জাহেদ চৌধুরী
নবযাত্রায় পথচলার এক মাস পার করল আমার দেশ। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে এ জন্য আমরা শুকরিয়া আদায় করছি। আমার দেশকে নিয়ে মানুষের যে প্রত্যাশা ছিল গত এক মাসে আমরা তার কতটা পূরণ করতে পেরেছি- দেশের মানুষ, আমাদের পাঠক ও দর্শকরা তা মূল্যায়ন করবেন।
এক যুগ পর ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ আমার দেশ পত্রিকা পুনঃপ্রকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে। চব্বিশের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মুক্তবুদ্ধি চর্চার যে অবারিত সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তাকে কাজে লাগিয়েছে আমার দেশ। ২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারওয়ানবাজারে বিএসইসি ভবনের ১১ তলার পত্রিকা অফিস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তেজগাঁওয়ে অবস্থিত পত্রিকার প্রেস পুলিশ দিয়ে জোর করে তালাবদ্ধ করে দিয়ে পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ করে দিয়েছিল স্বৈরাচার হাসিনা সরকার। তারও আগে ২০১০ সালের ১ জুন প্রথম দফায় আমার দেশ বন্ধ করে দিয়েছিল এই হাসিনা সরকার। হাসিনা সরকারের ক্ষমতায় আসার এক বছরেরও কম সময়ে ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে হাসিনাপুত্র জয়ের দুর্নীতি নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করে রোষানলে পড়ে আমার দেশ।
পত্রিকাটি দুই দফায় বন্ধের পাশাপাশি সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকেও দুই দফায় সাড়ে পাঁচ বছর জেলে কাটাতে হয়েছে। নির্বাসিত জীবনযাপন করতে হয়েছে ছয় বছর। কিন্তু স্বৈরাচারের সঙ্গে তিনি আপস করেননি। আমার দেশ-এর নবযাত্রায়ও মজলুম সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও আমার দেশ তার নীতি-আদর্শ থেকে এক চুলও বিচ্যুত হয়নি।
উত্থান-পতনের পর লড়াই করে আমার দেশ টিকে আছে। নবযাত্রার প্রথম মাসে আমরা মানুষের প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা পূরণে সক্ষম হয়েছি বলে বিশ্বাস করি। আমার দেশ-এর প্রথম দিনের লিড নিউজ ইউটিউবে প্রায় ৩৪ লাখ মানুষ দেখেছেন। মিলিয়ন ভিউয়ের অনেক স্টোরি প্রমাণ করে আমার দেশ-এর প্রতিবেদনের প্রতি মানুষের আগ্রহ ও ভালোবাসা। নিজস্ব প্রেস না থাকায় পাঠকদের চাহিদা অনুযায়ী আমরা আমার দেশ দিতে পারছি না। তবে এরই মধ্যে আমরা একটি প্রেস ইনস্টলেশনের কাজ শুরু করেছি। আনুষঙ্গিক কাজকর্মও এগিয়ে চলেছে।
পাঠক-দর্শকরা জানেন মজলুম সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সেপ্টেম্বরের শেষদিকে দেশে ফেরেন। তখন আমার দেশ-এর কোনো অস্তিত্বই ছিল না। সম্পাদক-প্রকাশক ছিলেন না, প্রেস ছিল না, অফিস ছিল না। মায়ের অসুস্থতার কারণে মাহমুদুর রহমান অনেকটা আকস্মিকভাবেই দেশে আসেন, কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই। বিমানবন্দরে তার শুভাকাঙ্ক্ষী ও আমার দেশ-এর সহকর্মীরা বিশাল সমাবেশ করে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান তাকে।
তারপর স্বৈরাচারের মিথ্যা মামলায় মাহমুদুর রহমানকে পাঁচ দিন জেল খাটতে হয়। সম্পাদক হিসেবে তৃতীয় দফায় কারাভোগের পর মুক্ত হয়েই জাতীয় প্রেস ক্লাবে হাজির হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি। ঘোষণা দেন দুই মাসের মধ্যে আবার আমার দেশ বের করার। সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে মাহমুদুর রহমানের নিয়োগ ২০০৯ সালেই আটকে দিয়েছিল হাসিনা সরকার।
