স্টাফ রিপোর্টার
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে হিজাব পরা ছাত্রীদের ‘জঙ্গি’ অপবাদ দিয়ে ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া এবং হবিগঞ্জে দাড়ি রাখায় তিন কনস্টেবলকে শাস্তি প্রদানের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান। সোমবার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে তারা ঘটনা দুটোকে মানবাধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতার চরম লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করে ইসলামবিদ্বেষ আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, সম্প্রতি ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একজন নারী শিক্ষিকার ধর্মপ্রাণ ২২ হিজাব পরিহিত ছাত্রীকে ‘জঙ্গি’ অপবাদ দিয়ে ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া এবং হবিগঞ্জে দাড়ি রাখায় ধর্মপ্রাণ তিন কনস্টেবলকে শাস্তি প্রদান করা ধর্মীয় স্বাধীনতার চরম লঙ্ঘন।
আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ রোধ করার স্বার্থে জড়িতদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে কঠোর প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করে গ্রেপ্তার করতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর আহ্বান জানাচ্ছি।
তারা বলেন, গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদের পতন ঘটলেও কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ যে দূর হয়নি, উপরোক্ত ঘটনা দুটো তার প্রমাণ। ইতোমধ্যে এলজিবিটিসহ কয়েকটি স্পর্শকাতর ইস্যুতে কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ আবারও মাথাছাড়া দেওয়ায় আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। গণঅভ্যুত্থান হয়েছে শুধু ফ্যাসিবাদের পতনের জন্যই নয়, কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষও নির্মূল হতে হবে।
হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ইসলামবিদ্বেষ ছড়াতে বিভিন্ন কায়েমি বাম-প্রগতিশীল গোষ্ঠী আবারও তৎপর হয়ে উঠেছে। সংখ্যালঘুদের অধিকারের ব্যাপারে তারা সবসময় সরব থাকলেও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্ব হলে তারা বেমালুম চুপ থাকেন। এটাই তাদের কথিত লিবারেল সেক্যুলারিজম!
বিদ্যমান কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড চরিত্র নির্মাণে ভূমিকা রেখেছে বলে আমরা মনে করি। আমরা একটি মানবিক, ধর্মপ্রাণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ গঠনের জন্য কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ঘেরাটোপ থেকে তাদের বেরিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানাই।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে হিজাব পরা ছাত্রীদের ‘জঙ্গি’ অপবাদ দিয়ে ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া এবং হবিগঞ্জে দাড়ি রাখায় তিন কনস্টেবলকে শাস্তি প্রদানের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান। সোমবার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে তারা ঘটনা দুটোকে মানবাধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতার চরম লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করে ইসলামবিদ্বেষ আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, সম্প্রতি ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একজন নারী শিক্ষিকার ধর্মপ্রাণ ২২ হিজাব পরিহিত ছাত্রীকে ‘জঙ্গি’ অপবাদ দিয়ে ক্লাস থেকে বের করে দেওয়া এবং হবিগঞ্জে দাড়ি রাখায় ধর্মপ্রাণ তিন কনস্টেবলকে শাস্তি প্রদান করা ধর্মীয় স্বাধীনতার চরম লঙ্ঘন।
আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ রোধ করার স্বার্থে জড়িতদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে কঠোর প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করে গ্রেপ্তার করতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর আহ্বান জানাচ্ছি।
তারা বলেন, গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদের পতন ঘটলেও কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ যে দূর হয়নি, উপরোক্ত ঘটনা দুটো তার প্রমাণ। ইতোমধ্যে এলজিবিটিসহ কয়েকটি স্পর্শকাতর ইস্যুতে কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ আবারও মাথাছাড়া দেওয়ায় আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। গণঅভ্যুত্থান হয়েছে শুধু ফ্যাসিবাদের পতনের জন্যই নয়, কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষও নির্মূল হতে হবে।
হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ইসলামবিদ্বেষ ছড়াতে বিভিন্ন কায়েমি বাম-প্রগতিশীল গোষ্ঠী আবারও তৎপর হয়ে উঠেছে। সংখ্যালঘুদের অধিকারের ব্যাপারে তারা সবসময় সরব থাকলেও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্ব হলে তারা বেমালুম চুপ থাকেন। এটাই তাদের কথিত লিবারেল সেক্যুলারিজম!
বিদ্যমান কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষ তাদের এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড চরিত্র নির্মাণে ভূমিকা রেখেছে বলে আমরা মনে করি। আমরা একটি মানবিক, ধর্মপ্রাণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ গঠনের জন্য কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ঘেরাটোপ থেকে তাদের বেরিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানাই।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে