স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে বিশৃঙ্খলা করার সুযোগ নেই। বর্তমানে কিছু সাংস্কৃতিক কর্মী ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বৈরাচারের জন্য মায়া কান্না করছে।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) আয়োজিত কালচারাল ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
সেলিমা রহমান বলেন, ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র, যুবক, শ্রমিক, জনতা, নারী-পুরুষ, শিশু সবাই রাস্তায় নেমেছিল। সেদিন শিশুদের হত্যা করা হয়েছে, ছাত্র ভাইদের হত্যা করা হয়েছে। খুন করা হয়েছে। এর দায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারকেই নিতে হবে। গণঅভ্যুত্থানের ফলে তারা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু তারা এখনো ষড়যন্ত্র করছে।
তিনি বলেন, আপনারা কীসের শিল্পী? আপনারা সম্পদ গড়ার জন্য সেইদিন কাজ করেছেন। বিভিন্ন রকমভাবে অকল্পনীয় সবকিছু তুলে ধরেছেন। কিন্তু সমাজের যে সত্যকথা, সমাজের যে সুন্দর প্রতিচ্ছবি, সমাজের যে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা, কোনোটাই আপনারা রাখেননি। শিল্পীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা সজাগ হন। আপনারা শিল্পী মানুষ, শিল্পচর্চা করেন। কিন্তু আপনাদের শিল্পচর্চার মাধ্যমে এ দেশের মানুষের সাধারণ জীবন, তাদের চিত্র, তাদের কথা বলার অধিকার তুলে ধরতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, এই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণায়। তিনি মুক্তিযুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। শুধু তাই নয়, রণাঙ্গনে যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন। এ দেশকে বেগম খালেদা জিয়া নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি ওই স্বৈরাচার সরকারের কবলে পড়ে মিথ্যা মামলায় গত ১৮ বছর ধরে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। কিন্তু তিনি কখনো আপস করেননি। তার একটাই কথা, এ দেশের জনগণ আমার সন্তান। আমি মরলে এ দেশেই মরব, সন্তানের অধিকার রক্ষার জন্যই সংগ্রাম করব।
তিনি আরো বলেন, আজ আমাদের সামনে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আছেন। তিনি এই দুঃশাসনের কবলে পড়ে মৃত্যুর মুখ থেকে বিদেশে অবস্থান করছেন, চিকিৎসা শেষে তিনি বাংলাদেশের জনগণকে একত্রিত করে এই আন্দোলনকে সফল নেতৃত্ব দিয়েছেন। আন্দোলন সফল হয়েছে, স্বৈরাচার সরকার পালিয়ে গেছে। পতিত সরকার দানবীয় শাসন চালিয়ে যেতে পারেনি, পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
মানববন্ধন শেষে কর্মসূচি ঘোষণা করেন জাসাসের যুগ্ম আহ্বায়ক ও গীতিকার ইথুন বাবু। তিনি বলেন, আগামী ২১ দিনের মধ্যে শিল্পকলা-সচিবালয় থেকে ফ্যাসিস্টদের সরানো না হলে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচিতে যাব। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক কর্মী শিবা শানুসহ অভিনয়, নাট্য ও চলচ্চিত্র শিল্পীরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করে বিশৃঙ্খলা করার সুযোগ নেই। বর্তমানে কিছু সাংস্কৃতিক কর্মী ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বৈরাচারের জন্য মায়া কান্না করছে।
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) আয়োজিত কালচারাল ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
সেলিমা রহমান বলেন, ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র, যুবক, শ্রমিক, জনতা, নারী-পুরুষ, শিশু সবাই রাস্তায় নেমেছিল। সেদিন শিশুদের হত্যা করা হয়েছে, ছাত্র ভাইদের হত্যা করা হয়েছে। খুন করা হয়েছে। এর দায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারকেই নিতে হবে। গণঅভ্যুত্থানের ফলে তারা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু তারা এখনো ষড়যন্ত্র করছে।
তিনি বলেন, আপনারা কীসের শিল্পী? আপনারা সম্পদ গড়ার জন্য সেইদিন কাজ করেছেন। বিভিন্ন রকমভাবে অকল্পনীয় সবকিছু তুলে ধরেছেন। কিন্তু সমাজের যে সত্যকথা, সমাজের যে সুন্দর প্রতিচ্ছবি, সমাজের যে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা, কোনোটাই আপনারা রাখেননি। শিল্পীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা সজাগ হন। আপনারা শিল্পী মানুষ, শিল্পচর্চা করেন। কিন্তু আপনাদের শিল্পচর্চার মাধ্যমে এ দেশের মানুষের সাধারণ জীবন, তাদের চিত্র, তাদের কথা বলার অধিকার তুলে ধরতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, এই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণায়। তিনি মুক্তিযুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। শুধু তাই নয়, রণাঙ্গনে যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলেন। এ দেশকে বেগম খালেদা জিয়া নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি ওই স্বৈরাচার সরকারের কবলে পড়ে মিথ্যা মামলায় গত ১৮ বছর ধরে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। কিন্তু তিনি কখনো আপস করেননি। তার একটাই কথা, এ দেশের জনগণ আমার সন্তান। আমি মরলে এ দেশেই মরব, সন্তানের অধিকার রক্ষার জন্যই সংগ্রাম করব।
তিনি আরো বলেন, আজ আমাদের সামনে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আছেন। তিনি এই দুঃশাসনের কবলে পড়ে মৃত্যুর মুখ থেকে বিদেশে অবস্থান করছেন, চিকিৎসা শেষে তিনি বাংলাদেশের জনগণকে একত্রিত করে এই আন্দোলনকে সফল নেতৃত্ব দিয়েছেন। আন্দোলন সফল হয়েছে, স্বৈরাচার সরকার পালিয়ে গেছে। পতিত সরকার দানবীয় শাসন চালিয়ে যেতে পারেনি, পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
মানববন্ধন শেষে কর্মসূচি ঘোষণা করেন জাসাসের যুগ্ম আহ্বায়ক ও গীতিকার ইথুন বাবু। তিনি বলেন, আগামী ২১ দিনের মধ্যে শিল্পকলা-সচিবালয় থেকে ফ্যাসিস্টদের সরানো না হলে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচিতে যাব। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক কর্মী শিবা শানুসহ অভিনয়, নাট্য ও চলচ্চিত্র শিল্পীরা।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে