স্পোর্টস ডেস্ক
এজবাস্টন টেস্টে ইংল্যান্ডকে ৩৩৬ রানে হারিয়েছে ভারত। এই জয়ে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজে ১-১ সমতা আনলো শুবমান গিল অ্যান্ড কোং। হেডিংলিতে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে ৫ রানের জয় তুলে নিয়েছিল বেন স্টোকসের দল।
এই টেস্টে ভারত হারবে না- সেটা আগেই বোঝা গেছে। তাই দেখার বাকি ছিল- ম্যাচটি সফকারীরা জেতে নাকি ড্র হয়। অবশ্য গৌতম গম্ভীরের দলকে জয়বঞ্চিত করার জন্য চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢতা দেখাতে হতো ইংল্যান্ডকে। সেটা করে দেখা পারেনি স্বাগতিকরা। তাই জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে ভারত।
ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্যটা ছিল ৬০৮ রানের। বিশাল লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ২৭১ রানে শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের ইনিংস। চতুর্থ দিন শেষে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৭২ রানে ৩ উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। ওলি পোপ ২৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। শেষদিনে বৃষ্টির কারণে পৌনে দুই ঘণ্টা খেলা হয়নি। শেষ ৮০ ওভারে তাই প্রায় ৬.৭ রানরেটে ৫৩৬ রান করতে হতো ইংল্যান্ডকে।
এমন সমীকরণে দলীয় ৮৩ রানের মধ্যে পোপের পর হ্যারি ব্রুককেও হারায় ইংল্যান্ড।
আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ করতে পারেননি পোপ। ব্রুক আউট হন ২৩ রানে। ষষ্ঠ উইকেটে ৭০ রান যোগ করেন স্মিথ ও স্টোকস। অধিনায়ক ৩৩ রান করে বিদায় নিলে এই জুটি ভাঙে। আক্ষরিক অর্থে- স্টোকসের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গেই ড্রয়ের আশা শেষ হয় ইংল্যান্ডের। এরপর ক্রিস ওকস, ব্রাইডন কার্সদের নিয়ে লড়াই করে কেবলমাত্র জয়ের ব্যবধানই কমিয়েছেন স্মিথ৷ অষ্টম ব্যাটার হিসেবে প্যাভিলিয়নের পথ ধরার আগে ৮৮ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। শেষ ব্যাটার হিসেবে কার্স ব্যক্তিগত ৩৮ রানে আকাশের শিকার হলে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ইংলিশদের গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৯৯ রানে ৬ উইকেট নেন আকাশ।
এর আগে প্রথম ইনিংসে ৫৮৭ রানে থামে ভারত। জবাবে ৪০৭ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ৪২৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে ভারত। দুই ইনিংসেই দলকে বিশাল সংগ্রহ দেওয়ার কাজটা সামনে থেকে করেন গিল। এই টেস্টের দুই ইনিংসে তার ব্যাট থেকে আসে যথাক্রমে ২৬৯ ও ১৬১ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ভারত প্রথম ইনিংস: ৫৮৭/১০ ও দ্বিতীয় ইনিংস: ৪২৭/৬ (ডিক্লেয়ার) (৮৩ ওভার); গিল ১৬১, জাদেজা ৬৯; টাং ২/৯৩
ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংস: ৪০৭/১০ ও দ্বিতীয় ইনিংস: ২৭১/১০ (৬৮.১ ওভার); স্মিথ ৮৮, কার্স ৩৮; আকাশ ৬/৯৯
ফল: ভারত ৩৩৬ রানে জয়ী
এজবাস্টন টেস্টে ইংল্যান্ডকে ৩৩৬ রানে হারিয়েছে ভারত। এই জয়ে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজে ১-১ সমতা আনলো শুবমান গিল অ্যান্ড কোং। হেডিংলিতে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে ৫ রানের জয় তুলে নিয়েছিল বেন স্টোকসের দল।
