হোম > ফিচার > সাহিত্য সাময়িকী

বাংলাদেশের সংস্কৃতি

মোহাম্মদ আবু সাঈদ

বহু শতাব্দী ধরে বাংলাদেশে যে দিবসগুলো বিশেষভাবে উদ্‌যাপন করা হতো তার মধ্যে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) অন্যতম। ধূলির ধরায় প্রিয় নবীজির শুভাগমনকে কেন্দ্র করে রবিউল আউয়াল মাসের উদ্‌যাপন ঐতিহাসিকভাবে মিলাদুন্নবী নামে চিহ্নিত। ফাতেহা-ই-দোয়াজ দাহম, নবী দিবস, মিলাদ, সিরাতুন্নবী প্রভৃতির মতো ভিন্ন নামেও উদ্‌যাপনের ইতিহাস ও বাস্তবতা আছে।

১.
নবীজির শুভাগমন ও জীবনী নিয়ে বাংলা ভাষায় সাহিত্যচর্চার শুরু সেই ১৫ শতকে। বাংলাদেশের প্রথম মুসলিম কবি শাহ মুহম্মদ সগীর তাঁর ইউসুফ-জোলেখা কাব্য শুরু করেছেন ‘আল্লাহ ও রসুল বন্দনা’র মাধ্যমে। আল্লাহ ও রাসুলের প্রশস্তির মাধ্যমে কাব্য সূচনার যে ধারা শাহ মুহম্মদ সগীর নির্মাণ করেছেন, তার ধারাবাহিকতা বজায় ছিল উনিশ শতক পর্যন্ত। প্রাক-ঔপনিবেশিক যুগের শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক আলাওল থেকে সাবিরিদ খান, সৈয়দ সুলতান, হাজী মুহম্মদ, দৌলত কাজী, কোরেশী মাগন ঠাকুর, হেয়াত মামুদ, ফকির গরীবুল্লাহ, সৈয়দ হামজাসহ প্রায় সব বিখ্যাত কবি কাব্যের শুরুতে নবীজির প্রশংসা ও জীবনী আলোচনা করেছেন। কেবল কাব্যের সূচনাতেই সীমাবদ্ধ ছিল না নবীজীবনীর আলোচনা; স্বতন্ত্র কাব্যগ্রন্থ‌ও রচিত হয়েছে। পনেরো শতকে জৈনুদ্দিনের রসুল বিজয়; ষোলো শতকে সাবিরিদ খানের রসুল বিজয়, সৈয়দ সুলতানের ওফাত-ই-রসুল, নবী বংশ, শেখ পরানের নূরনামা, শেখ চাঁদের রসুল বিজয়, আবদুল হাকিমের নূরনামা এবং হেয়াত মামুদের আম্বিয়াবাণীসহ অধিকাংশ মুসলিম কবির‌ই নবীজির জীবনী নিয়ে স্বতন্ত্র কাব্যগ্রন্থ রয়েছে। সেকালের কবিদের সাহিত্যে এত বিপুল পরিমাণে নবীজীবনী সহজেই প্রমাণ করে, বাংলায় নবীজীবনী চর্চার পরিসর কত ব্যাপক ছিল। শাহ মুহম্মদ সগীর থেকে ধরা হলেও ৫০০ বছরের‌ও বেশি সময় বাংলায় নবীজীবনী চর্চার মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে মিলাদুন্নবীর উদ্‌যাপন হচ্ছে।

