
স্টাফ রিপোর্টার

গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যাওয়ার একমাত্র পথ হলো নির্বাচন— এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এফএসডি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, এই জাতি বরাবর গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ দিয়েছে, লড়েছে, সংগ্রাম করেছে; কিন্তু গণতন্ত্রের চর্চা করার কোনো সুযোগ পায়নি। পাকিস্তান আমল থেকে এখানে বারবার গণতন্ত্র আহত হয়েছে, গণতন্ত্রকে নষ্ট করা হয়েছে, হরণ করা হয়েছে। দুর্ভাগ্যক্রমে, একটি গণতান্ত্রিক শক্তিই প্রথম গণতন্ত্র ধ্বংস করে বাকশাল কায়েম করেছিল। একনেকে কখনোই গণতন্ত্রের চর্চা হয়নি। গণতন্ত্রের চর্চা না হওয়ার কারণেই আজ আমাদের অনাস্থা, দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
তিনি বলেন, জুলাই যুদ্ধের শহিদদের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। তারা আমাদের একটি সুযোগ করে দিয়েছেন— এবার গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য। আসল কথা হলো, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গড়ে তুলতে হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান না থাকার কারণেই আজ আমরা দুর্দশায় পড়েছি। আমাদের প্রধান দায়িত্ব হবে— যে যেখানে আছি, যে অবস্থায় আছি, সেখান থেকেই নিজের দায়িত্ব পালন করা; অর্থাৎ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করা।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, যত দ্রুত আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারব, ততই আমাদের মঙ্গল হবে। আর এর মধ্য দিয়েই আমরা গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু করতে পারব। আমি হতাশার কিছু দেখি না।
সংস্কারের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কিছু মতপার্থক্য থাকবেই— সবাই একমত হবেন না। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অনেকের কাছেই গ্রহণযোগ্য মনে হতে পারে, কিন্তু এর মধ্যেও দ্বিমত থাকতে পারে। প্রধান কাজ হচ্ছে— ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে জনগণের পার্লামেন্ট নির্বাচন করা, আর সেই পার্লামেন্টে জনগণের সব অমীমাংসিত ইস্যু আলোচনা করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
ফখরুল বলেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) সাধারণ মানুষ বোঝে না। এটিকে আগে বোধগম্য করার চেষ্টা করতে হবে, মানুষকে বুঝাতে হবে।

গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে যাওয়ার একমাত্র পথ হলো নির্বাচন— এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এফএসডি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, এই জাতি বরাবর গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ দিয়েছে, লড়েছে, সংগ্রাম করেছে; কিন্তু গণতন্ত্রের চর্চা করার কোনো সুযোগ পায়নি। পাকিস্তান আমল থেকে এখানে বারবার গণতন্ত্র আহত হয়েছে, গণতন্ত্রকে নষ্ট করা হয়েছে, হরণ করা হয়েছে। দুর্ভাগ্যক্রমে, একটি গণতান্ত্রিক শক্তিই প্রথম গণতন্ত্র ধ্বংস করে বাকশাল কায়েম করেছিল। একনেকে কখনোই গণতন্ত্রের চর্চা হয়নি। গণতন্ত্রের চর্চা না হওয়ার কারণেই আজ আমাদের অনাস্থা, দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
তিনি বলেন, জুলাই যুদ্ধের শহিদদের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। তারা আমাদের একটি সুযোগ করে দিয়েছেন— এবার গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য। আসল কথা হলো, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে গড়ে তুলতে হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান না থাকার কারণেই আজ আমরা দুর্দশায় পড়েছি। আমাদের প্রধান দায়িত্ব হবে— যে যেখানে আছি, যে অবস্থায় আছি, সেখান থেকেই নিজের দায়িত্ব পালন করা; অর্থাৎ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করা।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, যত দ্রুত আমরা নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারব, ততই আমাদের মঙ্গল হবে। আর এর মধ্য দিয়েই আমরা গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু করতে পারব। আমি হতাশার কিছু দেখি না।
সংস্কারের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কিছু মতপার্থক্য থাকবেই— সবাই একমত হবেন না। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অনেকের কাছেই গ্রহণযোগ্য মনে হতে পারে, কিন্তু এর মধ্যেও দ্বিমত থাকতে পারে। প্রধান কাজ হচ্ছে— ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে জনগণের পার্লামেন্ট নির্বাচন করা, আর সেই পার্লামেন্টে জনগণের সব অমীমাংসিত ইস্যু আলোচনা করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
ফখরুল বলেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) সাধারণ মানুষ বোঝে না। এটিকে আগে বোধগম্য করার চেষ্টা করতে হবে, মানুষকে বুঝাতে হবে।

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ পর্যালোচনা করে বলা হয়, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের আয়োজনের ঘোষণা জাতির নিকট গ্রহণযোগ্য হয়নি এবং গণদাবি মানা হয়নি। এছাড়াও দেশের বর্তমান সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, জনগণের প্রত্যাশা এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে উদ্ভূত প্রেক্ষাপট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
৬ মিনিট আগে
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কার্যকলাপের কারণে দেশের বিভিন্ন ইউনিটের বহিষ্কার ও পদ স্থগিত করা ১৭ নেতাকর্মীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
৩৪ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টাকেই জুলাই সনদ আদেশ জারি করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
১ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা মনে করছি এর মাধ্যমে আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটি কার্যকর ও ভারসাম্যমূলক উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠা হবে, যারা রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া স্বাধীন নির্বাচন কমিশন আমাদের দেশে সব ধরনের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে রাষ্ট্
১ ঘণ্টা আগে