হোম > জাতীয়

বিমানের পাইলট নিয়োগে বহাল ৩০% পোষ্য কোটা

কবিতা

ফাইল ছবি

সারা দেশে কোটা সংস্কারের ব্যাপক প্রভাব পড়লেও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাইলটদের জন্য সংরক্ষিত ৩০ শতাংশ পোষ্য কোটা এখনো বহাল রয়েছে। আবার কাগজে-কলমে এ কোটা ৩০ শতাংশ হলেও বাস্তবে নিয়োগের ক্ষেত্রে এর কার্যকারিতা প্রায় শতভাগ বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের।

অনেক ক্ষেত্রে প্রথমবার বাদ পড়লেও দ্বিতীয়বার ওই কোটা দিয়েই পাইলটদের সন্তান-আত্মীয়রা নির্দ্বিধায় নিয়োগ পাচ্ছেন। এসব অনিয়মের কারণে প্রকৃত যোগ্য প্রার্থীরা বঞ্চিত হচ্ছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

পৃথিবীতে এমন আরেকটা এয়ারলাইন্স খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে পাইলটদের মধ্যে আত্মীয়তার এত বন্ধন থাকে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বর্তমান পর্যন্ত বিমানে পাইলটদের সন্তান, ভাগ্নে-ভাগ্নি, ভাতিজা-ভাতিজি, স্ত্রীসহ আত্মীয়-স্বজনরা কখনো যোগ্যতা দিয়ে, কখনো যোগ্যতা ছাড়াই পাইলটসহ বিভিন্ন পদে যোগদান করেছেন। অভিযোগ রয়েছে, নিয়োগ, পদোন্নতি, ট্রেনিং, ওভারটাইম ও ছুটিসহ প্রায় সব প্রশাসনিক কাজে দীর্ঘদিন ধরে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেটের প্রভাব রয়েছে। এ সিন্ডিকেটই বিমানকে কুক্ষিগত করে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দুর্বল করে রেখেছে।

জানা গেছে, ২০১৭ সালে বিমান ও বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স পাইলট অ্যাসোসিয়েশনের (বাপা) মধ্যে স্বাক্ষরিত এক সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, বিমানের বর্তমান, অবসরপ্রাপ্ত বা মৃত পাইলটদের সন্তানদের জন্য মোট পাইলট নিয়োগের ৩০ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিমানের পাইলট নিয়োগ, পদোন্নতি, বেতন-ভাতাদি নিয়ে চলছে তুঘলকি কাণ্ড। পাইলটরা একটি অ্যাগ্রিমেন্ট তৈরি করে নিয়েছেন, যাতে আত্মীয়-স্বজনকে নিরাপদে, নির্বিঘ্নে পাইলট বানিয়ে নিয়োগের সুযোগ থাকে। বাবা বিমানের পাইলট হয়ে থাকলে, ছেলের পাইলট হওয়াটা মামুলি ব্যাপার। মামা পাইলট, তাই ভাগ্নেও হয়ে যায় পাইলট।

আবার সর্বশেষ ক্যাডেট পাইলট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অন্যান্য শর্ত থাকলেও পদের সংখ্যা উল্লেখ করা হয়নি। অভিযোগ উঠেছে—এটি ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন রাখা হয়, যাতে সিন্ডিকেট চাহিদামতো আত্মীয়-স্বজনদের সুবিধা দিতে পারে।

পাইলট নিয়োগে কীভাবে জালিয়াতি ও অনিয়ম করা হয় জানতে চাইলে বিমানের একজন পাইলট জানান, ক্যাডেট পাইলট নিয়োগ কয়েক বছর পর পর হয়। মূলত যখন পাইলটদের ছেলে-মেয়েরা ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করে, তখনই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। তারা অযোগ্য থাকলে নিয়োগ পরীক্ষাও বন্ধ থাকে। ফলে কখনো কখনো ৫-৬ বছর পরপর নিয়োগ হয়ে থাকে। ফ্লাইট অপারেশন ম্যানেজমেন্ট পদেও পাইলটদের কর্তৃত্ব থাকায় সিন্ডিকেটের ইচ্ছামতো পরীক্ষা নেওয়া হয়। জানা গেছে, বিমানের যত পাইলট নিয়োগ হয়েছে, দুই-একটা বাদ দিয়ে সবই এভাবেই হয়েছে।