২.
কিংবদন্তী ধারণা একপাশে রেখে কেবল লিখিত দলিল আমলে নিলেও দেখা যায়, বাংলায় মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপনের অন্তত ৪০০ বছরের সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। মীর্জা নাথান বাহারিস্তান-ই গায়েবী নামক ইতিহাসগ্রন্থে মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপনের কথা উল্লেখ করেছেন। (রহিম, ১৯৯৬, ১৯৭) মুর্শিদাবাদে নবাবের দরবারেও অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণভাবে মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপনের বিস্তারিত বিবরণ ইতিহাসে উল্লেখ আছে। মুর্শিদ কুলি খাঁর আমলে মিলাদুন্নবী রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্‌যাপন করা হতো। মুর্শিদাবাদ থেকে ভাগীরথী নদীর বিরাট উপকূলজুড়ে আলোকসজ্জা করা হতো; এই আলোকসজ্জা ১২ দিনব্যাপী অব্যাহত থাকত। কেবল আলোকসজ্জার দায়িত্বে এক লাখ লোক নিয়োগ দেয়া হতো। রবিউল আউয়ালের চাঁদ ওঠা মাত্র‌ই কামান দাগানো হতো এবং কামানের গর্জনের সঙ্গে সঙ্গে আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে উঠত সারা শহর। (প্রাগুক্ত, ২৩৪) কেবল মুর্শিদাবাদে নয়, ঢাকার ইতিহাসেও রয়েছে মিলাদুন্নবীর উল্লেখযোগ্য অবস্থান। ইংরেজের নিকট নবাবী আমলের পতনের মাত্র তিন দশক পরেই ১৭৯০ সালে ১০০ টাকার নোটে উল্লেখিত পুরান ঢাকার আরমানিটোলার ঐতিহ্যবাহী তারা মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা মির্জা গোলাম পীরের দাদা মির্জা আবু সাঈদ প্রতিবছর মিলাদুন্নবীর উৎসব করতেন এবং তাবারক হিসেবে পোলাও বিতরণ করতেন। (রহমান, ২০১৮, ৯৩) নবাব সলিমুল্লাহ‌ও মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপনের প্রতি বিশেষ যত্নশীল ছিলেন। মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপনের জন্য পঞ্চায়েত কমিটিগুলোকে তিনি নির্দেশনা দিতেন এবং মসজিদের আলোকসজ্জা, মিলাদ ও তাবারকের ব্যয়ভার বহন করতেন। (মনিরুজ্জামান, ১৯৯৪, ৩৫৬)

৩.
বাংলাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিসরে যে মিলাদুন্নবীর সরব উপস্থিতি ছিল তা স্পষ্ট। কিন্তু সাংস্কৃতিক ইভেন্ট আকারে বাংলাদেশ মিলাদুন্নবীর তাৎপর্য নতুন করে অনুধাবন করে উনিশ শতকের প্রথমার্ধে। বাংলার মুসলমান সমাজ তখন প্রতিবেশী হিন্দু ও ব্রাহ্মণ্যবাদী সংস্কৃতির জাঁতাকলে পিষ্ট। একদিকে অর্থনৈতিক পঙ্গুত্ব, অন্যদিকে ব্রাহ্মণ্যবাদী সংস্কৃতির আধিপত্য। পরিস্থিতি বোঝা যাবে সৈয়দ মুর্তাজা আলীর স্মৃতি থেকেÑ‘আমাদের ছেলেবেলায় খুব ধুমধামের সঙ্গে স্কুলে সরস্বতী পূজা হতো। বিদ্যালয় গৃহ ও প্ৰাঙ্গণ লতাপাতা ও নানা ধরনের রঙিন কাগজ দিয়ে সাজানো হতো। স্কুল থেকে পাহাড় বেশি দূরে ছিল না। কাজেই স্কুল সাজানোর জন্য লতাপাতার অভাব হতো না। স্কুলের ড্রইং ও ড্রিলের মাস্টার এ ব্যাপারে তদারক করতেন। তিনিই ছিলেন ললিতকলা বিভাগের কর্ণধার। পূজা উপলক্ষে হিন্দু ছেলেরা কয়েক দিন খুব ব্যস্ত থাকত। আমরা এসব ব্যাপারে যোগ দিতাম না, দূর থেকে তাদের ক্রিয়াকাণ্ড লক্ষ করতাম। কিন্তু মনে মনে আমাদের সমাজজীবনে এরূপ একটি আনন্দময় উৎসবের অভাব অনুভব করতাম। তখনো স্কুলে মিলাদ শরীফের প্রথা চালু হয়নি।’ (আলী, ১৩৭৫, ৬০)