সেজন্য এতদিন মাহমুদুর রহমান ছিলেন আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও সাবেক প্রকাশক হাসমত আলীই ছিলেন প্রকাশক। ডিসি অফিসে নতুন করে আবেদন করে মাহমুদুর রহমানকে প্রকাশক (তথা মালিক) ও সম্পাদক করার প্রক্রিয়া শুর হয় হাসিনামুক্ত বাংলাদেশে। বাদ সাধে এসবি। মাহমুদুর রহমান তিনটি সাজানো মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় তারা ক্লিয়ারেন্স দিচ্ছিল না। কিন্তু আইনে নৈতিক স্খলনের অপরাধ ছাড়া ডিক্লারেশন আটকানোর কোনো সুযোগ ছিল না। দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় আইনসংগতভাবে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অবশেষে আমার দেশ-এর ডিক্লারেশন দেন মাহমুদুর রহমানের নামে।
শুরু হয় অফিস খোঁজার পালা। অবশেষে আগের অফিসের পাশেই ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ানবাজারের ঢাকা ট্রেড সেন্টারের অষ্টম ফ্লোরে ঠিকানা হয় আমার দেশ-এর।
নতুন অফিস নেওয়ার পরপরই অফিস স্পেসে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে আমার দেশ-এর সাবেক সহকর্মীরা হাজির হন মধ্যাহ্নভোজে। সবাই জানিয়ে দেন তারা মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে আছেন আমার দেশ-এর নবযাত্রায়। নতুন করে শুরুর জন্য সাবেক প্রায় অর্ধেক কর্মী পেয়ে যায় আমার দেশ। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যে বাকি লোকজনও জোগাড় করা হয়। সাহস করে ছোট আকারে মাল্টিমিডিয়া ও অনলাইন টিমও দাঁড় করানো হয়।
বন্ধ প্রেস খুলে দেখা যায়, স্বৈরাচারের দোসররা সব লুটে নিয়েছে। ভাড়ায় নতুন প্রেসও ঠিক করা হয়। নিউজপ্রিন্টের জোগাড়ও চলে। পাশাপাশি বিজ্ঞাপন সংগ্রহ ও লেখকদের লেখা সংগ্রহের কাজও চলে। কিন্তু বাদ সাধে অফিস। কারণ কোনোভাবেই অফিস ডেকোরেশন গুছিয়ে আনা যাচ্ছিল না।
মাত্র একটি রুমে ক্যাম্প অফিস বসিয়ে আমরা ৪৮ পৃষ্ঠার একটি, ৩২ পৃষ্ঠার তিনটি বিশেষ উদ্বোধনী ক্রোড়পত্র গুছিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করি। সফলও হই। নির্ধারিত দিনে ২২ ডিসেম্বর আমার দেশ নিয়মিত ১৬ পৃষ্ঠার পাশাপাশি ৪৮ পৃষ্ঠার বিশেষ ক্রোড়পত্রসহ পাঠকের হাতে আমরা তুলে দিতে সক্ষম হই। ফিনিক্স পাখির মতো ছাইভস্ম থেকে আবার পুনর্জন্ম লাভ করে আমার দেশ। দেশের গণমানুষের পত্রিকা আমার দেশ গত এক মাস থেকে পাঠকের হাতে হাতে, মানুষের মুখে মুখে। গণমানুষের এই ভালোবাসা নিয়েই আমরা এগিয়ে যেতে চাই।
এমবি
নবযাত্রায় পথচলার এক মাস পার করল আমার দেশ। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে এ জন্য আমরা শুকরিয়া আদায় করছি। আমার দেশকে নিয়ে মানুষের যে প্রত্যাশা ছিল গত এক মাসে আমরা তার কতটা পূরণ করতে পেরেছি- দেশের মানুষ, আমাদের পাঠক ও দর্শকরা তা মূল্যায়ন করবেন।
