এনসিএল টি-টোয়েন্টি
স্পোর্টস রিপোর্টার
টার্গেট ছিল মামুলি- মাত্র ১৩৫। তাই তো লক্ষ্যটা ৯ উইকেটে সহজেই টপকে গেল ঢাকা বিভাগ। সিলেট বিভাগের বিপক্ষে জয় এলো ১৮ বল হাতে রেখেই। এ নিয়ে তিন ম্যাচ খেলে দ্বিতীয় জয় পেল ঢাকা বিভাগ। তিন ম্যাচ খেলে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ৫ পয়েন্ট পেল দলটি। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠে জিতেই পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে পৌঁছে গেছে মাহিদুল ইসলামের টিম।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ঢাকার জয়ের ভিত গড়ে দেন আশিকুর রহমান শিবলী-রায়ান রহমানের ওপেনিং জুটি। ১১.৫ ওভারে দলীয় স্কোরে যোগ করে ৯৩ রান। ওপেনার আশিকুর রহমান সাজঘরে ফেরার আগে খেলেন ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৬০ রানের দুরন্ত এক ইনিংস। ৩৯ বলের ইনিংস সাজান তিনি ৬টি বাউন্ডারি ও ৩টি ছক্কার মারে।
টস জিতে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে বিপদে পড়ে যায় সিলেট। দলীয় ৩ রানের মাথায় দ্বিতীয় আর ১৫ রানে ৩ উইকেট খুইয়ে ফেলে তারা। পরে বিপর্যয় কাটিয়ে ৮২ রানের পার্টনারশিপের গল্প লিখেন অমিত হাসান ও আসাদউল্লাহ আল গালিব। ৪৬ বলে ৫২ রান করেন অমিত। গালিবও এনে দেন সমান ৫২ রান। দুজনকেই আউট করেন মোসাদ্দেক হোসেন।
অন্যদিকে এশিয়া কাপের দল থেকে ছিটকে গেলেও এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে দুর্দান্ত খেলে যাচ্ছেন সৌম্য সরকার। তারকা এ ওপেনার রোববার ঢাকা মেট্রোপলিসের বিপক্ষে খুলনার জার্সিতে খেলেছেন ৩৩ বলে ৪৫ রান। শুক্রবার রাজশাহীর বিপক্ষে সৌম্য উপহার দিয়েছিলেন ৩৪ বলে ৬৩ রানের দাপুটে ইনিংস। আগের ম্যাচে তার হাফসেঞ্চুরিতে দল না জিতলেও এ ম্যাচে ঠিকই ২২ রানে জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন। দারুণ এই ব্যাটিংয়ে পেলেন সুখবর। আফগান সিরিজের টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন সৌম্য। টস হেরে শুরু ব্যাট হাতে নামা খুলনা ৫ উইকেটে ১৭১ রানের পুঁজি গড়ে। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ঢাকা মেট্রো গুটিয়ে যায় ১৪৯ রানেই।
সিলেট বিভাগ-ঢাকা বিভাগ: সংক্ষিপ্ত স্কোর
সিলেট বিভাগ : ১৩৭/৭, ২০ ওভার (অমিত ৫২, গালিব ৫২; মোসাদ্দেক ৩/১৯, শুভাগত ২/১০ ও মাহফুজ ২/২৪)।
ঢাকা বিভাগ : ১৩৫/১, ১৭ ওভার (আশিকুর ৬০, রায়ান ৪৬*; নাঈম ১/২৬)।
ফল : ঢাকা বিভাগ ৯ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা : মোসাদ্দেক হোসেন।
খুলনা বিভাগ-ঢাকা মেট্রোপলিস: সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা বিভাগ : ১৭১/৫, ২০ ওভার (সৌম্য ৪৫, বিজয় ৪৯; আবু হায়দার ২/৪৩)
ঢাকা মেট্রোপলিস : ১৪৯/১০, ১৯.১ ওভার (নাঈম ৩৩, আনিসুল ২৮; মৃত্যুঞ্জয় ৩/২২)
ফল : খুলনা ২২ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা : এনামুল হক বিজয়।