মুর্তাজা আলী তখন সিলেটের মাইনর স্কুলের ছাত্র। তার হিন্দু বন্ধুবান্ধব উৎসব করছে, সে চেয়ে চেয়ে দেখছে, এমন কোনো উৎসবের উপলক্ষ তার নেই! এটি শুধু একটি স্কুলের চিত্র ছিল না, বরং একজন স্কুলছাত্রের বয়ানে তৎকালীন বাংলার মুসলমান সমাজের‌ই সামগ্রিক চিত্র ছিল। এই চিত্র পরিবর্তন করতে, স্বতন্ত্র সংস্কৃতির ওপর ভর করে ব্রাহ্মণ্যবাদী আধিপত্যবাদকে মোকাবিলা করতে বাংলার মুসলমান মিলাদুন্নবীকে আশ্রয় হিসেবে গ্রহণ করেছিল। কীভাবে মিলাদুন্নবী বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে আবার উৎসব হয়ে উঠেছিল তার কিছু নজির পেশ করা যেতে পারে। মুর্তাজা আলী যখন হাইস্কুলে উঠেছে তখন সে আর ‘আনন্দময় উৎসবের অভাব অনুভব’ করেনি; কারণ ‘আমরা যখন সিলেট গবর্নমেন্ট হাইস্কুলে পড়তাম, তখন স্কুলে খুব আড়ম্বরের সঙ্গে মিলাদ উৎসব হতো। এই উপলক্ষে আমরা স্কুল বাড়িটাকে সুন্দরভাবে সাজাতাম। সভা করে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় পয়গম্বরের ভাবধারা ও জীবনী সম্বন্ধে আলোচনা করতাম।’ (প্রাগুক্ত, ৯১) প্রাথমিক স্কুলে মুর্তাজা আলী যে উৎসবের অভাব অনুভব করেছিলেন, হাইস্কুলে উঠে মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপনের মাধ্যমে তার সে অভাব মোচন হয়েছিল।
সে সময় ঢাকার সবচেয়ে বড় উৎসব ছিল সরস্বতী পূজা। পুরান ঢাকা থেকে বের হতো বিরাট মিছিল। এই মিছিলের ধাক্কা স্বাভাবিকভাবেই মুসলমান সমাজেও লাগত। এ ধাক্কা সামলাতে ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ প্যারিস থেকে ফিরে ১৯২৮ সালে অভিনব কায়দায় মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি ছাত্রসহ বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে মুসলমান ছাত্র ও শিক্ষকদের মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপনের উদ্যোগে শরিক হতে উদ্বুদ্ধ করেন। নির্ধারিত দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠ থেকে মুসলমান ছাত্র ও শিক্ষকদের সমন্বয়ে একটি মিছিল বের হয়, যেটি সারা শহর প্রদক্ষিণ শেষে আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসে। বাংলার ইতিহাসে সেবার‌ই প্রথম, মিছিলের মাধ্যমে মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপন করা হয়। (হক, ১৯৯১, ৪৮) ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সরস্বতী পূজার মিছিলের বিপরীতে মুসলমানদের পক্ষ থেকে মিলাদুন্নবীর মিছিলকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন, যেন সরস্বতী পূজার বিরাট মিছিলের ধাক্কায় মুসলমান সমাজ হীনম্মন্যতায় না ভোগে।

