
স্পোর্টস রিপোর্টার

ঢাকায় চলমান ২৪তম এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে দুটি পদক জিতেছে বাংলাদেশ। কম্পাউন্ড মিশ্র দ্বৈতে বন্যা আক্তার ও হিমু বাছাড় রৌপ্য এবং কম্পাউন্ড নারী এককে কুলসুম আক্তার মনি বাংলাদেশকে ব্রোঞ্জ পদক এনে দিয়েছেন। এই দুটি পদক জিতেই এবারের চ্যাম্পিয়নশিপ মিশন শেষ করল লাল-সবুজের জার্সিধারীরা। এর আগে ২০২১ সালে একটি রৌপ্য ও দুটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিল তারা। এ নিয়ে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে দুটি রৌপ্য ও তিনটি ব্রোঞ্জ পদক জিতল বাংলাদেশের আর্চাররা।
জাতীয় স্টেডিয়ামের পর্ব শেষে আজ বৃহস্পতিবার থেকে আর্মি স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতার খেলা শুরু হয়েছে। কম্পাউন্ড মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে লড়াই করে বাংলাদেশ ও ভারত। ভারতের কাছে ১৫৩-১৫১ স্কোরে (৩৫-৩৯, ৩৯-৩৮, ৩৯-৩৮, ৩৮-৩৮) হেরে রৌপ্য পদক পেয়েছে স্বাগতিকরা। অন্যদিকে, কম্পাউন্ড নারী এককের ব্রোঞ্জ নির্ধারণী লড়াইয়ে চাইনিজ তাইপের চেন সি উকে ১৪৫-১৪৪ স্কোরে (২৯-৩০, ২৯-২৯, ২৯-২৯, ২৮-২৯, ৩০-২৭) হারিয়ে পদক পান কুলসুম। কম্পাউন্ড নারী এককে আরো বড় প্রাপ্তির সুযোগ ছিল তার সামনে। কিন্তু সেমিফাইনালে তিনি ১৪৬-১৪৫ স্কোরে (৩০-৩০, ২৯-২৯, ২৯-৩০, ২৮-২৮, ২৯-২৯) হেরে যান ভারতের প্রাদ্বীপ প্রিথিকার বিপক্ষে।
দুই পদক জয়ের দিন আর্চার বন্যা আক্তার বলেন, ‘এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে কম্পাউন্ড ইভেন্ট থেকে দেশকে এই প্রথম পদক এনে দিতে পেরেছি, ভালো লাগছে। স্বর্ণপদক হাতছাড়া হয়েছে। আসলে আমরা চেষ্টা করেছি, এখানে ভাগ্যেরও ব্যাপার থাকে। ভাগ্যে আজ আমাদের পাশে ছিল না। শুরুতে আমরা একটু খারাপ করেছি, পরে চেষ্টা করলেও পারিনি।’ হিমু বাছাড় বলেন, ‘এই প্রথম আমি এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে খেললাম। আমি আসলে ওইরকম নার্ভাস ছিলাম না। আমার অভিজ্ঞতা একটু কম, শুরুতেই তাই একটু খারাপ হয়ে গেছে।’
ব্রোঞ্জ পদক জয়ের পর কুলসুম বলেন, ‘আমি কিন্তু প্রথমে ভয় পেয়ে যাই। ভেবেছিলাম হয়তো বা কিছুই পাব না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছি। আমি ফিনিশিং সুন্দর করেছি। পদক জিতে সত্যি অনেক খুশি। আমার লাইফে সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছি আজ। অনেক এক্সাইটেড আমি। কারণ এটা আমার প্রথম আন্তর্জাতিক পদক।’

ঢাকায় চলমান ২৪তম এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে দুটি পদক জিতেছে বাংলাদেশ। কম্পাউন্ড মিশ্র দ্বৈতে বন্যা আক্তার ও হিমু বাছাড় রৌপ্য এবং কম্পাউন্ড নারী এককে কুলসুম আক্তার মনি বাংলাদেশকে ব্রোঞ্জ পদক এনে দিয়েছেন। এই দুটি পদক জিতেই এবারের চ্যাম্পিয়নশিপ মিশন শেষ করল লাল-সবুজের জার্সিধারীরা। এর আগে ২০২১ সালে একটি রৌপ্য ও দুটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছিল তারা। এ নিয়ে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে দুটি রৌপ্য ও তিনটি ব্রোঞ্জ পদক জিতল বাংলাদেশের আর্চাররা।
জাতীয় স্টেডিয়ামের পর্ব শেষে আজ বৃহস্পতিবার থেকে আর্মি স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতার খেলা শুরু হয়েছে। কম্পাউন্ড মিশ্র দ্বৈতের ফাইনালে লড়াই করে বাংলাদেশ ও ভারত। ভারতের কাছে ১৫৩-১৫১ স্কোরে (৩৫-৩৯, ৩৯-৩৮, ৩৯-৩৮, ৩৮-৩৮) হেরে রৌপ্য পদক পেয়েছে স্বাগতিকরা। অন্যদিকে, কম্পাউন্ড নারী এককের ব্রোঞ্জ নির্ধারণী লড়াইয়ে চাইনিজ তাইপের চেন সি উকে ১৪৫-১৪৪ স্কোরে (২৯-৩০, ২৯-২৯, ২৯-২৯, ২৮-২৯, ৩০-২৭) হারিয়ে পদক পান কুলসুম। কম্পাউন্ড নারী এককে আরো বড় প্রাপ্তির সুযোগ ছিল তার সামনে। কিন্তু সেমিফাইনালে তিনি ১৪৬-১৪৫ স্কোরে (৩০-৩০, ২৯-২৯, ২৯-৩০, ২৮-২৮, ২৯-২৯) হেরে যান ভারতের প্রাদ্বীপ প্রিথিকার বিপক্ষে।
দুই পদক জয়ের দিন আর্চার বন্যা আক্তার বলেন, ‘এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে কম্পাউন্ড ইভেন্ট থেকে দেশকে এই প্রথম পদক এনে দিতে পেরেছি, ভালো লাগছে। স্বর্ণপদক হাতছাড়া হয়েছে। আসলে আমরা চেষ্টা করেছি, এখানে ভাগ্যেরও ব্যাপার থাকে। ভাগ্যে আজ আমাদের পাশে ছিল না। শুরুতে আমরা একটু খারাপ করেছি, পরে চেষ্টা করলেও পারিনি।’ হিমু বাছাড় বলেন, ‘এই প্রথম আমি এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে খেললাম। আমি আসলে ওইরকম নার্ভাস ছিলাম না। আমার অভিজ্ঞতা একটু কম, শুরুতেই তাই একটু খারাপ হয়ে গেছে।’
ব্রোঞ্জ পদক জয়ের পর কুলসুম বলেন, ‘আমি কিন্তু প্রথমে ভয় পেয়ে যাই। ভেবেছিলাম হয়তো বা কিছুই পাব না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছি। আমি ফিনিশিং সুন্দর করেছি। পদক জিতে সত্যি অনেক খুশি। আমার লাইফে সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছি আজ। অনেক এক্সাইটেড আমি। কারণ এটা আমার প্রথম আন্তর্জাতিক পদক।’

আবারও শেষ মুহূর্তে গোল হজম করল বাংলাদেশ। আবারও রচিত হলো সেই হতাশার গল্প। আজ নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর শেষ পর্যন্ত ২-২ ব্যবধানে ড্র করে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী ১৮ নভেম্বর এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে ভারতের বিপক্ষে হোম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এ ম্যাচের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে নেপালের বিপক্ষে আজ একটি প্রীতি ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ। জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচের প্রথমার্ধেই গোল হজম করে বসে বাংলাদেশ। ২৯ মিনিটে নেপালের রোহিত চাঁদ গোল উপহার দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাবা শেখ খালেদ ব্রেন স্ট্রোক করে চার বছর ধরে বিছানায়। বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। পরিবারে দুই বোন, এক ভাই ও বাবা-মা। পাঁচজনের সংসারে আশার আলো বন্যা আক্তার, বর্তমানে পরিবারের উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম। কাঁধে পরিবারের ভার তুলে নেওয়া ফরিদপুরের মেয়ে বন্যা এবার তুললেন দেশের পতাকার ভার।
৫ ঘণ্টা আগে
রিভিউ শেষে অনফিল্ড আম্পায়ার যখন আঙুল তুলে হ্যারি টেক্টরকে আউট ঘোষণা করেনÑতখন বোলার তাইজুল ইসলামকে ঘিরে স্বাভাবিক উদযাপণেই ব্যস্ত ছিলেন বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। হ্যারি টেক্টরকে এলবিডব্লিউ করার মধ্যে দিয়েই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে নিজের ৫০০তম উইকেট শিকার করেন। তৃতীয় বাংলাদেশি বোলার হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন
৫ ঘণ্টা আগে