• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> ধর্ম ও ইসলাম

আমাদের প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)

জসীম উদ্দীন মুহম্মদ
প্রকাশ : ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৬: ০২
logo
আমাদের প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)

জসীম উদ্দীন মুহম্মদ

প্রকাশ : ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৬: ০২

​আমাদের প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) শুধু ইসলামের সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ পয়গম্বর ছিলেন না; বরং তিনি ছিলেন মানবজাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব।

তিনি ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে আরবের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মের আগেই বাবা আবদুল্লাহ মারা যান। এরপর তিনি তার মা আমিনার কাছে বড় হতে থাকেন। কিন্তু মাত্র ছয় বছর বয়সে মা আমিনাও মারা যান। এরপর হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দাদা আবদুল মুত্তালিব তাঁকে লালনপালনের দায়িত্ব নেন। দাদা মারা যাওয়ার পর চাচা আবু তালিব তাঁকে নিজের কাছে নিয়ে আসেন।

​হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছোটবেলা থেকেই খুবই আত্মসম্মানসচেতন, বুদ্ধিমান, সত্যবাদী এবং শান্ত প্রকৃতির ছিলেন। তিনি কখনো মিথ্যা কথা বলতেন না। এ কারণে সবাই তাঁকে এতটাই বিশ্বাস করত যে, তাঁকে ‘আল-আমিন’ বা ‘বিশ্বাসী’ উপাধি দিয়েছিল।

যুবক বয়সে হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কার সম্ভ্রান্ত এবং ঐশ্বর্যশালী পরিবারের মেয়ে বিবি খাদিজা (রা.)-এর ব্যবসা পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে ব্যবসা শুরু করেন। সততা এবং নিষ্ঠার মাধ্যমে তিনি খুব অল্প সময়েই সফল ব্যবসায়ী হিসেবে সুনাম অর্জন করেন। এই সততার জন্য তিনি বিবি খাদিজা (রা.)-এর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং তাঁর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। যখন তাঁদের বিয়ে হয়, তখন মহানবী (সা.)-এর বয়স ছিল পঁচিশ এবং বিবি খাদিজা (রা.)-এর বয়স চল্লিশ বছর। বিবি খাদিজা (রা.) ছিলেন প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী।

​যখন হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বয়স ৪০ বছর, তখন তিনি মক্কার হেরা গুহার ভেতর নির্জনে বসে ধ্যান করতেন। একদিন তিনি ধ্যান করছেন সে সময় আল্লাহর ফেরেশতা জিবরাইল (আ.) তাঁর কাছে ওহি, অর্থাৎ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা নিয়ে আসেন। সেটা ছিল আল্লাহর নবুয়ত দানের বার্তা। তখন থেকেই হজরত মুহাম্মদ (সা.) নবুওয়াত লাভ করেন। আল্লাহ মানুষকে এক আল্লাহর ইবাদত করার পথে ডাকার জন্য হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নির্দেশ দেন । প্রথমে অত্যন্ত গোপনে নিকটজনদের ভেতর এবং পরে সবার মাঝে প্রকাশ্যে তিনি মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করেন। তিনি মানুষকে শেখান যে, আল্লাহ একজন এবং তাঁর কোনো অংশীদার বা শরিক নেই। সে সময়কার মানুষ বিভিন্ন দেবদেবী বানিয়ে সেগুলো পূজা করত। আল্লাহর আদেশে তিনি আরববাসীদের মূর্তিপূজা বন্ধ করতে বলেন। এতে মক্কা ও এর আশপাশের অনেকে তাঁর শত্রু হয়ে যায়। তারা নবীজি (সা.)-কে অনেক কষ্ট দেয়, কিন্তু তিনি আল্লাহর নির্দেশিত সত্যের পথে অনড় থাকেন ।

​মক্কার কাফেরদের অত্যাচার যখন অনেক বেড়ে যায়, আল্লাহর নির্দেশে হজরত মুহাম্মদ (সা.) তখন মদিনায় চলে যান। এই যাওয়াকে হিজরত বলা হয়। এই হিজরত ছিল ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। মদিনার লোকরা তাঁকে সাদরে গ্রহণ করে। সেখানে তিনি একটি ইসলামিক সমাজ গড়ে তোলেন। তিনি মুসলিমদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব বন্ধন তৈরি করেন। মদিনায় তিনি একটি মসজিদ তৈরি করেন, যা শুধু নামাজের জায়গা ছিল না, বরং তা ছিল মুসলমানদের জন্য একটি শিক্ষাকেন্দ্র এবং বিচার কেন্দ্রও। সেই মসজিদে বসে সামাজিক ও ধর্মীয় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হতো।