ব্রিটিশ শাসনের শেষদিকে মুসলমান সমাজ যখন সাংগঠনিকভাবে কার্যক্রম শুরু করল তখনো মিলাদুন্নবীর উদ্‌যাপন ছিল গুরুত্বপূর্ণ সাংগঠনিক কার্যক্রম। আঞ্জুমান-ই-ইসলামিয়া নামক একটি সংগঠন ছিল, যার প্রধান ছিলেন নবাব সলিমুল্লাহ। ১৯১৫ সালে ফরিদপুর আঞ্জুমান-ই-ইসলামিয়ার সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছিলেন তমিজ‌উদ্দিন খান। তিনি নির্বাচিত হয়েই সে-বছর সাংগঠনিকভাবে খুব জাঁকজমকের সঙ্গে মিলাদুন্নবী পালন করেছিলেন। (খান, ১৯৯৩, ৬৮) রাজনীতিবিদ সা’দ আহমদ লিখেছেন, ‘১৯৪২ সালের কোনো এক সময় কুষ্টিয়া মহকুমা মুসলিম ছাত্রলীগের সভাপতি ও সম্পাদক ভেড়ামারা হাইস্কুলে এসে মুসলিম ছাত্রলীগের সংগঠন গড়েন এবং স্থানীয় সভাপতির দায়িত্ব আমার ওপর অর্পণ করেন। হাইস্কুলে আগের চাইতে মুসলিম ছাত্রসংখ্যা বেশ কিছু বৃদ্ধি পেল। ভেড়ামারা বাজারে মুসলিম বসতি ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং মুসলিম সরকারি কর্মচারী বৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের সন্তানদের নিয়ে মুসলিম ছাত্রলীগের দল ভারী হতে লাগল। বড়দের সাহায্য নিয়ে কলকাতা থেকে কবি, সাহিত্যিক ও গায়ক এনে আমরাও একমাত্র হাইস্কুলের ময়দানে জমকালোভাবে নবী (সা.) দিবস উদ্‌যাপন করতে শুরু করে দিলাম।’ (আহমদ, ২০০২, ২০) দেখা যাচ্ছে, মুসলমান সমাজের মধ্যে গড়ে ওঠা সংগঠন নিজেদের সক্ষমতা ও স্বাতন্ত্র্যের জানান দিতে মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপন করেছেন।

৪.
মিলাদুন্নবী বাংলাদেশে উদ্‌যাপিত হচ্ছে অন্তত অর্ধ-সহস্রাধিক বছর ধরে। কোনো কোনো ঐতিহাসিক বখতিয়ার খিলজির আমল থেকেই উৎসব হিসেবে মহাসমারোহে মিলাদুন্নবী পালনের দাবি করেন। মুর্শিদাবাদের নবাব থেকে ঢাকার নবাব—মিলাদুন্নবীর উদ্‌যাপনে সচেষ্ট ছিলেন, নবীজির শুভাগমন উপলক্ষে উৎসবে মাতিয়েছেন অবিভক্ত বৃহৎ বাংলা। সেই মিলাদুন্নবীই ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে মুসলমান সমাজকে ব্রাহ্মণ্যবাদী সংস্কৃতির আধিপত্য থেকে রক্ষা করেছে। অসহায় মুসলমান সমাজের সহায় হিসেবে, আধিপত্যবাদ থেকে রক্ষা করতে সাংস্কৃতিক ঢাল হিসেবে, অস্তিত্ব রক্ষায় স্বতন্ত্র সংস্কৃতির নির্মাণে—ব্রিটিশ আমলে বাংলার মুসলমানদের ভরসার কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল মিলাদুন্নবী। ব্রিটিশ শাসন ও ব্রাহ্মণ্যবাদের আধিপত্যবাদ থেকে বাংলার মুসলমান মুক্তি পেয়েছে আজাদ পাকিস্তান হাসিলের মাধ্যমে। পরবর্তী সময়ে মুসলমান সমাজ সাংস্কৃতিকভাবে বিকশিত হয়েছে, শক্তিশালী হয়েছে। হাল আমলে দেখা যাচ্ছে, ঐতিহাসিকভাবে বাংলার মুসলমান সমাজের রক্ষাকবচ হিসেবে ভূমিকা রাখা সাংস্কৃতিক ইভেন্টকে বিতর্কিত করার একটি হীন প্রচেষ্টা লক্ষ করা যাচ্ছে, যা এই সমাজের জন্য চরম আত্মঘাতী।

জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পরাজিত হয়েছে বাঙালি জাতীয়তাবাদ, এর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে সাংস্কৃতিক শূন্যতা। এই শূন্যতা থেকেই শোনা যাচ্ছে পরাজিত শক্তির ফোঁসফোঁসানি। জুলাই অভ্যুত্থানের পরবর্তী প্রেক্ষাপটে বিদ্যমান সাংস্কৃতিক শূন্যতায় বাংলাদেশকে সৃজনশীল ও তৎপর ভূমিকায় থাকতে হবে। বাংলাদেশের এই ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণে—ঈদে মিলাদুন্নবী, ফাতেহা-ই দোয়াজ দাহম, নবী দিবস, সিরাতুন্নবীসহ যে নামেই পালন করা হোক না কেন; জশনে জুলুস, মিলাদ মাহফিল, জেয়াফত, সেমিনার ইত্যাদি যেকোনো সুন্দর পদ্ধতিতেই হোক না কেন; ভাবগম্ভীর কিংবা উৎসবমুখর যেকোনো পরিবেশেই হোক না কেন—মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপন করার মাধ্যমে ঐতিহ্যকে ধারণ ও বাস্তবতাকে আমলে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, বর্তমান আধুনিক জাতিরাষ্ট্রের জামানায়, সাংস্কৃতিক পাটাতন মজবুত না হলে জাতি কিংবা রাষ্ট্র কোনোভাবেই টেকসই হ‌বে না।

তথ্য নির্দেশিকা:

১. বাংলার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাস, দ্বিতীয় খণ্ড: ড. এম এ রহিম, বাংলা একাডেমি, ঢাকা, ১৯৯৬

২. উৎসবের ঢাকা: সাদ উর রহমান, ঐতিহ্য, ঢাকা, ২০১৮

৩. মুহম্মদ সিদ্দিক খান রচনাবলী, প্রথম খণ্ড: মনিরুজ্জামান সম্পাদিত, বাংলা একাডেমি, ঢাকা, ১৯৯৪

৪. আমাদের কালের কথা: সৈয়দ মুর্তাজা আলী, ব‌ইঘর, চট্টগ্রাম, ১৩৭৫

৫. ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ পারিবারিক ও ব্যক্তিগত জীবনে: মাহ্‌যূযা হক, ধানমন্ডি, ঢাকা, ১৯৯১

৬. কালের পরীক্ষা ও আমার জীবনের দিনগুলি: তমিজ‌উদ্দিন খান, বাংলা একাডেমি, ঢাকা, ১৯৯৩

৭. আমার দেখা সমাজ ও রাজনীতির তিনকাল: সা’দ আহমদ, রিজিয়া সা’দ ইসলামিক সেন্টার প্রকাশনী, ঢাকা, ২০০২

ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

জাবিয়ান ক্লাবের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

জাবিতে ছাত্রশিবিরের দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

বেগম খালেদা জিয়া সকলের হৃদয়ের অন্তঃস্থলে স্থান করে নিয়েছেন: জবি উপাচার্য

জাহাঙ্গীরনর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রজাপতি মেলায় সচেতনতার বার্তা

২৫ বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে বাকৃবিতে জাতীয় ভাষা উৎসব শুরু

মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্টদের কাজে ফেরার নির্দেশ, না মানলে ব্যবস্থা

চবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, মিলল চিরকুট

আবারো পেছালো জকসু নির্বাচন

ডেঙ্গুতে সারা দেশে আরো ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৬৫