনজীবী ও আইনজীবীর সহকারী, বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক (ইলেকট্রিক) মিডিয়ার সাংবাদিকসহ অসংখ্য মানুষের সমাগম ঘটে।
বর্তমান পরিস্থিতি এবং প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে বিচারক, আদালত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনজীবী, বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, সাংবাদিকবৃন্দ ও সর্বোপরি হাজার হাজার বিচারপ্রার্থী জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বরে পড়াশোনা ছেড়ে কলকাতায় বেঙল ফায়ার সার্ভিসে যোগ দেন। ২য় বিশ্বযুদ্ধের শুরুতে ৮ জানুয়ারী ১৯৪২ সালে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কমিশন সার্ভিসে যোগ দেন। ৮ আগস্ট ১৯৪২ সালে পদাতিক বাহিনীতে কমিশন লাভ করেন এবং ইন্ডিয়ান পাইওনিয়ার কোরে নিয়োজিত হন।
৭ মিনিট আগে
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যাই কিছু ঘটুক না কেন ভারতীয় মিডিয়া আমাদের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করবে। কিন্তু এটা বিশ্বাস করার কোনো কারণ নাই । কোনো সেনসিবল লোক এটা বিশ্বাস করবে না।
২৫ মিনিট আগে
হাইকোর্টের ২২ অতিরিক্ত বিচারপতিকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। তবে স্থায়ী হওয়ার তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন বিএনপি নেতা নিতাই রায় চৌধুরীর ছেলে বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরী।
৩০ মিনিট আগে
বিতরণ লাইন মেরামত ও সংরক্ষণ কাজের জন্য বুধবার (১২ নভেম্বর) সিলেটের বিভিন্ন এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না। আগামীকাল সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
৩৫ মিনিট আগে