এক যুগ পর ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ আমার দেশ পত্রিকা পুনঃপ্রকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে। চব্বিশের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মুক্তবুদ্ধি চর্চার যে অবারিত সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তাকে কাজে লাগিয়েছে আমার দেশ। ২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারওয়ানবাজারে বিএসইসি ভবনের ১১ তলার পত্রিকা অফিস থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তেজগাঁওয়ে অবস্থিত পত্রিকার প্রেস পুলিশ দিয়ে জোর করে তালাবদ্ধ করে দিয়ে পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ করে দিয়েছিল স্বৈরাচার হাসিনা সরকার। তারও আগে ২০১০ সালের ১ জুন প্রথম দফায় আমার দেশ বন্ধ করে দিয়েছিল এই হাসিনা সরকার। হাসিনা সরকারের ক্ষমতায় আসার এক বছরেরও কম সময়ে ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে হাসিনাপুত্র জয়ের দুর্নীতি নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করে রোষানলে পড়ে আমার দেশ।
পত্রিকাটি দুই দফায় বন্ধের পাশাপাশি সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকেও দুই দফায় সাড়ে পাঁচ বছর জেলে কাটাতে হয়েছে। নির্বাসিত জীবনযাপন করতে হয়েছে ছয় বছর। কিন্তু স্বৈরাচারের সঙ্গে তিনি আপস করেননি। আমার দেশ-এর নবযাত্রায়ও মজলুম সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও আমার দেশ তার নীতি-আদর্শ থেকে এক চুলও বিচ্যুত হয়নি।
উত্থান-পতনের পর লড়াই করে আমার দেশ টিকে আছে। নবযাত্রার প্রথম মাসে আমরা মানুষের প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা পূরণে সক্ষম হয়েছি বলে বিশ্বাস করি। আমার দেশ-এর প্রথম দিনের লিড নিউজ ইউটিউবে প্রায় ৩৪ লাখ মানুষ দেখেছেন। মিলিয়ন ভিউয়ের অনেক স্টোরি প্রমাণ করে আমার দেশ-এর প্রতিবেদনের প্রতি মানুষের আগ্রহ ও ভালোবাসা। নিজস্ব প্রেস না থাকায় পাঠকদের চাহিদা অনুযায়ী আমরা আমার দেশ দিতে পারছি না। তবে এরই মধ্যে আমরা একটি প্রেস ইনস্টলেশনের কাজ শুরু করেছি। আনুষঙ্গিক কাজকর্মও এগিয়ে চলেছে।
পাঠক-দর্শকরা জানেন মজলুম সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সেপ্টেম্বরের শেষদিকে দেশে ফেরেন। তখন আমার দেশ-এর কোনো অস্তিত্বই ছিল না। সম্পাদক-প্রকাশক ছিলেন না, প্রেস ছিল না, অফিস ছিল না। মায়ের অসুস্থতার কারণে মাহমুদুর রহমান অনেকটা আকস্মিকভাবেই দেশে আসেন, কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই। বিমানবন্দরে তার শুভাকাঙ্ক্ষী ও আমার দেশ-এর সহকর্মীরা বিশাল সমাবেশ করে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান তাকে।
তারপর স্বৈরাচারের মিথ্যা মামলায় মাহমুদুর রহমানকে পাঁচ দিন জেল খাটতে হয়। সম্পাদক হিসেবে তৃতীয় দফায় কারাভোগের পর মুক্ত হয়েই জাতীয় প্রেস ক্লাবে হাজির হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি। ঘোষণা দেন দুই মাসের মধ্যে আবার আমার দেশ বের করার। সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে মাহমুদুর রহমানের নিয়োগ ২০০৯ সালেই আটকে দিয়েছিল হাসিনা সরকার।
সেজন্য এতদিন মাহমুদুর রহমান ছিলেন আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও সাবেক প্রকাশক হাসমত আলীই ছিলেন প্রকাশক। ডিসি অফিসে নতুন করে আবেদন করে মাহমুদুর রহমানকে প্রকাশক (তথা মালিক) ও সম্পাদক করার প্রক্রিয়া শুর হয় হাসিনামুক্ত বাংলাদেশে। বাদ সাধে এসবি। মাহমুদুর রহমান তিনটি সাজানো মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় তারা ক্লিয়ারেন্স দিচ্ছিল না। কিন্তু আইনে নৈতিক স্খলনের অপরাধ ছাড়া ডিক্লারেশন আটকানোর কোনো সুযোগ ছিল না। দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় আইনসংগতভাবে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অবশেষে আমার দেশ-এর ডিক্লারেশন দেন মাহমুদুর রহমানের নামে।
