স্থানীয়রা জানান, কয়েকজন দুর্বৃত্ত দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কার্তিক চন্দ্রের ওপর হামলা চালায়। উপর্যুপরি কোপে তিনি গুরুতর আহত হয়ে ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
স্বজন ও এলাকাবাসী জানায়, সকালে শিশুকে কোলে নিয়ে ঘর থেকে বের হয় মা কানুন আক্তার। পরে সড়কে সামনে দাঁড়ালে তাকে অচেতন করে একদল দুর্বৃত্ত শিশুকে চুরি করে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ ওঠে। দুপুরে জ্ঞান ফিরলে বাড়িতে একা ফিরে আসে কানুন। এরপর স্বজনদের বিষয়টি জানালে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়।এ সময় খবর দেয়া হয় থানা পুলিশকে।
এছাড়াও স্কুলের সামনে বখাটেদের আড্ডা রয়েছে। তারা প্রায়ই অষ্টম ও নবম শ্রেণীর ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করে। আমরা প্রাণভয়ে উত্তপ্তকারীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারি না।