অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপ বাছাই
স্পোর্টস রিপোর্টার
দেশের নারী ফুটবলের সময়টা বেশ ভালো যাচ্ছে। গত মাসে প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সিনিয়র নারী ফুটবল দল। এর কয়েক দিন পর ঘরের মাঠে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। টানা সাফল্য পাওয়া নারী ফুটবলারদের সামনে এবার নতুন চ্যালেঞ্জ। আর সেটি হলো- এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের বাছাই। এটা চ্যালেঞ্জটা কঠিন। কারণ, বাছাই পর্বে বাংলাদেশ খুবই শক্ত গ্রুপে পড়েছে। ‘এইচ’ গ্রুপে থাকা বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ কোরিয়া, লাওস ও তিমুরলেস্তে।
এশিয়া অঞ্চলে নারী ফুটবলে শীর্ষ দলগুলোর একটি দক্ষিণ কোরিয়া। প্রায় নিয়মিত অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল বিশ্বকাপে খেলে তারা। অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের দুইবারের চ্যাম্পিয়নও কোরিয়ানরা। এছাড়া ২০১৯ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৭-০ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ। তাদের সেই দলের বেশ কিছু খেলোয়াড় অনূর্ধ্ব-২০ দলে খেলছে। সব মিলে বাংলাদেশের জন্য প্রবল প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াবে কোরিয়া। অন্যদিকে, ফিফা র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক এগিয়ে লাওস। তা ছাড়া ঘরের মাঠে খেলবে তারা। আসিয়ানে খেলা দলগুলোর মধ্যে লাওস অন্যতম শক্তিশালী। এ দলটিও বাংলাদেশের ভালো পরীক্ষা নেবে। তবে তুলনামূলকভাবে তিমুরলেস্তে কম শক্তির দল। এ দলটির বিপক্ষে জয়ের প্রত্যাশা করাই যায়। কিন্তু গ্রুপ পর্বে কোরিয়া ও লাওসকে বিপক্ষে লড়াই করে টুর্নামেন্টের মূল পর্বের টিকিট নিশ্চিত করা বাংলাদেশের জন্য সহজ হবে না।
এবার অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে ৩৩টি দল। আট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে খেলবে দলগুলো। এর মধ্যে ১২টি দল পাবে টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে খেলার টিকিট। আট গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ও সেরা তিন রানার্সআপ উঠবে চূড়ান্ত পর্বে। আয়োজক দেশ হওয়ায় টুর্নামেন্টে সরাসরি খেলবে থাইল্যান্ড। এই বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে খেলার টার্গেট নিয়েই লাওস মিশনে গেছে নারী দল।
এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলতে হলে শর্ত হচ্ছে, হয় গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে হবে, না হয় বাছাই পর্বে শীর্ষ তিন রানার্সআপ দলের মধ্যে থাকতে হবে বাংলাদেশকে। এ সমীকরণ মেলানোর কাজ কঠিন হলেও সাম্প্রতিক সাফল্য আত্মবিশ্বাসী করে তুলছে বাংলাদেশের মেয়েদের। আজ লাওসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ তাদের। এ ম্যাচটিতে জয় তুলে নিতে পারলে রিদম পেয়ে যাবে মেয়েরা। আর সেটি কাজে লাগিয়ে লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া সহজ হবে তাদের। লাওসের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশ দলের ইংলিশ কোচ পিটার বাটলার বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে খেলায় প্রভাব ফেলা। আমরা জানি, আমরা কী করতে এসেছি।’
এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বের লক্ষ্য পূরণের পথে এগিয়ে যেতে হলে যে গ্রুপ পর্বে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে, সেটি ভালোভাবেই জানা কোচ বাটলারের। তবে দল দিন দিন উন্নতি করছে। তাই মেয়েদের নিয়ে বেশ ইতিবাচক এই ইংলিশ কোচ। বাটলারের সামনেও আরেকটি চ্যালেঞ্জ জয়ের হাতছানি। বছরের শুরুতে সাবিনা খাতুনদের বিদ্রোহ করে বসায় বিপাকে পড়ে গিয়েছিলেন এই কোচ। সেই সংকট কেটে যাওয়ার পর তার অধীনে জর্ডানে ত্রিদেশীয় সিরিজ ও মিয়ানমারে এশিয়ান কাপ বাছাই পর্ব খেলতে গিয়ে কোনো ম্যাচ হারেনি বাংলাদেশ। এমনকি ঘরের মাঠে অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপেও সব ম্যাচ জিতেছে মেয়েরা। এবার লাওসে বাংলাদেশের তাদের সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার পালা। অনূর্ধ্ব-২০ বাছাই পর্বের মিশনে নামার আগে গতকাল ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে নারী দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার বলেন, ‘আমরা এখানে এসেছি এএফসি কাপ কোয়ালিফাই করার জন্য। তাই আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব যেন প্রত্যেকটি ম্যাচেই ভালো খেলতে পারি।’
অনূর্ধ্ব-২০ বাছাই পর্বকে বাংলাদেশের জন্য আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় হতে যাওয়া সিনিয়র নারী এশিয়ান কাপের প্রস্তুতিও বলা হচ্ছে। কেননা সিনিয়র দলের ৯ ফুটবলার আছেন এই বয়সভিত্তিক দলে। শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা হবে তাদের। তা ছাড়া এই যুব দলটি থেকেই ভবিষ্যৎ সিনিয়র দলের খেলোয়াড় বাছাই করে নেওয়া হবে। টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি দলগুলোর বিপক্ষে অভ্যস্ততার দিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন কোচ বাটলার। লাওস ম্যাচের আগে বাটলার জানান, ‘লাওস অবশ্যই শক্ত প্রতিপক্ষ ঘরের মাঠে খেলা। তবে আমরা ভবিষ্যতের দিকে তাকাতে চাই, অতীতে পড়ে থাকতে চাই না। এই বাছাইটা আমাদের এশিয়ান কাপের প্রস্তুতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে মেয়েরা আরো বড় মঞ্চে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সুযোগ পাচ্ছে। যে অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে সিনিয়র দলের জন্য কাজে দেবে। আমার বিশ্বাস মেয়েরা এখানে ভালো কিছুর অভিজ্ঞতা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবে।’
দেশের নারী ফুটবলের সময়টা বেশ ভালো যাচ্ছে। গত মাসে প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ সিনিয়র নারী ফুটবল দল। এর কয়েক দিন পর ঘরের মাঠে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। টানা সাফল্য পাওয়া নারী ফুটবলারদের সামনে এবার নতুন চ্যালেঞ্জ। আর সেটি হলো- এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের বাছাই। এটা চ্যালেঞ্জটা কঠিন। কারণ, বাছাই পর্বে বাংলাদেশ খুবই শক্ত গ্রুপে পড়েছে। ‘এইচ’ গ্রুপে থাকা বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ দক্ষিণ কোরিয়া, লাওস ও তিমুরলেস্তে।
এশিয়া অঞ্চলে নারী ফুটবলে শীর্ষ দলগুলোর একটি দক্ষিণ কোরিয়া। প্রায় নিয়মিত অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল বিশ্বকাপে খেলে তারা। অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের দুইবারের চ্যাম্পিয়নও কোরিয়ানরা। এছাড়া ২০১৯ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৭-০ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ। তাদের সেই দলের বেশ কিছু খেলোয়াড় অনূর্ধ্ব-২০ দলে খেলছে। সব মিলে বাংলাদেশের জন্য প্রবল প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াবে কোরিয়া। অন্যদিকে, ফিফা র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক এগিয়ে লাওস। তা ছাড়া ঘরের মাঠে খেলবে তারা। আসিয়ানে খেলা দলগুলোর মধ্যে লাওস অন্যতম শক্তিশালী। এ দলটিও বাংলাদেশের ভালো পরীক্ষা নেবে। তবে তুলনামূলকভাবে তিমুরলেস্তে কম শক্তির দল। এ দলটির বিপক্ষে জয়ের প্রত্যাশা করাই যায়। কিন্তু গ্রুপ পর্বে কোরিয়া ও লাওসকে বিপক্ষে লড়াই করে টুর্নামেন্টের মূল পর্বের টিকিট নিশ্চিত করা বাংলাদেশের জন্য সহজ হবে না।
