
আমার দেশ অনলাইন

গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর দীর্ঘমেয়াদি সামরিক অভিযান ও গণহত্যার অভিযোগের পরও যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইলের প্রতি সহানুভূতি ও সমর্থন বেশ স্থায়ী। এর পেছনে রয়েছে এক সুপরিকল্পিত তথ্যযুদ্ধ ও জনসংযোগ কৌশল, যার মাধ্যমে ইসরাইল মার্কিন জনমত নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
ফরেন এজেন্টস রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট (FARA)–এর নথি অনুযায়ী, ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইউরোপীয় হাভাস মিডিয়া গ্রুপ–এর মাধ্যমে তিনটি মার্কিন জনসংযোগ সংস্থাকে ভাড়া করেছে—ব্রিজেস পার্টনার্স, শো ফেইথ বাই ওয়ার্কস এবং ক্লক টাওয়ার এক্স। এই সংস্থাগুলোর কাজ হলো অনলাইন প্রচারণা ও ধর্মীয় নেটওয়ার্কে প্রভাব সৃষ্টি করে ইসরাইলের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা।
এছাড়াও শো ফেইথ বাই ওয়ার্কস পেয়েছে ৩.২ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি। সংস্থাটি যুক্তরাষ্ট্রের গির্জা ও খ্রিস্টান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসরাইলের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে “জিওফেন্সিং” প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। একই সঙ্গে তারা “১০/৭ অভিজ্ঞতা” নামে একটি ভার্চুয়াল প্রদর্শনী তৈরি করছে, যাতে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আক্রমণকে আবেগঘনভাবে তুলে ধরা হবে—ইসরাইলি অবস্থানের প্রতি সহানুভূতি বাড়াতে।
এদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাবেক উপদেষ্টা ব্র্যাড পার্সকেল পরিচালিত ক্লক টাওয়ার এক্স সোশ্যাল মিডিয়া ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছে। লক্ষ্য হলো চ্যাটজিপিটি, জেমিনি ও গ্রোক–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলে ইসরাইলপন্থী তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া। বিশেষজ্ঞ মার্ক ওয়েন জোন্স একে বলেছেন “আরএজি বিষক্রিয়া”—অর্থাৎ তথ্যের জগৎকে একপেশে কনটেন্টে ভরিয়ে জনমত বিভ্রান্ত করা।
দখরদার দেশটি ব্রিজেস পার্টনার্স সোশ্যাল মিডিয়ার ১৪ থেকে ১৮ জন মার্কিন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে নিয়োগ দিয়েছে, যারা ইসরাইলের পক্ষে পোস্ট করছে। প্রতি পোস্টের জন্য তারা পাচ্ছে প্রায় ৭,০০০ ডলার। তবে তাদের পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে—যা মার্কিন আইনের দৃষ্টিতে বেআইনি হতে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই প্রচারণা হয়তো গাজার ভয়াবহ বাস্তবতা ঢেকে রাখতে পারবে না, কিন্তু অনিশ্চয়তা ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে জনমতকে নরম করতে পারে। ইসরাইল এখন শুধু মিসাইল ও বোমায় নয়, তথ্য ও প্রচারণার মাধ্যমেও যুদ্ধ করছে—যেখানে প্রযুক্তি, ধর্মীয় অনুভূতি ও অর্থ একত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে আমেরিকান জনসমর্থন ধরে রাখতে।
সূত্র: আল-জাজিরা

গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর দীর্ঘমেয়াদি সামরিক অভিযান ও গণহত্যার অভিযোগের পরও যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইলের প্রতি সহানুভূতি ও সমর্থন বেশ স্থায়ী। এর পেছনে রয়েছে এক সুপরিকল্পিত তথ্যযুদ্ধ ও জনসংযোগ কৌশল, যার মাধ্যমে ইসরাইল মার্কিন জনমত নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
ফরেন এজেন্টস রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট (FARA)–এর নথি অনুযায়ী, ইসরাইলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইউরোপীয় হাভাস মিডিয়া গ্রুপ–এর মাধ্যমে তিনটি মার্কিন জনসংযোগ সংস্থাকে ভাড়া করেছে—ব্রিজেস পার্টনার্স, শো ফেইথ বাই ওয়ার্কস এবং ক্লক টাওয়ার এক্স। এই সংস্থাগুলোর কাজ হলো অনলাইন প্রচারণা ও ধর্মীয় নেটওয়ার্কে প্রভাব সৃষ্টি করে ইসরাইলের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা।
এছাড়াও শো ফেইথ বাই ওয়ার্কস পেয়েছে ৩.২ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি। সংস্থাটি যুক্তরাষ্ট্রের গির্জা ও খ্রিস্টান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসরাইলের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে “জিওফেন্সিং” প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। একই সঙ্গে তারা “১০/৭ অভিজ্ঞতা” নামে একটি ভার্চুয়াল প্রদর্শনী তৈরি করছে, যাতে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আক্রমণকে আবেগঘনভাবে তুলে ধরা হবে—ইসরাইলি অবস্থানের প্রতি সহানুভূতি বাড়াতে।
এদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাবেক উপদেষ্টা ব্র্যাড পার্সকেল পরিচালিত ক্লক টাওয়ার এক্স সোশ্যাল মিডিয়া ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছে। লক্ষ্য হলো চ্যাটজিপিটি, জেমিনি ও গ্রোক–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলে ইসরাইলপন্থী তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া। বিশেষজ্ঞ মার্ক ওয়েন জোন্স একে বলেছেন “আরএজি বিষক্রিয়া”—অর্থাৎ তথ্যের জগৎকে একপেশে কনটেন্টে ভরিয়ে জনমত বিভ্রান্ত করা।
দখরদার দেশটি ব্রিজেস পার্টনার্স সোশ্যাল মিডিয়ার ১৪ থেকে ১৮ জন মার্কিন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে নিয়োগ দিয়েছে, যারা ইসরাইলের পক্ষে পোস্ট করছে। প্রতি পোস্টের জন্য তারা পাচ্ছে প্রায় ৭,০০০ ডলার। তবে তাদের পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে—যা মার্কিন আইনের দৃষ্টিতে বেআইনি হতে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই প্রচারণা হয়তো গাজার ভয়াবহ বাস্তবতা ঢেকে রাখতে পারবে না, কিন্তু অনিশ্চয়তা ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে জনমতকে নরম করতে পারে। ইসরাইল এখন শুধু মিসাইল ও বোমায় নয়, তথ্য ও প্রচারণার মাধ্যমেও যুদ্ধ করছে—যেখানে প্রযুক্তি, ধর্মীয় অনুভূতি ও অর্থ একত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে আমেরিকান জনসমর্থন ধরে রাখতে।
সূত্র: আল-জাজিরা


ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, “এই চুক্তি আমাদের ক্রমবর্ধমান কৌশলগত অভিন্নতার প্রতিফলন এবং অংশীদারিত্বের একটি নতুন দশকের সূচনা করবে। প্রতিরক্ষা আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ হিসেবে থাকবে। একটি মুক্ত, উন্মুক্ত ও নিয়ম-ভিত্তিক ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল নিশ্চিত করার জন্য আ
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ার পর থেকে বেতন পেতে হিমশিম খাচ্ছেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো। বৃহস্পতিবার পেট্রোর আইনজীবী ড্যানিয়েল কোভালিক এএফপি এ তথ্য জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ওকল্যান্ড পুলিশ জানিয়েছে, গত ১৫ অক্টোবর ভোরে শহরের ওই স্টোরেজ সুবিধায় চুরির ঘটনাটি ঘটে। জাদুঘরের পরিচালক লরি ফোগার্টি জানান, এটি পরিকল্পিত শিল্প চুরি নয়, বরং “সুযোগের অপরাধ” বলে মনে হচ্ছে। “চোরেরা ভবনে ঢোকার পথ খুঁজে পেয়ে এবং তারা সহজে যা পেয়েছে, তা নিয়েই ভবন থেকে বেরিয়ে গেছে।’
২ ঘণ্টা আগে
মালিতে বিদ্রোহীদের জ্বালানি অবরোধে দৈনন্দিন জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য তাদের দূতাবাস থেকে অপ্রয়োজনীয় কর্মীদের সরিয়ে নিচ্ছে। বামাকো থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।
২ ঘণ্টা আগে