এই টেস্টে ভারত হারবে না- সেটা আগেই বোঝা গেছে। তাই দেখার বাকি ছিল- ম্যাচটি সফকারীরা জেতে নাকি ড্র হয়। অবশ্য গৌতম গম্ভীরের দলকে জয়বঞ্চিত করার জন্য চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট হাতে অসামান্য দৃঢতা দেখাতে হতো ইংল্যান্ডকে। সেটা করে দেখা পারেনি স্বাগতিকরা। তাই জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে ভারত।
ইংল্যান্ডের সামনে লক্ষ্যটা ছিল ৬০৮ রানের। বিশাল লক্ষ্যের পেছনে ছুঁটতে গিয়ে ২৭১ রানে শেষ হয়েছে ইংল্যান্ডের ইনিংস। চতুর্থ দিন শেষে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৭২ রানে ৩ উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। ওলি পোপ ২৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। শেষদিনে বৃষ্টির কারণে পৌনে দুই ঘণ্টা খেলা হয়নি। শেষ ৮০ ওভারে তাই প্রায় ৬.৭ রানরেটে ৫৩৬ রান করতে হতো ইংল্যান্ডকে।
এমন সমীকরণে দলীয় ৮৩ রানের মধ্যে পোপের পর হ্যারি ব্রুককেও হারায় ইংল্যান্ড।
আগের দিনের সঙ্গে আর কোনো রান যোগ করতে পারেননি পোপ। ব্রুক আউট হন ২৩ রানে। ষষ্ঠ উইকেটে ৭০ রান যোগ করেন স্মিথ ও স্টোকস। অধিনায়ক ৩৩ রান করে বিদায় নিলে এই জুটি ভাঙে। আক্ষরিক অর্থে- স্টোকসের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গেই ড্রয়ের আশা শেষ হয় ইংল্যান্ডের। এরপর ক্রিস ওকস, ব্রাইডন কার্সদের নিয়ে লড়াই করে কেবলমাত্র জয়ের ব্যবধানই কমিয়েছেন স্মিথ৷ অষ্টম ব্যাটার হিসেবে প্যাভিলিয়নের পথ ধরার আগে ৮৮ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। শেষ ব্যাটার হিসেবে কার্স ব্যক্তিগত ৩৮ রানে আকাশের শিকার হলে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ইংলিশদের গুটিয়ে দেওয়ার পথে ৯৯ রানে ৬ উইকেট নেন আকাশ।
এর আগে প্রথম ইনিংসে ৫৮৭ রানে থামে ভারত। জবাবে ৪০৭ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। ৪২৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে ভারত। দুই ইনিংসেই দলকে বিশাল সংগ্রহ দেওয়ার কাজটা সামনে থেকে করেন গিল। এই টেস্টের দুই ইনিংসে তার ব্যাট থেকে আসে যথাক্রমে ২৬৯ ও ১৬১ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ভারত প্রথম ইনিংস: ৫৮৭/১০ ও দ্বিতীয় ইনিংস: ৪২৭/৬ (ডিক্লেয়ার) (৮৩ ওভার); গিল ১৬১, জাদেজা ৬৯; টাং ২/৯৩
ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংস: ৪০৭/১০ ও দ্বিতীয় ইনিংস: ২৭১/১০ (৬৮.১ ওভার); স্মিথ ৮৮, কার্স ৩৮; আকাশ ৬/৯৯
ফল: ভারত ৩৩৬ রানে জয়ী
সাফ অনূর্ধ্ব ২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে ভুটানকে ৮-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে নেপাল। এই জয়ে শিরোপার লড়াইয়ে টিকে থাকল হিমালয় কন্যারা।
১ ঘণ্টা আগেচুরির ঘটনা ঘটেছে ফ্রান্সের কিংবদন্তি ফুটবলার মিশেল প্লাতিনির বাসায়। সেই ঘটনায় খেলোয়াড়ি জীবনের ২০টি পুরস্কার খোয়া গেছে সাবেক তারকা ফুটবলারের। এমনটাই জানিয়েছে ফ্রান্সের প্রথম সারির সংবাদমাধ্যম আরটিএল নিউজ।
২ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে বরাবরই বাংলাদেশকে শক্তিশালী দল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিষয়টি সেখানেই সীমাবদ্ধ রাখলেন না পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলি অঘা। তার মতে, বিশ্বের যেকোনো মাঠেই বাংলাদেশ ভালো দল।
৩ ঘণ্টা আগেবিপিএলের প্রতিটি আসরেই থাকে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের আধিপত্য। পাকিস্তান দলের বাংলাদেশের সফরে তাই বিপিএল খেলা পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের থাকে বড় ভূমিকা। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়
৩ ঘণ্টা আগে