এবার অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে ৩৩টি দল। আট গ্রুপে বিভক্ত হয়ে খেলবে দলগুলো। এর মধ্যে ১২টি দল পাবে টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে খেলার টিকিট। আট গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন ও সেরা তিন রানার্সআপ উঠবে চূড়ান্ত পর্বে। আয়োজক দেশ হওয়ায় টুর্নামেন্টে সরাসরি খেলবে থাইল্যান্ড। এই বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বে খেলার টার্গেট নিয়েই লাওস মিশনে গেছে নারী দল।
এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে খেলতে হলে শর্ত হচ্ছে, হয় গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে হবে, না হয় বাছাই পর্বে শীর্ষ তিন রানার্সআপ দলের মধ্যে থাকতে হবে বাংলাদেশকে। এ সমীকরণ মেলানোর কাজ কঠিন হলেও সাম্প্রতিক সাফল্য আত্মবিশ্বাসী করে তুলছে বাংলাদেশের মেয়েদের। আজ লাওসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ তাদের। এ ম্যাচটিতে জয় তুলে নিতে পারলে রিদম পেয়ে যাবে মেয়েরা। আর সেটি কাজে লাগিয়ে লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া সহজ হবে তাদের। লাওসের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশ দলের ইংলিশ কোচ পিটার বাটলার বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে খেলায় প্রভাব ফেলা। আমরা জানি, আমরা কী করতে এসেছি।’
এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বের লক্ষ্য পূরণের পথে এগিয়ে যেতে হলে যে গ্রুপ পর্বে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে, সেটি ভালোভাবেই জানা কোচ বাটলারের। তবে দল দিন দিন উন্নতি করছে। তাই মেয়েদের নিয়ে বেশ ইতিবাচক এই ইংলিশ কোচ। বাটলারের সামনেও আরেকটি চ্যালেঞ্জ জয়ের হাতছানি। বছরের শুরুতে সাবিনা খাতুনদের বিদ্রোহ করে বসায় বিপাকে পড়ে গিয়েছিলেন এই কোচ। সেই সংকট কেটে যাওয়ার পর তার অধীনে জর্ডানে ত্রিদেশীয় সিরিজ ও মিয়ানমারে এশিয়ান কাপ বাছাই পর্ব খেলতে গিয়ে কোনো ম্যাচ হারেনি বাংলাদেশ। এমনকি ঘরের মাঠে অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপেও সব ম্যাচ জিতেছে মেয়েরা। এবার লাওসে বাংলাদেশের তাদের সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার পালা। অনূর্ধ্ব-২০ বাছাই পর্বের মিশনে নামার আগে গতকাল ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে নারী দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার বলেন, ‘আমরা এখানে এসেছি এএফসি কাপ কোয়ালিফাই করার জন্য। তাই আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব যেন প্রত্যেকটি ম্যাচেই ভালো খেলতে পারি।’
অনূর্ধ্ব-২০ বাছাই পর্বকে বাংলাদেশের জন্য আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় হতে যাওয়া সিনিয়র নারী এশিয়ান কাপের প্রস্তুতিও বলা হচ্ছে। কেননা সিনিয়র দলের ৯ ফুটবলার আছেন এই বয়সভিত্তিক দলে। শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা হবে তাদের। তা ছাড়া এই যুব দলটি থেকেই ভবিষ্যৎ সিনিয়র দলের খেলোয়াড় বাছাই করে নেওয়া হবে। টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি দলগুলোর বিপক্ষে অভ্যস্ততার দিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন কোচ বাটলার। লাওস ম্যাচের আগে বাটলার জানান, ‘লাওস অবশ্যই শক্ত প্রতিপক্ষ ঘরের মাঠে খেলা। তবে আমরা ভবিষ্যতের দিকে তাকাতে চাই, অতীতে পড়ে থাকতে চাই না। এই বাছাইটা আমাদের এশিয়ান কাপের প্রস্তুতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে মেয়েরা আরো বড় মঞ্চে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সুযোগ পাচ্ছে। যে অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে সিনিয়র দলের জন্য কাজে দেবে। আমার বিশ্বাস মেয়েরা এখানে ভালো কিছুর অভিজ্ঞতা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবে।’
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে