ইসলাম ডেস্ক
কোরআন পাঠ করার গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। হযরত আবু উমামাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ কথা বলতে শুনেছি যে, তোমরা কোরআন মাজিদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কোরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারি হিসাবে আগমন করবে। (মুসলিম-৮০৪, আহমাদ-২১৬৪২)
কেউ যদি সচেতনভাবে ধ্যান ও খেয়ালের সঙ্গে রাস্তায় হাঁটাচলায় কোরআন পড়ে, তাতে সমস্যা নেই। এতে মাকরুহ বা আদবের খেলাফ হবে না। তবে বেখেয়ালে কোরআন পড়লে তা মাকরুহ হবে।
মর্ম অনুধাবন করে কোরআন তেলাওয়াতের গুরুত্ব: কোরআন মহান আল্লাহ তাআলার কালাম। মানুষের কাছে পাঠানো আল্লাহর বার্তা। আল্লাহ তাআলার নির্দেশ বুঝতে, তার ইচ্ছা অনুযায়ী জীবন গড়তে গভীর মনোযোগ দিয়ে চিন্তা ভাবনা করে কোরআন তেলাওয়াত করতে হবে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, আমি তোমার প্রতি নাজিল করেছি এক বরকতময় কিতাব, যাতে তারা এর আয়াতসমূহ নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে এবং যাতে বুদ্ধিমানগণ উপদেশ গ্রহণ করে। (সুরা-সোয়াদ: ২৯)
আরেক আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, তবে কি তারা কোরআন নিয়ে গভীর চিন্তা-ভাবনা করে না? নাকি তাদের অন্তরসমূহ তালাবদ্ধ? (সুরা-মুহাম্মাদ: ২৪)
এ আয়াতগুলোর নির্দেশনায় বুঝা যায়, আল্লাহ চান মানুষ কোরআনের মর্ম অনুধাবন করে কোরআন পাঠ করুক। গভীরভাবে চিন্তা ভাবনা করুক। কোরআন অর্থ না বুঝে পাঠ করলেও সওয়াব পাওয়া যায়। কিন্তু অর্থ বুঝে কোরআন পাঠের সওয়াব নিঃসন্দেহে অনেক বেশি।
আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন, আর আমি তো কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোনো উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি? (সুরা-কামার: ১৭)
কোরআন পাঠ করার গুরুত্ব ও ফজিলত অপরিসীম। হযরত আবু উমামাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এ কথা বলতে শুনেছি যে, তোমরা কোরআন মাজিদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কোরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারি হিসাবে আগমন করবে। (মুসলিম-৮০৪, আহমাদ-২১৬৪২)
কেউ যদি সচেতনভাবে ধ্যান ও খেয়ালের সঙ্গে রাস্তায় হাঁটাচলায় কোরআন পড়ে, তাতে সমস্যা নেই। এতে মাকরুহ বা আদবের খেলাফ হবে না। তবে বেখেয়ালে কোরআন পড়লে তা মাকরুহ হবে।
মর্ম অনুধাবন করে কোরআন তেলাওয়াতের গুরুত্ব: কোরআন মহান আল্লাহ তাআলার কালাম। মানুষের কাছে পাঠানো আল্লাহর বার্তা। আল্লাহ তাআলার নির্দেশ বুঝতে, তার ইচ্ছা অনুযায়ী জীবন গড়তে গভীর মনোযোগ দিয়ে চিন্তা ভাবনা করে কোরআন তেলাওয়াত করতে হবে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, আমি তোমার প্রতি নাজিল করেছি এক বরকতময় কিতাব, যাতে তারা এর আয়াতসমূহ নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে এবং যাতে বুদ্ধিমানগণ উপদেশ গ্রহণ করে। (সুরা-সোয়াদ: ২৯)
আরেক আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, তবে কি তারা কোরআন নিয়ে গভীর চিন্তা-ভাবনা করে না? নাকি তাদের অন্তরসমূহ তালাবদ্ধ? (সুরা-মুহাম্মাদ: ২৪)
এ আয়াতগুলোর নির্দেশনায় বুঝা যায়, আল্লাহ চান মানুষ কোরআনের মর্ম অনুধাবন করে কোরআন পাঠ করুক। গভীরভাবে চিন্তা ভাবনা করুক। কোরআন অর্থ না বুঝে পাঠ করলেও সওয়াব পাওয়া যায়। কিন্তু অর্থ বুঝে কোরআন পাঠের সওয়াব নিঃসন্দেহে অনেক বেশি।
আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন, আর আমি তো কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোনো উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি? (সুরা-কামার: ১৭)
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৬ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৬ দিন আগে