স্টাফ রিপোর্টার
ইসলাম প্রচারে মুখের কথা নয়, আচরণ, ব্যক্তিত্ব ও সততা বেশি কার্যকরী বলে জানিয়েছেন জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী।
বুধবার মেডিকেল দাওয়াহ সোসাইটি অব বাংলাদেশের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এক মেডিকেল দাওয়াহ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সেমিনারে ডা. এবিএম আল আমিনের সভাপতিত্বে ও এসকেএস আল মুজাহিদের সঞ্চালনায় প্রায় ৩ হাজার চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
আজহারী বলেন, অন্যের মাঝে ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার আগে আমাদের নিজেদের পরিবর্তন করতে হবে। তারপর অন্যদের শুধরানোর কথা বলা উচিত।
সেমিনারে বক্তারা ইসলামের দাওয়াহ কার্যক্রমের গুরুত্ব এবং সমাজে সেগুলোর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেন। তারা স্বাস্থ্যখাতে ইসলামের দাওয়াহ কার্যক্রম আরও বিস্তৃত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন, যাতে সবার মধ্যে ইসলামিক মূল্যবোধ ও চিকিৎসা সেবার সঠিক ধারণা তৈরি হয়।
আজহারী আরও বলেন, চিকিৎসা একটি মহৎ পেশা। এর মাধ্যমে রোগীদের মধ্যে সত্যের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ অনেক বেশি। কারণ, রোগীরা তাদের কথায় গুরুত্ব দেন, যেটা অন্য পেশার মানুষের বেলায় তুলনামূলক কম। তবে এজন্য আমাদের নিজেদের আগে পরিবর্তন করতে হবে। কারণ, ইসলাম প্রচারে মুখের কথার চেয়ে আচরণ ও ব্যক্তিত্ব এবং সততা বেশি কার্যকরী।
সেমিনারের বিশেষ অতিথি ফেডারেশন অব ইসলামিক মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (ফিমা) ইসলামিক হসপিটাল কনসরটিয়ামের প্রধান ড. ইসহাক মাসুদ ‘ইবাদতের পরিবেশবান্ধব হাসপাতাল’ বিষয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও মুন্নু মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ও ইবনে সিনা ট্রাস্টের পরিচালক ডা. মাহমুদ হোসাইন চিকিৎসায় নৈতিকতার চর্চা বিষয়ে বক্তব্য রাখেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল এথিক্স অ্যান্ড রিসার্চের (আইএমইআর) শরীয়াহ বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. গিয়াসউদ্দিন তালুকদার স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের বিকাশে রাসুলের (স.) নির্দেশনার কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, রাসুলের যুগান্তকারী হাদীস হলো, প্রত্যেক রোগের প্রতিকার রয়েছে। সাহাবারা বলতেন, রোগের জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া কী তকদির পরিপন্থি কাজ নয়? জবাবে রাসুল (স.) বলেছেন, অসুস্থ হলে চিকিৎসা গ্রহণই তাকদিরের অন্তর্ভুক্ত।
এছাড়াও, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) শিশু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. আতিয়ার রহমান সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।
ইসলাম প্রচারে মুখের কথা নয়, আচরণ, ব্যক্তিত্ব ও সততা বেশি কার্যকরী বলে জানিয়েছেন জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী।
বুধবার মেডিকেল দাওয়াহ সোসাইটি অব বাংলাদেশের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এক মেডিকেল দাওয়াহ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সেমিনারে ডা. এবিএম আল আমিনের সভাপতিত্বে ও এসকেএস আল মুজাহিদের সঞ্চালনায় প্রায় ৩ হাজার চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
আজহারী বলেন, অন্যের মাঝে ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার আগে আমাদের নিজেদের পরিবর্তন করতে হবে। তারপর অন্যদের শুধরানোর কথা বলা উচিত।
সেমিনারে বক্তারা ইসলামের দাওয়াহ কার্যক্রমের গুরুত্ব এবং সমাজে সেগুলোর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেন। তারা স্বাস্থ্যখাতে ইসলামের দাওয়াহ কার্যক্রম আরও বিস্তৃত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন, যাতে সবার মধ্যে ইসলামিক মূল্যবোধ ও চিকিৎসা সেবার সঠিক ধারণা তৈরি হয়।
আজহারী আরও বলেন, চিকিৎসা একটি মহৎ পেশা। এর মাধ্যমে রোগীদের মধ্যে সত্যের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ অনেক বেশি। কারণ, রোগীরা তাদের কথায় গুরুত্ব দেন, যেটা অন্য পেশার মানুষের বেলায় তুলনামূলক কম। তবে এজন্য আমাদের নিজেদের আগে পরিবর্তন করতে হবে। কারণ, ইসলাম প্রচারে মুখের কথার চেয়ে আচরণ ও ব্যক্তিত্ব এবং সততা বেশি কার্যকরী।
সেমিনারের বিশেষ অতিথি ফেডারেশন অব ইসলামিক মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (ফিমা) ইসলামিক হসপিটাল কনসরটিয়ামের প্রধান ড. ইসহাক মাসুদ ‘ইবাদতের পরিবেশবান্ধব হাসপাতাল’ বিষয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও মুন্নু মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ও ইবনে সিনা ট্রাস্টের পরিচালক ডা. মাহমুদ হোসাইন চিকিৎসায় নৈতিকতার চর্চা বিষয়ে বক্তব্য রাখেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল এথিক্স অ্যান্ড রিসার্চের (আইএমইআর) শরীয়াহ বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. গিয়াসউদ্দিন তালুকদার স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের বিকাশে রাসুলের (স.) নির্দেশনার কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, রাসুলের যুগান্তকারী হাদীস হলো, প্রত্যেক রোগের প্রতিকার রয়েছে। সাহাবারা বলতেন, রোগের জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া কী তকদির পরিপন্থি কাজ নয়? জবাবে রাসুল (স.) বলেছেন, অসুস্থ হলে চিকিৎসা গ্রহণই তাকদিরের অন্তর্ভুক্ত।
এছাড়াও, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) শিশু বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. আতিয়ার রহমান সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৬ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৬ দিন আগে