শুরু হয় অফিস খোঁজার পালা। অবশেষে আগের অফিসের পাশেই ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ানবাজারের ঢাকা ট্রেড সেন্টারের অষ্টম ফ্লোরে ঠিকানা হয় আমার দেশ-এর।
নতুন অফিস নেওয়ার পরপরই অফিস স্পেসে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে আমার দেশ-এর সাবেক সহকর্মীরা হাজির হন মধ্যাহ্নভোজে। সবাই জানিয়ে দেন তারা মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে আছেন আমার দেশ-এর নবযাত্রায়। নতুন করে শুরুর জন্য সাবেক প্রায় অর্ধেক কর্মী পেয়ে যায় আমার দেশ। সীমিত সামর্থ্যের মধ্যে বাকি লোকজনও জোগাড় করা হয়। সাহস করে ছোট আকারে মাল্টিমিডিয়া ও অনলাইন টিমও দাঁড় করানো হয়।
বন্ধ প্রেস খুলে দেখা যায়, স্বৈরাচারের দোসররা সব লুটে নিয়েছে। ভাড়ায় নতুন প্রেসও ঠিক করা হয়। নিউজপ্রিন্টের জোগাড়ও চলে। পাশাপাশি বিজ্ঞাপন সংগ্রহ ও লেখকদের লেখা সংগ্রহের কাজও চলে। কিন্তু বাদ সাধে অফিস। কারণ কোনোভাবেই অফিস ডেকোরেশন গুছিয়ে আনা যাচ্ছিল না।
মাত্র একটি রুমে ক্যাম্প অফিস বসিয়ে আমরা ৪৮ পৃষ্ঠার একটি, ৩২ পৃষ্ঠার তিনটি বিশেষ উদ্বোধনী ক্রোড়পত্র গুছিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করি। সফলও হই। নির্ধারিত দিনে ২২ ডিসেম্বর আমার দেশ নিয়মিত ১৬ পৃষ্ঠার পাশাপাশি ৪৮ পৃষ্ঠার বিশেষ ক্রোড়পত্রসহ পাঠকের হাতে আমরা তুলে দিতে সক্ষম হই। ফিনিক্স পাখির মতো ছাইভস্ম থেকে আবার পুনর্জন্ম লাভ করে আমার দেশ। দেশের গণমানুষের পত্রিকা আমার দেশ গত এক মাস থেকে পাঠকের হাতে হাতে, মানুষের মুখে মুখে। গণমানুষের এই ভালোবাসা নিয়েই আমরা এগিয়ে যেতে চাই।
এমবি
এই বছর অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে উদ্ভাবন ও সৃজনশীল ধ্বংসের প্রক্রিয়া (creative destruction) কীভাবে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে সেই গবেষণার ওপর। নতুন প্রযুক্তি ও ধারণা পুরোনো ব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করে সমাজ যখন পরিবর্তনের জন্য উন্মুক্ত থাকে, তখনই টেক
১৩ ঘণ্টা আগে‘মনের তালা খুলল কে, চাবিওয়ালা, চাবিওয়ালা!’ প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লার সেই সুরেলা প্রশ্নের উত্তর আজও খুঁজে বেড়াচ্ছি! তবে ব্যক্তিগত জীবনে নয়, রাষ্ট্রীয় জীবনে। এই রাষ্ট্রের জীবনেও একটা বিশেষ তালা আছে, আর তার নাম আর্টিকেল ৭০! এই তালা লাগানো হয়েছিল সেই সব মাননীয়র জন্য, যাদের মধ্যে ‘ছাগলীয়’ প্রবৃত্তি রয়ে
১৩ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইসরাইলের যুদ্ধাপরাধী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে প্রায়ই তার পরম বন্ধু বলে বেশ গৌরবের সঙ্গে প্রচার করে থাকেন। ভিন্ন দেশের এ দুই রাজনীতিবিদের প্রগাঢ় বন্ধুত্বের মূল সূত্র হলো মুসলমানদের প্রতি তাদের তীব্র ঘৃণা। বর্তমান বিশ্বে ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত শীর্ষ দুটি
১৪ ঘণ্টা আগেগাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন হতাশা চরমে, তখনই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন এক নতুন ‘২০ দফার শান্তি পরিকল্পনা’। সেখানে তিনি নিজেকে বসিয়েছেন একটি তথাকথিত ‘বোর্ড অব পিস’-এর চেয়ারম্যান হিসেবে।
২ দিন আগে