যুবায়ের পন্থিদের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে
সংবাদদাতা, (টঙ্গী) গাজীপুর
টঙ্গীর তুরাগ তীরে জোরেশোরে চলছে মাওলানা যুবায়ের অনুসারীদের নেতৃত্বে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রস্তুতি। তবে মাওলানা সাদ কান্ধলভী অনুসারীদের আয়োজন নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। সরকারের অনুমোদন ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিয়ে মতবিরোধের কারণে সাদপন্থিদের দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমার আয়োজন ঝুলে আছে।
ইজতেমা ময়দানে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, শুরায়ী নেজামের (যুবায়ের অনুসারী) নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে মুসল্লিরা প্রস্তুতির কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে ময়দানের ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন,আমাদের প্রস্তুতি শান্তিপূর্ণভাবে এগোচ্ছে। আশা করছি, ইজতেমা সফলভাবে আয়োজন করতে পারব।
শুরায়ী নেজামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী ৩১ জানুয়ারি বাদ মাগরিব শুরু হয়ে ২ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে। এরপর ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে।
অন্যদিকে, মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা জানিয়েছেন, তারা ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে তাদের ইজতেমার আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাদের ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি ইজতেমার মৌখিক অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা নিয়ে সাদপন্থিদের আপত্তি রয়েছে।
সাদপন্থিদের মিডিয়া সমন্বয়ক মোহাম্মদ সায়েম বলেন,আমরা প্রস্তুত। তবে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা ও প্রশাসনিক চাপ প্রয়োগ করে বাধা দেওয়া হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে শর্তসাপেক্ষে আমাদের ইজতেমার সময় পরিবর্তনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যা আমরা মানি না। আমরা আমাদের নির্ধারিত তারিখেই ইজতেমা করব।
এদিকে, টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান জানিয়েছেন, মুসল্লিদের নিরাপত্তায় পর্যাপ্ত পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন থাকবে। পুরো ময়দান সিসিটিভির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত থাকবে। দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমার সময় পরিবর্তনের বিষয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
সংঘর্ষ ও মামলা-পাল্টা মামলায় সাদপন্থিদের আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকলেও মাওলানা যুবায়ের অনুসারীদের প্রথম পর্বের প্রস্তুতি পুরোদমে চলছে। আগামী ৩১ জানুয়ারি শুরু হতে যাওয়া ইজতেমার প্রথম পর্ব শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রশাসনও তৎপর রয়েছে।
টঙ্গীর তুরাগ তীরে জোরেশোরে চলছে মাওলানা যুবায়ের অনুসারীদের নেতৃত্বে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রস্তুতি। তবে মাওলানা সাদ কান্ধলভী অনুসারীদের আয়োজন নিয়ে এখনও অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। সরকারের অনুমোদন ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিয়ে মতবিরোধের কারণে সাদপন্থিদের দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমার আয়োজন ঝুলে আছে।
ইজতেমা ময়দানে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, শুরায়ী নেজামের (যুবায়ের অনুসারী) নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে মুসল্লিরা প্রস্তুতির কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে ময়দানের ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন,আমাদের প্রস্তুতি শান্তিপূর্ণভাবে এগোচ্ছে। আশা করছি, ইজতেমা সফলভাবে আয়োজন করতে পারব।
শুরায়ী নেজামের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী ৩১ জানুয়ারি বাদ মাগরিব শুরু হয়ে ২ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে। এরপর ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে।
অন্যদিকে, মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা জানিয়েছেন, তারা ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে তাদের ইজতেমার আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাদের ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি ইজতেমার মৌখিক অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা নিয়ে সাদপন্থিদের আপত্তি রয়েছে।
সাদপন্থিদের মিডিয়া সমন্বয়ক মোহাম্মদ সায়েম বলেন,আমরা প্রস্তুত। তবে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা ও প্রশাসনিক চাপ প্রয়োগ করে বাধা দেওয়া হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে শর্তসাপেক্ষে আমাদের ইজতেমার সময় পরিবর্তনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যা আমরা মানি না। আমরা আমাদের নির্ধারিত তারিখেই ইজতেমা করব।
এদিকে, টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান জানিয়েছেন, মুসল্লিদের নিরাপত্তায় পর্যাপ্ত পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন থাকবে। পুরো ময়দান সিসিটিভির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত থাকবে। দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমার সময় পরিবর্তনের বিষয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
সংঘর্ষ ও মামলা-পাল্টা মামলায় সাদপন্থিদের আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকলেও মাওলানা যুবায়ের অনুসারীদের প্রথম পর্বের প্রস্তুতি পুরোদমে চলছে। আগামী ৩১ জানুয়ারি শুরু হতে যাওয়া ইজতেমার প্রথম পর্ব শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রশাসনও তৎপর রয়েছে।
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৫ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৫ দিন আগে