জানা গেছে, বর্তমানে বিমানে ২১৯ জন পাইলট রয়েছে। তাদের মধ্যে চুক্তিভিত্তিক ২৫ জন, বিদেশি একজন, নিজস্ব পাইলট ১৯৩ জন, এদের মধ্যে ৬০ জনই কারো না কারো ঘনিষ্ঠ আত্মীয়।

বিমানের এক সূত্র জানায়, পাইলট হতে গেলে পৃথিবীর সব দেশেই নিয়মিত নিয়োগে ইন্টারমিডিয়েট পাস করা ছেলেমেয়েদের মেধার ভিত্তিতে ক্যাডেট পাইলট হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। এরপর ফ্লাইংয়ে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা কর্মক্ষেত্রে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তী সময়ে ধাপে ধাপে যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রমোশন পায়।

কিন্তু বাংলাদেশ বিমানের পরিস্থিতি ভিন্ন। এখানে ক্যাডেট পাইলটের নিয়োগ পরীক্ষায় চাওয়া হয় কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্স (সিপিএল)। ফলে শুরুতেই অনেক মেধাবী বাদ পড়ে যায়। ফ্লাইং শিখতে একজন ক্যাডেট পাইলটের খরচ হয় ৭৫ লাখ থেকে দেড় কোটি টাকা। সবার পক্ষে ক্যাডেট পাইলটের জন্য এত টাকা ব্যয় করে পড়াশোনা করা সম্ভব নয়। ফলে অনেক সময় প্রকৃত মেধাবীরা বঞ্চিত হচ্ছে। সম্প্রতি ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স নিজেরাই পাইলট তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। তারা সাত হাজার ক্যাডেট পাইলট থেকে ২১ জনকে বেছে নিয়ে আমেরিকা থেকে প্রশিক্ষণ দিয়ে এনে লাইসেন্সের ব্যবস্থা করছে। বিমানেও এ ধরনের উদ্যোগ নিতে পারে বলে কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন।

সূত্র জানায়, ২০১৯ সালে পাইলট সংকটের কারণে ৩২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হলেও পরে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এর জেরে কয়েকজন উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা চাকরিচ্যুত হন এবং তাদের বিরুদ্ধে দুদকে মামলা হয়।

এদিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে ক্যাডেট পাইলট রিক্রুটমেন্ট নিয়মিত না হওয়ায় সব সময় পাইলট সংকট থেকেই যাচ্ছে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর তড়িঘড়ি করে পরীক্ষা নেয়ার জন্যও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।

জানা গেছে, পাইলট নিয়োগে স্বজনপ্রীতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে ক্যাডেট পাইলট থেকে সিনিয়র পাইলট পদে নিয়োগে অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। পাইলট নিয়োগে আন্তর্জাতিক ও দেশীয় আইনও লঙ্ঘন করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের স্বজনরা নিয়োগে সুবিধাও পেয়েছেন। রাজনৈতিক বিবেচনাও ছিল পাইলটসহ অন্যান্য নিয়োগে। প্রভাবশালী ব্যক্তিরাও নিয়োগে হস্তক্ষেপ করেছেন।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের এক কর্মকর্তা আমার দেশকে বলেন, বিমান অনিয়মে ভরা। অতীতের সব সরকারের আমলেই অনিয়ম হয়েছে। পাইলট নিয়োগসহ প্রতিটি সেক্টরেই নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে। গণ‍অভ্যুত্থানের পরও এ অনিয়ম অব্যাহত রয়েছে।

বিমান সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ এপ্রিল ২০২৪ সালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ক্যাডেট পাইলট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এতে পাইলটদের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতার নিয়ম মানা হয়নি। সেই বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাডেট পাইলটের যোগ্যতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, বিজ্ঞানে এইচএসসি অথবা জেনারেল এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট (জিইডি) হলেও পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। কিন্তু পরে জিইডি করা কোনো ক্যাডেটকে পরীক্ষার জন্য ডাকা হয়নি। কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্স (সিপিপিএল) এবং ১৫০ ঘণ্টা ফ্লাই করা ক্যাডেটদের প্রাধান্য দিতে গিয়ে জিইডি ক্যাডেটদের বাদ দেওয়া হয়েছে। অথচ তাদের অন্য এয়ারলাইন্সে ৩/৪ হাজার ঘণ্টা ফ্লাইং করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আবার বিমানেও আগে জিইডি করা পাইলট নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যারা বর্তমানে বিমানে ক্যাপ্টেন হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

আবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে কতজন পাইলট নেওয়া হবে তার উল্লেখ ছিল না। সেখানে লেখা ছিল অনির্ধারিত। অথচ বিমানের অন্যান্য সময়ে পাইলট নিয়োগে পদের সংখ্যা উল্লেখ করা হয়। এখানে কেন উল্লেখ করা হলো নাÑসেটা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

জানা গেছে, বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী গত বছরের ২৩ নভেম্বর সকালে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন সন্ধ্যায় তড়িঘড়ি করে রেজাল্ট দিয়ে দেওয়া হয়। ভাইভা হয় ৪ ও ৫ ডিসেম্বর। এর ফল হয় ১০ ডিসেম্বর। নিয়োগপত্র দেওয়া হয় চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিমানের এক কর্মকর্তা বলেন, মূলত বিমানের একজন ক্ষমতাধর পাইলটের ছেলেকে নিয়োগ দিতে কর্তৃপক্ষ এমন তড়িঘড়ি করা হয়েছে।

বর্তমানে বিমানের যে নতুন ৪৮ জন ক্যাডেট পাইলট নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে আটজন ফ্লাই করছে। বাকি ৪০ জনকে বসিয়ে বেতন দেওয়া হচ্ছে। আগে ক্যাডেট পাইলটদের বেতন ছিল ১৫ হাজার। এখন তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩০ হাজার।

জানা গেছে, ২০২৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিমানের ২৮৫তম বোর্ড মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ককপিট ক্রু সংকট নিরসনে প্রতি ছয়মাস অন্তর ১২ জন করে চার কিস্তিতে দু বছরে ৪৮ জন ক্যাডেট পাইলট নিয়োগের বিষয়টি অনুমোদন করা হয়। পরবর্তী সময়ে বিমানের হেড অব প্লানিং অ্যান্ড শিডিউল পদে ক্যাপ্টেন ইশতিয়াক আসার পর তিনি তৎকালীন বিমানমন্ত্রী মাহবুব আলীকে বোঝান, এভাবে পাইলট নিয়োগ করে তাকে অপারেশনে আনতে প্রায় এক বছর সময় লাগবে। আর প্রতি ছয়মাস অন্তর ১২ জন করে পাইলট নিয়োগ করলে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল হবে। এরপরও ক্যাডেট পাইলট নিয়োগ স্থগিত রেখে গারুদা ও অন্যান্য বিদেশি এয়ারলাইন্স থেকে বেশি বেতনে পাইলট নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু তারা বিনা নোটিসে হঠাৎ করে চাকরি ছেড়ে নিজস্ব এয়ারলাইন্সে ফিরে যায়। তখন বিমান বড় ধরনের বিপাকে পড়ে।

এভাবেই বিমান গত ১৫ বছর ধরে পাইলট নিয়োগ করে আসছে। নিজেদের স্বজনদের নিয়োগ নিশ্চিত করেই বাকিদের নেওয়া হতো কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে।

