ড. সোহেল মিয়া
রমজান মুসলমানদের জন্য সংযম, আত্মশুদ্ধি ও ইবাদতের মাস। তবে, এই মাসে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করা এবং সুস্থ কর্মপরিবেশ বজায় রাখা। দীর্ঘ সময় রোজা রাখার কারণে শ্রমিকদের শারীরিক ও মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হয়, যা সরাসরি তাদের উৎপাদনশীলতা এবং মনোবলে প্রভাব ফেলে। ফলে, শ্রমিক অসন্তোষ এড়াতে এবং সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে মালিক, ব্যবস্থাপনা ও সরকারের যৌথ উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রমজানে শ্রমিক অসন্তোষের কারণসমূহ
রোজার সময় শ্রমিকরা দীর্ঘ সময় না খেয়ে কাজ করেন, ফলে তাদের কর্মক্ষমতা কমে যায়। কিন্তু অনেক কারখানায় আগের মতোই কর্মঘণ্টা নির্ধারিত থাকে, যা শ্রমিক অসন্তোষের কারণ হতে পারে। ঈদকে সামনে রেখে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পাওয়ার প্রত্যাশা থাকে। নির্ধারিত সময়ে বেতন-বোনাস পরিশোধ না হলে তারা হতাশ হয়ে পড়েন এবং আন্দোলনে যেতে পারেন। রোজার সময় দীর্ঘ সময় কাজ করলে পানিশূন্যতা, ক্লান্তি ও অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। অনেকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও স্বাস্থ্যসেবা পান না, যা তাদের মধ্যে অসন্তোষের জন্ম দেয়। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে ইফতার বা সাহরির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকে না, যা শ্রমিকদের জন্য মানসিক ও শারীরিক চাপ তৈরি করে। রমজান মাসে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের দিক থেকে যদি নমনীয়তা ও সহমর্মিতা না দেখানো হয়, তাহলে শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে নামাজের জন্য পর্যাপ্ত স্থান সংকট রয়েছে, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে শ্রমিকদের নামাজ পড়ার জন্য প্রয়োজনীয় বিরতি দেওয়া হয় না। এতে শ্রমিক অসন্তোষের আশঙ্কা থাকে। এছাড়াও রমজান মাসে লে-অফ, ছাঁটাই, টার্মিনেশন এসব ক্ষেত্রে শ্রম অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে।
শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে কার্যকর উপায়
রমজান মাসে শ্রমিকদের শারীরিক সুস্থতা, ইফতার ও সাহরির সময় বিবেচনায় নিয়ে কাজের সময় পুনর্বিন্যাস করা। তবে অবশ্যই সময়সূচি পরিবর্তনের আগে শ্রমিকদের মতামত ও চাহিদা বুঝতে আলোচনা করতে হবে। ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন ও বোনাস পরিশোধ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মালিকপক্ষ আগেভাগেই বেতন ও বোনাস পরিশোধের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিলে শ্রমিকদের মধ্যে স্বস্তি আসবে এবং আন্দোলনের আশঙ্কা কমবে। পাশাপাশি ওভারটাইমের ন্যায্য হিসাব নিশ্চিত করতে হবে। রমজানে শ্রমিকদের শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে বিশ্রামের ব্যবস্থা রাখতে হবে। কারখানার ভেতরে সুন্দর কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ এবং প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখা আবশ্যক। শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত কর্মস্থলে ইফতার ও সাহরির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা। শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করলে তারা সুস্থ থাকবেন এবং মনোযোগের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। শ্রমিকদের সঙ্গে মালিকপক্ষের সম্পর্ক ভালো রাখার জন্য নিয়মিত আলোচনার ব্যবস্থা করা জরুরি। শ্রমিকদের অভিযোগ ও পরামর্শ শোনা এবং তাদের সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধান করা প্রয়োজন। রমজানে সহমর্মিতা ও মানবিক আচরণ শ্রমিক অসন্তোষ কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। শিল্পকারখানায় শ্রম আইন মেনে চললে শ্রমিক অসন্তোষ অনেকটাই কমে আসে। মালিকপক্ষকে নিশ্চিত করতে হবে যে, কর্মচারীরা আইন অনুযায়ী যথাযথ সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন এবং তারা কোনো ধরনের অন্যায়ের শিকার হচ্ছেন না। রমজান মাসে কোনো শ্রমিক অসুস্থতা অনুভব করলে তাকে তাৎক্ষণিক ছুটির সুযোগ প্রদান করতে হবে। এছাড়া পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকার নির্ধারিত যথাযথ ছুটির ব্যবস্থা করতে হবে। ছুটির সময়সূচি নির্ধারণের ক্ষেত্রে অবশ্যই শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। রমজান মাসে লে-অফ, ছাঁটাই, টার্মিনেশন না করাই উত্তম।
সুস্থ ও সুন্দর কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য নির্ধারিত সময়ে বেতন, বোনাস ও ছুটির তারিখ ঘোষণা করা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি দুর্বল শিল্পপ্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করে তাদের নির্ধারিত সময়ে বেতন ও বোনাস প্রদানে উৎসাহিত করা, প্রয়োজনে চাপ প্রয়োগ করা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক রাখা এবং বেতন-বোনাস প্রদানের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু রাখা সরকারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রমজান মাসে শ্রমিক অসন্তোষ নিরসন ও সুস্থ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করা শুধু সামাজিক দায়বদ্ধতা নয়, এটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা ও স্থায়িত্ব রক্ষার জন্যও প্রয়োজনীয়। মালিক, শ্রমিক ও সরকারের সমন্বিত প্রচেষ্টায় রমজানে একটি শান্তিপূর্ণ এবং মানবিক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব। সুস্থ ও সমৃদ্ধ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত হলে শ্রমিকরা আরো মনোযোগী হয়ে কাজ করতে পারবে, যা শিল্প খাতের উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ড. সোহেল মিয়া, পিএইচডি (শ্রম অসন্তোষ)
সোশ্যাল কাউন্সিলর (বেপজা) ও শ্রম সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ
রমজান মুসলমানদের জন্য সংযম, আত্মশুদ্ধি ও ইবাদতের মাস। তবে, এই মাসে শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করা এবং সুস্থ কর্মপরিবেশ বজায় রাখা। দীর্ঘ সময় রোজা রাখার কারণে শ্রমিকদের শারীরিক ও মানসিক অবস্থার পরিবর্তন হয়, যা সরাসরি তাদের উৎপাদনশীলতা এবং মনোবলে প্রভাব ফেলে। ফলে, শ্রমিক অসন্তোষ এড়াতে এবং সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে মালিক, ব্যবস্থাপনা ও সরকারের যৌথ উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রমজানে শ্রমিক অসন্তোষের কারণসমূহ
রোজার সময় শ্রমিকরা দীর্ঘ সময় না খেয়ে কাজ করেন, ফলে তাদের কর্মক্ষমতা কমে যায়। কিন্তু অনেক কারখানায় আগের মতোই কর্মঘণ্টা নির্ধারিত থাকে, যা শ্রমিক অসন্তোষের কারণ হতে পারে। ঈদকে সামনে রেখে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পাওয়ার প্রত্যাশা থাকে। নির্ধারিত সময়ে বেতন-বোনাস পরিশোধ না হলে তারা হতাশ হয়ে পড়েন এবং আন্দোলনে যেতে পারেন। রোজার সময় দীর্ঘ সময় কাজ করলে পানিশূন্যতা, ক্লান্তি ও অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। অনেকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও স্বাস্থ্যসেবা পান না, যা তাদের মধ্যে অসন্তোষের জন্ম দেয়। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে ইফতার বা সাহরির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকে না, যা শ্রমিকদের জন্য মানসিক ও শারীরিক চাপ তৈরি করে। রমজান মাসে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের দিক থেকে যদি নমনীয়তা ও সহমর্মিতা না দেখানো হয়, তাহলে শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে নামাজের জন্য পর্যাপ্ত স্থান সংকট রয়েছে, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে শ্রমিকদের নামাজ পড়ার জন্য প্রয়োজনীয় বিরতি দেওয়া হয় না। এতে শ্রমিক অসন্তোষের আশঙ্কা থাকে। এছাড়াও রমজান মাসে লে-অফ, ছাঁটাই, টার্মিনেশন এসব ক্ষেত্রে শ্রম অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে।
শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে কার্যকর উপায়
রমজান মাসে শ্রমিকদের শারীরিক সুস্থতা, ইফতার ও সাহরির সময় বিবেচনায় নিয়ে কাজের সময় পুনর্বিন্যাস করা। তবে অবশ্যই সময়সূচি পরিবর্তনের আগে শ্রমিকদের মতামত ও চাহিদা বুঝতে আলোচনা করতে হবে। ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন ও বোনাস পরিশোধ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মালিকপক্ষ আগেভাগেই বেতন ও বোনাস পরিশোধের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিলে শ্রমিকদের মধ্যে স্বস্তি আসবে এবং আন্দোলনের আশঙ্কা কমবে। পাশাপাশি ওভারটাইমের ন্যায্য হিসাব নিশ্চিত করতে হবে। রমজানে শ্রমিকদের শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে বিশ্রামের ব্যবস্থা রাখতে হবে। কারখানার ভেতরে সুন্দর কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ এবং প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখা আবশ্যক। শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত কর্মস্থলে ইফতার ও সাহরির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা। শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করলে তারা সুস্থ থাকবেন এবং মনোযোগের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। শ্রমিকদের সঙ্গে মালিকপক্ষের সম্পর্ক ভালো রাখার জন্য নিয়মিত আলোচনার ব্যবস্থা করা জরুরি। শ্রমিকদের অভিযোগ ও পরামর্শ শোনা এবং তাদের সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধান করা প্রয়োজন। রমজানে সহমর্মিতা ও মানবিক আচরণ শ্রমিক অসন্তোষ কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। শিল্পকারখানায় শ্রম আইন মেনে চললে শ্রমিক অসন্তোষ অনেকটাই কমে আসে। মালিকপক্ষকে নিশ্চিত করতে হবে যে, কর্মচারীরা আইন অনুযায়ী যথাযথ সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন এবং তারা কোনো ধরনের অন্যায়ের শিকার হচ্ছেন না। রমজান মাসে কোনো শ্রমিক অসুস্থতা অনুভব করলে তাকে তাৎক্ষণিক ছুটির সুযোগ প্রদান করতে হবে। এছাড়া পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকার নির্ধারিত যথাযথ ছুটির ব্যবস্থা করতে হবে। ছুটির সময়সূচি নির্ধারণের ক্ষেত্রে অবশ্যই শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। রমজান মাসে লে-অফ, ছাঁটাই, টার্মিনেশন না করাই উত্তম।
সুস্থ ও সুন্দর কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য নির্ধারিত সময়ে বেতন, বোনাস ও ছুটির তারিখ ঘোষণা করা গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি দুর্বল শিল্পপ্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করে তাদের নির্ধারিত সময়ে বেতন ও বোনাস প্রদানে উৎসাহিত করা, প্রয়োজনে চাপ প্রয়োগ করা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক রাখা এবং বেতন-বোনাস প্রদানের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু রাখা সরকারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রমজান মাসে শ্রমিক অসন্তোষ নিরসন ও সুস্থ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। শ্রমিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করা শুধু সামাজিক দায়বদ্ধতা নয়, এটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা ও স্থায়িত্ব রক্ষার জন্যও প্রয়োজনীয়। মালিক, শ্রমিক ও সরকারের সমন্বিত প্রচেষ্টায় রমজানে একটি শান্তিপূর্ণ এবং মানবিক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব। সুস্থ ও সমৃদ্ধ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত হলে শ্রমিকরা আরো মনোযোগী হয়ে কাজ করতে পারবে, যা শিল্প খাতের উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ড. সোহেল মিয়া, পিএইচডি (শ্রম অসন্তোষ)
সোশ্যাল কাউন্সিলর (বেপজা) ও শ্রম সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ
এই বছর অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে উদ্ভাবন ও সৃজনশীল ধ্বংসের প্রক্রিয়া (creative destruction) কীভাবে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে সেই গবেষণার ওপর। নতুন প্রযুক্তি ও ধারণা পুরোনো ব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করে সমাজ যখন পরিবর্তনের জন্য উন্মুক্ত থাকে, তখনই টেক
৮ ঘণ্টা আগে‘মনের তালা খুলল কে, চাবিওয়ালা, চাবিওয়ালা!’ প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লার সেই সুরেলা প্রশ্নের উত্তর আজও খুঁজে বেড়াচ্ছি! তবে ব্যক্তিগত জীবনে নয়, রাষ্ট্রীয় জীবনে। এই রাষ্ট্রের জীবনেও একটা বিশেষ তালা আছে, আর তার নাম আর্টিকেল ৭০! এই তালা লাগানো হয়েছিল সেই সব মাননীয়র জন্য, যাদের মধ্যে ‘ছাগলীয়’ প্রবৃত্তি রয়ে
৮ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইসরাইলের যুদ্ধাপরাধী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে প্রায়ই তার পরম বন্ধু বলে বেশ গৌরবের সঙ্গে প্রচার করে থাকেন। ভিন্ন দেশের এ দুই রাজনীতিবিদের প্রগাঢ় বন্ধুত্বের মূল সূত্র হলো মুসলমানদের প্রতি তাদের তীব্র ঘৃণা। বর্তমান বিশ্বে ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত শীর্ষ দুটি
৮ ঘণ্টা আগেগাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন হতাশা চরমে, তখনই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন এক নতুন ‘২০ দফার শান্তি পরিকল্পনা’। সেখানে তিনি নিজেকে বসিয়েছেন একটি তথাকথিত ‘বোর্ড অব পিস’-এর চেয়ারম্যান হিসেবে।
১ দিন আগে