স্পোর্টস ডেস্ক
প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টিতে টানা জয় তুলে নিয়ে সিরিজ নিশ্চিত করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চতুর্থ ম্যাচেও জয়ের ধারা অব্যাহত রাখল মিচেল মার্শের দল। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারীরা।
ওয়ার্নার পার্কে আগে ব্যাট করে ২০৫ রানের বিশাল পুঁজি নিয়েও অস্ট্রেলিয়ার জয়রথ থামাতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৪ বল হতে রেখে জয় নিশ্চিত করে অজিরা। এ নিয়ে সপ্তমবারের মতো ২০০ বা তার বেশি রান করেও হারের তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজের। যে রেকর্ড নেই অন্য কোনো দলের। এর আগে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ২১৪ রান করেও হেরেছিল ক্যারিবিয়ানরা।
আগের ম্যাচে ৭ বলে ২৯ রান করে রান আউটের ফাঁদে পড়ায় ইনিংস বড় করতে পারেননি ম্যাক্সওয়েল। এদিন আর ভুল করেননি। তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে বিদায় নেওয়ার আগে ১৮ বলে ৪৭ রান করেন তিনি। কম যাননি জশ ইংলিস। কোনো রান যোগ না হতেই মার্শের বিদায়ের পর দ্বিতীয় উইকেটে ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে ঝড় তোলেন ইংলিস। দুজনে মিলে যোগ করেন ৬৬ রান। এর মধ্যে ৫১ রানই করেন ইংলিস। ৩০ বলে ১০ চারের পাশাপাশি একটি ছয় মারেন এই টপঅর্ডার।
কুপার কনোলি, মিচেল ওয়েনরা ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেও ৩৫ বলে ৫৫ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন ক্যামেরুন গ্রিন। ১৬ বল খেলা অ্যারন হার্ডির অবদান ২৩ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ২৯ রানে ৩ উইকেট নেন জেডিয়াহ ব্লেড।
২০০’র বেশি রান তুললেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোনো ব্যাটসম্যান ফিফটির দেখা পাননি। বেশ কয়েকটি মাঝারি মানের ইনিংসে ভর করে এই পুঁজি পায় স্বাগতিকরা। ১৫ বলে ৩১ রান করেন শেরফানে রাদারফোর্ড। সমান ২৮ রান আসে রোভম্যান পাওয়েল ও রোমারিও শেফার্ডের ব্যাট থেকে। জেসন হোল্ডার এনে দেন ২৬ রান। ব্রেন্ডন কিংয়ের অবদান ১৮ রান। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩ উইকেট নেন অ্যাডাম জাম্পা। এজন্য ৫৪ রান খরচ করেন এই লেগস্পিনার। ২ উইকেট নিতে ৬১ রান দেন শন অ্যাবট। তার সমান দুটি করে উইকেট নেন জাভিয়ের বার্টলেট ও হার্ডি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২০৫/৯ (২০ ওভার); রাদারফোর্ড ৩১, পাওয়েল ২৮, শেফার্ড ২৮; জাম্পা ৩/৫৪
অস্ট্রেলিয়া: ২০৬/৭ (১৯.২ ওভার); গ্রিন ৫৫*, ইংলিস ৫১, ম্যাক্সওয়েল ৪৭; ব্লেডস ৩/২৯
ফল: অস্ট্রেলিয়া ৩ উইকেটে জয়ী
ম্যাচসেরা: গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টিতে টানা জয় তুলে নিয়ে সিরিজ নিশ্চিত করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চতুর্থ ম্যাচেও জয়ের ধারা অব্যাহত রাখল মিচেল মার্শের দল। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারীরা।
ওয়ার্নার পার্কে আগে ব্যাট করে ২০৫ রানের বিশাল পুঁজি নিয়েও অস্ট্রেলিয়ার জয়রথ থামাতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৪ বল হতে রেখে জয় নিশ্চিত করে অজিরা। এ নিয়ে সপ্তমবারের মতো ২০০ বা তার বেশি রান করেও হারের তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজের। যে রেকর্ড নেই অন্য কোনো দলের। এর আগে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ২১৪ রান করেও হেরেছিল ক্যারিবিয়ানরা।
আগের ম্যাচে ৭ বলে ২৯ রান করে রান আউটের ফাঁদে পড়ায় ইনিংস বড় করতে পারেননি ম্যাক্সওয়েল। এদিন আর ভুল করেননি। তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে বিদায় নেওয়ার আগে ১৮ বলে ৪৭ রান করেন তিনি। কম যাননি জশ ইংলিস। কোনো রান যোগ না হতেই মার্শের বিদায়ের পর দ্বিতীয় উইকেটে ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে ঝড় তোলেন ইংলিস। দুজনে মিলে যোগ করেন ৬৬ রান। এর মধ্যে ৫১ রানই করেন ইংলিস। ৩০ বলে ১০ চারের পাশাপাশি একটি ছয় মারেন এই টপঅর্ডার।
কুপার কনোলি, মিচেল ওয়েনরা ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেও ৩৫ বলে ৫৫ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন ক্যামেরুন গ্রিন। ১৬ বল খেলা অ্যারন হার্ডির অবদান ২৩ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ২৯ রানে ৩ উইকেট নেন জেডিয়াহ ব্লেড।
২০০’র বেশি রান তুললেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের কোনো ব্যাটসম্যান ফিফটির দেখা পাননি। বেশ কয়েকটি মাঝারি মানের ইনিংসে ভর করে এই পুঁজি পায় স্বাগতিকরা। ১৫ বলে ৩১ রান করেন শেরফানে রাদারফোর্ড। সমান ২৮ রান আসে রোভম্যান পাওয়েল ও রোমারিও শেফার্ডের ব্যাট থেকে। জেসন হোল্ডার এনে দেন ২৬ রান। ব্রেন্ডন কিংয়ের অবদান ১৮ রান। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩ উইকেট নেন অ্যাডাম জাম্পা। এজন্য ৫৪ রান খরচ করেন এই লেগস্পিনার। ২ উইকেট নিতে ৬১ রান দেন শন অ্যাবট। তার সমান দুটি করে উইকেট নেন জাভিয়ের বার্টলেট ও হার্ডি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২০৫/৯ (২০ ওভার); রাদারফোর্ড ৩১, পাওয়েল ২৮, শেফার্ড ২৮; জাম্পা ৩/৫৪
অস্ট্রেলিয়া: ২০৬/৭ (১৯.২ ওভার); গ্রিন ৫৫*, ইংলিস ৫১, ম্যাক্সওয়েল ৪৭; ব্লেডস ৩/২৯
ফল: অস্ট্রেলিয়া ৩ উইকেটে জয়ী
ম্যাচসেরা: গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৫ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৫ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে