জামায়াত আমির বললেন
স্টাফ রিপোর্টার
ছাত্র-জনতার টানা দুই দিনের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের ঘোষণায় উল্লসিত দেশবাসী। পতিত দলটির বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এ সিদ্ধান্তের কথা জানানোর পর তাৎক্ষণিক শোকরানা মিছিল ও সমাবেশ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের কাছে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে মগবাজার মোড়ে গিয়ে শোকরানা সমাবেশে মিলিত হন জামায়াত ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা। সেখানে হাজির জন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান।
রাত সাড়ে ১২টার দিকে একটি হুড খোলা গাড়িতে দাঁড়িয়ে হ্যান্ডমাইকে দেওয়া বক্তব্যে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমরা ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার বিচার চাই। আওয়ামী লীগের বিচার চাই।’ সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি আরো বলেন, ‘আমরা তাদের ক্ষমতায় বসিয়েছি। তারা আমাদেরই সরকার। এখন ছলচাতুরি না করে আওয়ামী লীগের বিচার ত্বরান্বিত করতে হবে।’
ডা. শফিকুর বলেন, ‘আমরা বলছি না যে, সবাইকে ফাঁসি দিতে হবে। আমরা ন্যায়বিচার চাই। যারা অপরাধী তাদের ফাঁসি দিতে হবে। কোনো অবিচার যেন না হয়। দেশের ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি চোখ সরকারের দিকে চেয়ে আছে। তাই ডানে বামে তাকানোর সুযোগ নেই। সরকারকে সামনে চলতে হবে। সোজা পথে চলতে হবে। কোনো অন্যায়ের সঙ্গে আপস করলে জাতি ক্ষমা করবে না। কোনো ধামাচাপা দেওয়ার কূটকৌশল করলে জাতি মানবে না। জুলাই বিপ্লবের মতো প্রয়োজনে জাতি আবার রাস্তায় নেমে আসবে।’
গত দুই দিনের আন্দোলনে অংশ নেওয়া সবার প্রতি বিপ্লবী সালাম ও অভিনন্দন জানান জামায়াত আমির। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেনÑ ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম, দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, নায়েবে আমির ড. হেলাল উদ্দিন, সহকারী সেক্রেটারি ড. আবদুল মান্নান, দেলোয়ার হোসাইন, কামাল হোসেন প্রমুখ।
ছাত্র-জনতার টানা দুই দিনের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের ঘোষণায় উল্লসিত দেশবাসী। পতিত দলটির বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এ সিদ্ধান্তের কথা জানানোর পর তাৎক্ষণিক শোকরানা মিছিল ও সমাবেশ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের কাছে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে মগবাজার মোড়ে গিয়ে শোকরানা সমাবেশে মিলিত হন জামায়াত ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা। সেখানে হাজির জন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান।
রাত সাড়ে ১২টার দিকে একটি হুড খোলা গাড়িতে দাঁড়িয়ে হ্যান্ডমাইকে দেওয়া বক্তব্যে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমরা ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার বিচার চাই। আওয়ামী লীগের বিচার চাই।’ সরকারকে উদ্দেশ করে তিনি আরো বলেন, ‘আমরা তাদের ক্ষমতায় বসিয়েছি। তারা আমাদেরই সরকার। এখন ছলচাতুরি না করে আওয়ামী লীগের বিচার ত্বরান্বিত করতে হবে।’
ডা. শফিকুর বলেন, ‘আমরা বলছি না যে, সবাইকে ফাঁসি দিতে হবে। আমরা ন্যায়বিচার চাই। যারা অপরাধী তাদের ফাঁসি দিতে হবে। কোনো অবিচার যেন না হয়। দেশের ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি চোখ সরকারের দিকে চেয়ে আছে। তাই ডানে বামে তাকানোর সুযোগ নেই। সরকারকে সামনে চলতে হবে। সোজা পথে চলতে হবে। কোনো অন্যায়ের সঙ্গে আপস করলে জাতি ক্ষমা করবে না। কোনো ধামাচাপা দেওয়ার কূটকৌশল করলে জাতি মানবে না। জুলাই বিপ্লবের মতো প্রয়োজনে জাতি আবার রাস্তায় নেমে আসবে।’
গত দুই দিনের আন্দোলনে অংশ নেওয়া সবার প্রতি বিপ্লবী সালাম ও অভিনন্দন জানান জামায়াত আমির। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেনÑ ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিম, দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, নায়েবে আমির ড. হেলাল উদ্দিন, সহকারী সেক্রেটারি ড. আবদুল মান্নান, দেলোয়ার হোসাইন, কামাল হোসেন প্রমুখ।
আগামী জাতীয় নির্বাচন কবে হবে, ডিসেম্বর না জুন- তা ক্লিয়ার করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘দেশকে মানবিক করিডোরের নামে যুদ্ধের মধ্যে নিয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। এদিকে না গিয়ে দেশকে রক্ষা, যুদ্ধমুক্ত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিন।’
৩ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির মধ্যে বিভাজন রোধে মুখোমুখি রাজনীতির অশুভ সংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, 'প্রকাশ্য দিবালোকে হাসিনার নির্দেশে এতগুলো মানুষ খুন হলো, এতগুলো মানুষের রক্ত ঝরল, তারপরও ৯ মাসে একটি বিচারকার্যও সম্পন্ন হলো না।
৬ ঘণ্টা আগে