​নবীজি (সা.) তার জীবনে অনেক যুদ্ধ করেছেন, কিন্তু সেগুলো ছিল শুধু ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম সম্প্রদায়কে রক্ষার জন্য, নিজের জন্য নয়। তিনি সবসময় সব ধর্মের মানুষের প্রতি দয়া দেখিয়েছেন। তিনি শুধু মুসলিমদের জন্যই আদর্শ নন, বরং পুরো মানবজাতির জন্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘যে দয়া করে না, সে দয়া পায় না।’ তাঁর জীবন আমাদের শিখিয়েছে কীভাবে সৎ হতে হয়, কীভাবে অন্যদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হয় এবং কীভাবে সবার সঙ্গে শান্তি ও সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করতে হয়। তাঁর দেখানো পথ অনুসরণ করে ইনশাআল্লহ আমরাও এক সুন্দর ও আলোকিত জীবন গড়ে তুলব ।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

​আমাদের প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) শুধু ইসলামের সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ পয়গম্বর ছিলেন না; বরং তিনি ছিলেন মানবজাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব।

তিনি ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে আরবের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মের আগেই বাবা আবদুল্লাহ মারা যান। এরপর তিনি তার মা আমিনার কাছে বড় হতে থাকেন। কিন্তু মাত্র ছয় বছর বয়সে মা আমিনাও মারা যান। এরপর হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দাদা আবদুল মুত্তালিব তাঁকে লালনপালনের দায়িত্ব নেন। দাদা মারা যাওয়ার পর চাচা আবু তালিব তাঁকে নিজের কাছে নিয়ে আসেন।

বিজ্ঞাপন

​হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছোটবেলা থেকেই খুবই আত্মসম্মানসচেতন, বুদ্ধিমান, সত্যবাদী এবং শান্ত প্রকৃতির ছিলেন। তিনি কখনো মিথ্যা কথা বলতেন না। এ কারণে সবাই তাঁকে এতটাই বিশ্বাস করত যে, তাঁকে ‘আল-আমিন’ বা ‘বিশ্বাসী’ উপাধি দিয়েছিল।

যুবক বয়সে হজরত মুহাম্মদ (সা.) মক্কার সম্ভ্রান্ত এবং ঐশ্বর্যশালী পরিবারের মেয়ে বিবি খাদিজা (রা.)-এর ব্যবসা পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে ব্যবসা শুরু করেন। সততা এবং নিষ্ঠার মাধ্যমে তিনি খুব অল্প সময়েই সফল ব্যবসায়ী হিসেবে সুনাম অর্জন করেন। এই সততার জন্য তিনি বিবি খাদিজা (রা.)-এর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং তাঁর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। যখন তাঁদের বিয়ে হয়, তখন মহানবী (সা.)-এর বয়স ছিল পঁচিশ এবং বিবি খাদিজা (রা.)-এর বয়স চল্লিশ বছর। বিবি খাদিজা (রা.) ছিলেন প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী।

​যখন হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বয়স ৪০ বছর, তখন তিনি মক্কার হেরা গুহার ভেতর নির্জনে বসে ধ্যান করতেন। একদিন তিনি ধ্যান করছেন সে সময় আল্লাহর ফেরেশতা জিবরাইল (আ.) তাঁর কাছে ওহি, অর্থাৎ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বার্তা নিয়ে আসেন। সেটা ছিল আল্লাহর নবুয়ত দানের বার্তা। তখন থেকেই হজরত মুহাম্মদ (সা.) নবুওয়াত লাভ করেন। আল্লাহ মানুষকে এক আল্লাহর ইবাদত করার পথে ডাকার জন্য হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নির্দেশ দেন । প্রথমে অত্যন্ত গোপনে নিকটজনদের ভেতর এবং পরে সবার মাঝে প্রকাশ্যে তিনি মানুষকে ইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করেন। তিনি মানুষকে শেখান যে, আল্লাহ একজন এবং তাঁর কোনো অংশীদার বা শরিক নেই। সে সময়কার মানুষ বিভিন্ন দেবদেবী বানিয়ে সেগুলো পূজা করত। আল্লাহর আদেশে তিনি আরববাসীদের মূর্তিপূজা বন্ধ করতে বলেন। এতে মক্কা ও এর আশপাশের অনেকে তাঁর শত্রু হয়ে যায়। তারা নবীজি (সা.)-কে অনেক কষ্ট দেয়, কিন্তু তিনি আল্লাহর নির্দেশিত সত্যের পথে অনড় থাকেন ।

​মক্কার কাফেরদের অত্যাচার যখন অনেক বেড়ে যায়, আল্লাহর নির্দেশে হজরত মুহাম্মদ (সা.) তখন মদিনায় চলে যান। এই যাওয়াকে হিজরত বলা হয়। এই হিজরত ছিল ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। মদিনার লোকরা তাঁকে সাদরে গ্রহণ করে। সেখানে তিনি একটি ইসলামিক সমাজ গড়ে তোলেন। তিনি মুসলিমদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব বন্ধন তৈরি করেন। মদিনায় তিনি একটি মসজিদ তৈরি করেন, যা শুধু নামাজের জায়গা ছিল না, বরং তা ছিল মুসলমানদের জন্য একটি শিক্ষাকেন্দ্র এবং বিচার কেন্দ্রও। সেই মসজিদে বসে সামাজিক ও ধর্মীয় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হতো।

​নবীজি (সা.) তার জীবনে অনেক যুদ্ধ করেছেন, কিন্তু সেগুলো ছিল শুধু ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম সম্প্রদায়কে রক্ষার জন্য, নিজের জন্য নয়। তিনি সবসময় সব ধর্মের মানুষের প্রতি দয়া দেখিয়েছেন। তিনি শুধু মুসলিমদের জন্যই আদর্শ নন, বরং পুরো মানবজাতির জন্য এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘যে দয়া করে না, সে দয়া পায় না।’ তাঁর জীবন আমাদের শিখিয়েছে কীভাবে সৎ হতে হয়, কীভাবে অন্যদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হয় এবং কীভাবে সবার সঙ্গে শান্তি ও সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করতে হয়। তাঁর দেখানো পথ অনুসরণ করে ইনশাআল্লহ আমরাও এক সুন্দর ও আলোকিত জীবন গড়ে তুলব ।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

আমার দেশএক্কাদোক্কা
সর্বশেষ
১

নতুন পোশাকে পুলিশের পথচলা শুরু

২

জামায়াত নির্বাচিত হলে কাদিয়ানিরা অমুসলিম ঘোষিত হবে

৩

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থন

৪

রাবিতে ৪০ বছর পর নবীনদের বরণ করে নিলো ছাত্রশিবির

৫

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে মুসল্লিদের ঢল

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে মুসল্লিদের ঢল

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন’ মুসল্লিদের ঢল নেমেছে। পুরো সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে।

২১ মিনিট আগে

সোহরাওয়ার্দীতে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে ধর্মপ্রাণ মানুষের ভিড়

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে ‘আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন’। শনিবার সকাল নয়টার পর আনুষ্ঠানিকভাবে এই মহাসম্মেলন শুরু হয়। তার আগেই সারা দেশ থেকে আগত ধর্মপ্রাণ মানুষের উপস্থিতিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পরিপূর্ণ হয়ে যায়।

৫ ঘণ্টা আগে

মনুষ্যত্বের এ কেমন পতন!

মানুষ আকৃতি ও মস্তিষ্কের জটিল নার্ভ সিস্টেমে গঠিত এক বিস্ময়কর সৃষ্টি, যা আল্লাহর সৃষ্টির মাঝে সেরা, যেখানে entrusted হয়েছে ন্যায়, করুণা ও সৌন্দর্যের নানা দিক। মানুষের স্বভাবসুলভ সেই পারিপার্শ্বিক অবস্থা এখন মানুষই যেন ভুলে গেছে। পৃথিবীর দিকে দিকে মানুষ এখন নিজের মিশন, নিজের কর্ম—সব ভুলে নির্দয়

১ দিন আগে

ইসলামে সংগীত চর্চা

কথা ও সুরের সমন্বয়ে গঠিত হয় গান। গীতিকারের কথা, সুরকারের সুর ও গায়কের পরিবেশনের মাধ্যমে গান মুক্তি পায়। গীতিকার তাল-লয়ের ব্যাকরণ মেনে ছন্দবদ্ধ কবিতা বা ছড়া রচনা করেন। সুরকার গানটি কীভাবে পরিবেশন করা হবে, সেটি নির্ধারণ করেন; অর্থাৎ কোথায় টান দিতে হবে, কোথায় থামতে হবে, তা নির্ধারণ করেন। আর গায়ক গানটি

১ দিন আগে
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে মুসল্লিদের ঢল

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে মুসল্লিদের ঢল

সোহরাওয়ার্দীতে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে ধর্মপ্রাণ মানুষের ভিড়

সোহরাওয়ার্দীতে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে ধর্মপ্রাণ মানুষের ভিড়

মনুষ্যত্বের এ কেমন পতন!

মনুষ্যত্বের এ কেমন পতন!

ইসলামে সংগীত চর্চা

ইসলামে সংগীত চর্চা