সংবিধানের ৪১ নম্বর অনুচ্ছেদে ধর্ম পালনের অধিকার নিশ্চিত করা হলেও ধর্মীয় অনুশাসন শুধু নয়, বরং ধর্মীয় শি’আরকে (চিহ্ন) কটাক্ষ করা এমনকি তা পালনে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে প্রকাশ্যে-অবলীলায়। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুলের ঘটনা, ঢাবিতে ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থীর হিজাবে কালি লেপন এবং দাড়ি
রাজধানীসহ দেশের অধিকাংশ সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত ড্রেসকোড আছে। এতে বিপাকে পড়ছেন পর্দা করতে চাওয়া ছাত্রীরা। পোশাকবিধির বাইরে গিয়ে বড় ওড়না বা হিজাব পরা নিয়ে বাধা-বিপত্তির মুখে পড়ছেন তারা।
হেফাজতে ইসলামের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ইসলামবিদ্বেষ ছড়াতে বিভিন্ন কায়েমি বাম-প্রগতিশীল গোষ্ঠী আবারও তৎপর হয়ে উঠেছে। সংখ্যালঘুদের অধিকারের ব্যাপারে তারা সবসময় সরব থাকলেও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা খর্ব হলে তারা বেমালুম চুপ থাকেন। এটাই তাদের কথিত লিবারেল সেক্যুলারিজম!