দেশের সার্বিক দিকের অগ্রগতি ভালো জানিয়ে তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি কমেছে, কিন্তু বাসা ভাড়া ও পরিবহন ব্যয় বেড়েছে। আমরা চেষ্টা করছি পণ্যের দাম সহনীয় মাত্রায় আনতে। তবে, সার্বিকভাবে পণ্যের দাম স্বাভাবিক আছে। চালের দামও সহনীয় রয়েছে।
অক্টোবরে খাদ্যপণ্যের দাম কিছুটা কমে মূল্যস্ফীতির চাপ কমেছে। এ সময় খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়ায় ৭ দশমিক ০৮ শতাংশে, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৭ দশমিক ৬৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে ব্যয় বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ, যা অক্টোবরে বেড়ে হয় ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
সেপ্টেম্বরে দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ হয়েছে। গত আগস্টে তা কিছুটা নিম্নগামী হয়ে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ হয়েছিল। এ মাসে দেশের খাদ্য ও খাদ্য বহির্ভূত দুই খাতের পণ্যেই দাম বেড়েছে।
আগস্ট মাসে
খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির কারণে আগস্টে মূল্যস্ফীতি আরও কমেছে। যদিও জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে, সাত মাস ধরে টানা পতনের পর, আগস্টে তা কমে ৮.২৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। সর্বশেষ ২০২২ সালের জুলাই মাসে মূল্যস্ফীতি ৭.৪৮ শতাংশে পৌঁছেছিল।
জিইডির বিশ্লেষণ
মূল্যস্ফীতি কমলে পলিসি রেট পর্যায়ক্রমে কমবে
