
স্পোর্টস রিপোর্টার

নেদারল্যান্ডস সিরিজ ও এশিয়া কাপের আগে লম্বা বিরতি পেয়েছে বাংলাদেশ দল। এ সময় স্কিল অনুশীলনের আগে প্রায় দুই সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্প করছেন ক্রিকেটাররা। দিয়েছেন ফিটনেস পরীক্ষা। আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেটের ব্যস্ততায় এমন ফাঁকা সময় বের করাই কঠিন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের জন্য। এটাকেই বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন জাতীয় দলের স্ট্রেন্থ ও কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি। পাশাপাশি মানসম্পন্ন ট্রেইনার না থাকাকেও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের ফিটনেস উন্নয়নে বড় নিয়ামক হিসেবে দেখছেন তিনি।
ক্রিকেটারদের জন্য এবার লম্বা ফিটনেস ক্যাম্প আয়োজন করেছে বিসিবি। ফিটনেস অনুশীলন নিয়ে কেলি বলেন, ‘সূচির মধ্যে যখনই আমরা একটু ফাঁকা সময় পাই, চেষ্টা করি ক্রিকেটারদের শারীরিক কসরত করাতে। কিছু শারীরিক কাজ করার ভালো সুযোগ এটি। বাংলাদেশের একটা ব্যতিক্রমী ব্যাপার হলো, তারা প্রায় ১২ মাস ধরেই খেলে। পাশ্চাত্যের দলগুলোর অনেক সময় অফ-সিজন থাকে। আমাদের এখানে সেই বিলাসিতার জায়গা নেই। তাই যখনই এই ছোট ছোট ফাঁক পাওয়া যায়, আমরা কিছু শারীরিক কাজ ও পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করি।’
এবারের ফিটনেস ক্যাম্পে অনেক ক্রিকেটারই পাস করতে পারেননি পরীক্ষায়। এ নিয়ে তার ভাষ্য ছিল, ‘এখানে ফিটনেস পরীক্ষায় পাস বা ফেল করার ব্যাপার নেই। এটা স্রেফ ক্রিকেটারদের যার যার শারীরিক ফিটনেসে শক্তি ও দুর্বলতার জায়গা বোঝার ব্যাপার। আমাকে এটা সহায়তা করবে ওদের ব্যক্তিগত ট্রেনিং প্রোগ্রাম সাজাতে।’ এই ফিটনেস ক্যাম্পে ক্রিকেটারদের নিবেদনের কোনো কমতি নেই জানিয়ে কেলি আরো বলেন, ‘ছেলেরা কঠোর পরিশ্রম করছে। আজকেও সেটির প্রমাণ দেখা গেছে। যে ধরনের কন্ডিশনিং আজকে আমরা করেছি, কিছু চ্যালেঞ্জিং ড্রিল ছিল। আপনারা যদি মনে করেন এসব চ্যালেঞ্জিং নয়, তাহলে স্বাগত জানাচ্ছি একদিন আমাদের সঙ্গে এসব করতে।’
ক্রিকেটারদের ফিটনেসের আরো ওপরে নিতে মানসম্পন্ন ট্রেইনারের দরকার বলেও জানান কেলি। তার কথায়, ‘বাংলাদেশে আমাদের অ্যাথলেটিসিজম উন্নতি করার পথে মূল চ্যালেঞ্জ এই মুহূর্তে… আমার মনে হয়, এখন আমাদের সম্ভবত তিনজন খুব উঁচু মানের স্ট্রেংথ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ আছেন, যারা বিসিবির চাকরিতে আছেন। ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে হয়তো এমন ট্রেইনারের সংখ্যা ২০-৩০ জন।’ তবে বিসিবিতে থাকা ফিটনেস ট্রেইনারদের নিয়ে অবশ্য অভিযোগ নেই কেলি। তার মতে ট্রেইনাররা উন্নতি করছে নিজেদের কাজে। তার কথায়, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটের ট্রেইনাররা এমনিতে ভালো কাজ করেন। কিন্তু এটা প্রতিনিয়ত উন্নতির ব্যাপার, সেটা শুধু ক্রিকেটারদের নয়, গোটা ক্রিকেট সিস্টেমেরই।’

নেদারল্যান্ডস সিরিজ ও এশিয়া কাপের আগে লম্বা বিরতি পেয়েছে বাংলাদেশ দল। এ সময় স্কিল অনুশীলনের আগে প্রায় দুই সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্প করছেন ক্রিকেটাররা। দিয়েছেন ফিটনেস পরীক্ষা। আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেটের ব্যস্ততায় এমন ফাঁকা সময় বের করাই কঠিন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের জন্য। এটাকেই বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন জাতীয় দলের স্ট্রেন্থ ও কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলি। পাশাপাশি মানসম্পন্ন ট্রেইনার না থাকাকেও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের ফিটনেস উন্নয়নে বড় নিয়ামক হিসেবে দেখছেন তিনি।
ক্রিকেটারদের জন্য এবার লম্বা ফিটনেস ক্যাম্প আয়োজন করেছে বিসিবি। ফিটনেস অনুশীলন নিয়ে কেলি বলেন, ‘সূচির মধ্যে যখনই আমরা একটু ফাঁকা সময় পাই, চেষ্টা করি ক্রিকেটারদের শারীরিক কসরত করাতে। কিছু শারীরিক কাজ করার ভালো সুযোগ এটি। বাংলাদেশের একটা ব্যতিক্রমী ব্যাপার হলো, তারা প্রায় ১২ মাস ধরেই খেলে। পাশ্চাত্যের দলগুলোর অনেক সময় অফ-সিজন থাকে। আমাদের এখানে সেই বিলাসিতার জায়গা নেই। তাই যখনই এই ছোট ছোট ফাঁক পাওয়া যায়, আমরা কিছু শারীরিক কাজ ও পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করি।’
এবারের ফিটনেস ক্যাম্পে অনেক ক্রিকেটারই পাস করতে পারেননি পরীক্ষায়। এ নিয়ে তার ভাষ্য ছিল, ‘এখানে ফিটনেস পরীক্ষায় পাস বা ফেল করার ব্যাপার নেই। এটা স্রেফ ক্রিকেটারদের যার যার শারীরিক ফিটনেসে শক্তি ও দুর্বলতার জায়গা বোঝার ব্যাপার। আমাকে এটা সহায়তা করবে ওদের ব্যক্তিগত ট্রেনিং প্রোগ্রাম সাজাতে।’ এই ফিটনেস ক্যাম্পে ক্রিকেটারদের নিবেদনের কোনো কমতি নেই জানিয়ে কেলি আরো বলেন, ‘ছেলেরা কঠোর পরিশ্রম করছে। আজকেও সেটির প্রমাণ দেখা গেছে। যে ধরনের কন্ডিশনিং আজকে আমরা করেছি, কিছু চ্যালেঞ্জিং ড্রিল ছিল। আপনারা যদি মনে করেন এসব চ্যালেঞ্জিং নয়, তাহলে স্বাগত জানাচ্ছি একদিন আমাদের সঙ্গে এসব করতে।’
ক্রিকেটারদের ফিটনেসের আরো ওপরে নিতে মানসম্পন্ন ট্রেইনারের দরকার বলেও জানান কেলি। তার কথায়, ‘বাংলাদেশে আমাদের অ্যাথলেটিসিজম উন্নতি করার পথে মূল চ্যালেঞ্জ এই মুহূর্তে… আমার মনে হয়, এখন আমাদের সম্ভবত তিনজন খুব উঁচু মানের স্ট্রেংথ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ আছেন, যারা বিসিবির চাকরিতে আছেন। ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে হয়তো এমন ট্রেইনারের সংখ্যা ২০-৩০ জন।’ তবে বিসিবিতে থাকা ফিটনেস ট্রেইনারদের নিয়ে অবশ্য অভিযোগ নেই কেলি। তার মতে ট্রেইনাররা উন্নতি করছে নিজেদের কাজে। তার কথায়, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটের ট্রেইনাররা এমনিতে ভালো কাজ করেন। কিন্তু এটা প্রতিনিয়ত উন্নতির ব্যাপার, সেটা শুধু ক্রিকেটারদের নয়, গোটা ক্রিকেট সিস্টেমেরই।’

তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ জিতে এগিয়ে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। দ্বিতীয় ম্যাচ তাদের সামনে ছিল সিরিজ জয়ের মোক্ষম সুযোগ। তবে সেটা হতে দিলেন না ফাহিম আশরাফ-সাইম আইয়ুবরা।
৭ ঘণ্টা আগে
এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচ খেলার পর ছুটিতে গেছেন বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। তাকে ছাড়াই গত বৃহস্পতিবার থেকে ফুটবল দলের ক্যাম্প শুরু হয়েছে। ঢাকায় না থাকলেও কোচ কাবরেরার ছকেই দলের অনুশীলন হচ্ছে বলে জানালেন সহকারী কোচ হাসান আল মামুন।
১০ ঘণ্টা আগে
প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে আগেই হার মেনেছিল বাংলাদেশ। এবার শেষ ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতেও মিলল না সান্ত্বনার জয়। ছন্দটা ধরে রেখে এবারও জিতল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জয়টা এসেছে ৫ উইকেটে- ১৯ বল হাতে রেখেই।
১০ ঘণ্টা আগে
আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারতের কাছে হেরে অস্ট্রেলিয়া বিদায় নিতেই অবসরের ইঙ্গিত দিলেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যালিসা হিলি। ম্যাচশেষে হিলি জানান, এটাই ছিল তার ক্যারিয়ারের শেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সে হিসাবে পরবর্তী বিশ্বকাপের আগেই ওয়ানডে থেকে অবসরে যাচ্ছেন এই অজি তারকা।
১০ ঘণ্টা আগে