টার্গেট ছিল মামুলি- মাত্র ১৩৫। তাই তো লক্ষ্যটা ৯ উইকেটে সহজেই টপকে গেল ঢাকা বিভাগ। সিলেট বিভাগের বিপক্ষে জয় এলো ১৮ বল হাতে রেখেই। এ নিয়ে তিন ম্যাচ খেলে দ্বিতীয় জয় পেল ঢাকা বিভাগ। তিন ম্যাচ খেলে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ৫ পয়েন্ট পেল দলটি। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠে জিতেই পয়েন্ট টেবিলে সবার ওপরে পৌঁছে গেছে মাহিদুল ইসলামের টিম।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ঢাকার জয়ের ভিত গড়ে দেন আশিকুর রহমান শিবলী-রায়ান রহমানের ওপেনিং জুটি। ১১.৫ ওভারে দলীয় স্কোরে যোগ করে ৯৩ রান। ওপেনার আশিকুর রহমান সাজঘরে ফেরার আগে খেলেন ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৬০ রানের দুরন্ত এক ইনিংস। ৩৯ বলের ইনিংস সাজান তিনি ৬টি বাউন্ডারি ও ৩টি ছক্কার মারে।
টস জিতে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে বিপদে পড়ে যায় সিলেট। দলীয় ৩ রানের মাথায় দ্বিতীয় আর ১৫ রানে ৩ উইকেট খুইয়ে ফেলে তারা। পরে বিপর্যয় কাটিয়ে ৮২ রানের পার্টনারশিপের গল্প লিখেন অমিত হাসান ও আসাদউল্লাহ আল গালিব। ৪৬ বলে ৫২ রান করেন অমিত। গালিবও এনে দেন সমান ৫২ রান। দুজনকেই আউট করেন মোসাদ্দেক হোসেন।
অন্যদিকে এশিয়া কাপের দল থেকে ছিটকে গেলেও এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে দুর্দান্ত খেলে যাচ্ছেন সৌম্য সরকার। তারকা এ ওপেনার রোববার ঢাকা মেট্রোপলিসের বিপক্ষে খুলনার জার্সিতে খেলেছেন ৩৩ বলে ৪৫ রান। শুক্রবার রাজশাহীর বিপক্ষে সৌম্য উপহার দিয়েছিলেন ৩৪ বলে ৬৩ রানের দাপুটে ইনিংস। আগের ম্যাচে তার হাফসেঞ্চুরিতে দল না জিতলেও এ ম্যাচে ঠিকই ২২ রানে জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন। দারুণ এই ব্যাটিংয়ে পেলেন সুখবর। আফগান সিরিজের টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন সৌম্য। টস হেরে শুরু ব্যাট হাতে নামা খুলনা ৫ উইকেটে ১৭১ রানের পুঁজি গড়ে। লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ঢাকা মেট্রো গুটিয়ে যায় ১৪৯ রানেই।
সিলেট বিভাগ-ঢাকা বিভাগ: সংক্ষিপ্ত স্কোর
সিলেট বিভাগ : ১৩৭/৭, ২০ ওভার (অমিত ৫২, গালিব ৫২; মোসাদ্দেক ৩/১৯, শুভাগত ২/১০ ও মাহফুজ ২/২৪)।
ঢাকা বিভাগ : ১৩৫/১, ১৭ ওভার (আশিকুর ৬০, রায়ান ৪৬*; নাঈম ১/২৬)।
ফল : ঢাকা বিভাগ ৯ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা : মোসাদ্দেক হোসেন।
খুলনা বিভাগ-ঢাকা মেট্রোপলিস: সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা বিভাগ : ১৭১/৫, ২০ ওভার (সৌম্য ৪৫, বিজয় ৪৯; আবু হায়দার ২/৪৩)
ঢাকা মেট্রোপলিস : ১৪৯/১০, ১৯.১ ওভার (নাঈম ৩৩, আনিসুল ২৮; মৃত্যুঞ্জয় ৩/২২)
ফল : খুলনা ২২ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা : এনামুল হক বিজয়।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৭ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১১ ঘণ্টা আগে