আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন বিষয় দেখভালের জন্য ১৬টি উপকমিটি গঠন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি- এনসিপি। শুক্রবার বিকেলে দলটির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনার পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
নতুন গঠন করা উপকমিটিগুলো হলো- দপ্তর, আন্তর্জাতিক মিশন, আইটি, প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন সমন্বয়, স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা, ক্যান্ডিডেট প্রশিক্ষণ, নির্বাচনী আইনি সহায়তা, অর্থ ও ফান্ড রেইজিং, পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ, মিডিয়া, ক্যাম্পেইন ম্যানেজার প্রশিক্ষণ, সোশ্যাল মিডিয়া, ব্রান্ডিং, শৃঙ্খলা এবং অভ্যর্থনা বিষয়ক উপকমিটি। এনসিপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির অধীনে কাজ করবে এসব উপকমিটি।
এনসিপি জানিয়েছে, দলের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কার্যক্রমে গতিশীলতা আনতে কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী এবং সেক্রেটারি ডা. তাসনিম জারার অনুমোদনক্রমে এসব উপকমিটি গঠন করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রশাসন বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল আমিন এবং সেক্রেটারি হয়েছেন আরমান হোসাইন। অর্থ ও ফান্ডরেইজিং বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন এস এম সাইফ মোস্তাফিজ এবং সেক্রেটারি হয়েছেন ফরহাদ সোহেল। দপ্তর উপকমিটির প্রধান হয়েছেন সাদিয়া ফারজানা দিনা এবং সেক্রেটারি হয়েছেন মো. তৌহিদ আহমেদ আশিক। আন্তর্জাতিক মিশন বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন মাহবুব আলম মাহির এবং সেক্রেটারি হয়েছেন আলাউদ্দিন মোহাম্মদ।
নির্বাচন কমিশন সমন্বয় বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন জহিরুল ইসলাম মুসা এবং সেক্রেটারি হয়েছেন মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান। স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন মনিরা শারমিন এবং সেক্রেটারি হয়েছেন নাভিদ নওরোজ শাহ্। নির্বাচনি আইনি সহায়তা বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন অ্যাডভোকেট মুকুল মুস্তাফিজ এবং সেক্রেটারি হয়েছেন অ্যাডভোকেট মোস্তফা আসগর শরীফী।
প্রার্থী প্রশিক্ষণ উপকমিটির প্রধান হয়েছেন সুলতান মুহাম্মদ জাকারিয়া এবং সেক্রেটারি হয়েছেন ফরিদুল হক। পোলিং এজেন্ট প্রশিক্ষণ উপকমিটির প্রধান হয়েছেন অ্যাডভোকেট হুমায়রা নূর এবং সেক্রেটারি হয়েছেন ডা. জাহেদুল ইসলাম। ক্যাম্পেইন ম্যানেজার প্রশিক্ষণ উপকমিটির প্রধান হয়েছেন এহতেশাম হক এবং সেক্রেটারি হয়েছেন সাগুফতা বুশরা মিশমা।
মিডিয়া উপকমিটির প্রধান হয়েছেন মাহবুব আলম এবং সেক্রেটারি হয়েছেন খান মুহাম্মদ মুরসালীন। সোশ্যাল মিডিয়া উপকমিটির প্রধান হয়েছেন মুহাম্মদ মিরাজ মিয়া এবং সেক্রেটারি হয়েছেন আসিফ মোস্তফা জামাল। ব্র্যান্ডিং বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন তানজিল মাহমুদ এবং সেক্রেটারি হয়েছেন তাহসিন রিয়াজ। আইটি উপকমিটির প্রধান হয়েছেন ফারহাদ আলম ভুঁইয়া এবং সেক্রেটারি হয়েছেন তারিক আদনান মুন।
শৃঙ্খলা বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন অ্যাডভোকেট আলী নাছের খান এবং সেক্রেটারি হয়েছেন অ্যাডভোকেট সাকিল আহমাদ। অভ্যর্থনা বিষয়ক উপকমিটির প্রধান হয়েছেন সাইফুল্লাহ হায়দার এবং সেক্রেটারি হয়েছেন মো. সোহেল রানা।