তৌহিদ হোসেন বলেন, আমরা সবসময় ফিলিস্তিনের পক্ষে ছিলাম। ফিলিস্তিনের জনগণকে সমর্থন করে আসছি। চার দেশের স্বীকৃতিকে আমরা স্বাগত জানাই। আমরা মনে করি, এটা একটা সুখবর। যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগাল থেকে স্বীকৃতি মিললো।
ব্রিটিশ আর ফরাসীদের স্বীকৃতির পর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্য দেশের চারটির সমর্থনই পাবে ফিলিস্তিন। কারণ চীন আর রাশিয়া ১৯৮৮ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সেটি হলে, ইসরাইলের সবচেয়ে শক্তিশালী মিত্র যুক্তরাষ্ট্র অনেকটাই একঘরে হয়ে পড়বে।
নিউজিল্যান্ড আগামী সপ্তাহে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে তার অবস্থান চূড়ান্ত করতে পারে বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইনস্টন পিটার্স। তিনি জানান, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক সফরের সময় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
১৯৮৮ সালের ১৫ নভেম্বর, প্রথম ফিলিস্তিনি ইন্তিফাদা বা ইসরাইলি শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সময়, ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত একতরফাভাবে জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ঘোষণা করেন।