এভাবে বিগত পাঁচ দশক ধরে বিমানের পাইলট নিয়োগে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে পরিবারতন্ত্র কায়েম হয়েছে। বিমানসূত্র জানায়, স্বজনদের মাধ্যমে চাকরি পেয়েছেন ক্যাপ্টেন মনোয়ারের ছেলে ক্যাপ্টেন ইশতিয়াক ও তার স্ত্রী ক্যাপ্টেন শাহানা এবং তাদের ছেলে সাদিফ হোসেন, ক্যাপ্টেন রফিকের ছেলে ফার্স্ট অফিসার জুনায়েদ রফিক, ক্যাপ্টেন নাছিমের ছেলে ফার্স্ট অফিসার ইসমাম, ক্যাপ্টেন বেলালের ভাতিজা ক্যাপ্টেন মুনিম, ক্যাপ্টেন বেলালের দুই ছেলে ফাস্ট অফিসার রাফসান ও ফাস্ট অফিসার শায়েখ, ক্যাপ্টেন মাকসুদের ছেলে ফার্স্ট অফিসার মুকতাদির, ক্যাপ্টেন কামাল মাহমুদের ছেলে ফার্স্ট অফিসার তাজিন মাহমুদ, ক্যাপ্টেন মফিদুলের ছেলে ক্যাপ্টেন মইনুল (লায়েস) ও ক্যাপ্টেন মাসফিক, ক্যাপ্টেন মাজেদের ছেলে এ এইচ মেহেদী, ক্যাপ্টেন শোয়েব আলীর ছেলে সারহান, ক্যাপ্টেন মাহমুদ হোসেনের ছেলে ক্যাপ্টেন জাহিদ, ক্যাপ্টেন শাহাবের ছেলে ক্যাপ্টেন তাপস, ক্যাপ্টেন কামাল সাইদের ছেলে ক্যাপ্টেন ওয়াজিদ, ক্যাপ্টেন মারুফের ছোট ভাই ক্যাপ্টেন নেওয়াজ, ক্যাপ্টেন রাফির ছেলে রাশেদ রাফি, ক্যাপ্টেন দোজার মেয়ে ক্যাপ্টেন তাসমিন ও ছেলে ক্যাপ্টেন সাফা, ক্যাপ্টেন আশরাফের ছেলে ক্যাপ্টেন আব্বাস ও ছোট ভাই ক্যাপ্টেন জাকির, ক্যাপ্টেন নাজমুল হকের দুই ছেলে ছেলে ক্যাপ্টেন সাজ্জাদ ও ক্যাপ্টেন ইরফান, ক্যাপ্টেন ইন্তেখাবের ভাই ফার্স্ট অফিসার ইরফান, ক্যাপ্টেন তানিয়ার দুই খালাত ভাই ফার্স্ট অফিসার আরমান ও ফার্স্ট অফিসার আবরার, ক্যাপ্টেন নোমানের বোন ক্যাপ্টেন ফারিয়াল, ক্যাপ্টেন এনাম তালুকদারের ভাগ্নি ফার্স্ট অফিসার সারা, আরেক ভাগ্নে ফার্স্ট অফিসার নাদিম, ক্যাপ্টেন রফিকের ভাতিজা ক্যাপ্টেন আতিয়াব ও ক্যাপ্টেন হারুন, ক্যাপ্টেন সাদাতের স্ত্রী ক্যাপ্টেন সুমাইলা, ক্যাপ্টেন জাহিদের স্ত্রী ক্যাপ্টেন ফারিয়াল, ক্যাপ্টেন কাদেরের স্ত্রী বুশরা সিদ্দিকা, ক্যাপ্টেন হাসনাইনের মেয়ে শারমীন চৌধুরী এবং ক্যাপ্টেন শাহেদ ইকবাল মেয়ে তাসফিয়া ইকবাল।

এ বিষয়ে বিমানের সাবেক পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম আমার দেশকে বলেন, উড়োজাহাজ নিরাপত্তার ৮০ শতাংশ নির্ভর করে পাইলটদের ওপর। তাই নিয়োগে কঠোর পরীক্ষা অপরিহার্য। অনিয়ম বন্ধ করতে হলে স্বচ্ছ নিয়োগ বোর্ড, কঠোর রুলস পালনের বাধ্যবাধকতা, আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে পরীক্ষা, প্রয়োজনে বিদেশি বিশেষজ্ঞ যুক্ত করা অবশ্যই প্রয়োজন।

এ বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বুশরা ইসলাম আমার দেশকে বলেন, কোটা থাকলেও কোনো পাইলট শুধুমাত্র কোটা দিয়ে চাকরি পান না। সবাই যোগ্যতার ভিত্তিতেই নিয়োগ পান।

বাংলাদেশ ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

দেশে ফিরেছেন আলী রীয়াজ

নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো জাতির কাছে দায়বদ্ধ

রাজসাক্ষী মামুনের বিষয়ে নতুন ‍সিদ্ধান্ত

ভেরের কাগজের অনলাইন এডিটর আটক

বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক আজ

হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে

আইডিআরএ’র সাবেক চেয়ারম্যান মোশারফ দম্পতির বিপুল অবৈধ সম্পদ