৯০–এর স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনের অন্যতম নির্ভীক মুখ শহীদ ডা. মিলনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, মিলনের আত্মদান গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে এক অনিবার্য বাঁক তৈরি করেছিল।
বুধবার ডা. শামসুল আলম মিলন দিবস উপলক্ষ্যে গণমাধ্যমে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ডা. মিলনের রক্তঝরা মৃত্যু ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনকে ‘চূড়ান্ত বিজয়ের পথে ধাবিত’ করেছিল। গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা ছিল মিলনের দৃঢ় অঙ্গীকার।
তারেক রহমান বলেন, বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে তিনি গণতন্ত্রের বিজয় এনেছিলেন। এই পথ ধরেই দেশে স্বৈরাচারের পতন ঘটে এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশে গণতন্ত্রের নবযাত্রা শুরু হয়।
বর্তমান প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অভিযোগ করেন, পতিত আওয়ামী সরকারের গত ১৬ বছরে মানুষের সব অধিকার কেড়ে নিয়ে গণতন্ত্রকে কবরস্থ করেছিল। জনগণ তাদের মালিকানা হারিয়েছিল।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের ‘ছাত্র–জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে’ বিজয়ের মধ্য দিয়ে দেশ নতুনভাবে স্বাধীনতা পেলেও ‘দেশমাতৃকার বিরুদ্ধে দেশি–বিদেশি চক্রান্ত’ এখনো থেমে নেই।
তবে জাতীয় ঐক্য অটুট থাকলে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হতে পারবে না। শহীদ ডা. মিলনের আত্মত্যাগ সবসময় আমাদের প্রেরণা জোগাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তারেক রহমান।


৬৪ জেলায় নতুন এসপি, কে কোন জেলায়