ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এর মধ্যে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রার্থী হচ্ছেন তিনটি আসনে। তিনি দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বগুড়া-৬ আসন এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন। খালেদা জিয়াসহ ১০ নারী বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন। ৬৩টি আসন ফাঁকা রয়েছে। এসব আসন শরিকদের জন্য ছেড়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার বিকালে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ২৩৭ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এটা প্রাথমিক তালিকা। আমাদের স্ট্যান্ডিং কমিটি মনে করলে যে কোনো সংশোধনী আসতে পারে। এছাড়া মনোনয়ন না দেওয়া আসনগুলোতে শরিকদের মনোনয়ন দেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
জাতীয় সংসদের আসন ৩০০টি। এর মধ্যে কিছু আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ঘোষণা করা হয়নি—এমন বেশ কয়েকটি আসনের প্রার্থিতা নিয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপি। বাকি আসনগুলো যুগপৎ আন্দোলনে থাকা সমমনা দলগুলোর জন্য রেখে দিয়েছে দলটি।
এদিকে আলোচিত-সমালোচিত বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান মনোনয়ন পেয়েছেন কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম)-এ। তিনি সম্প্রতি দল থেকে বহিষ্কারও হন। তবে মনোনয়ন পাননি অপর আলোচিত বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা। তিনি যে আসন থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন, সেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন খালি রাখা হয়েছে। রুমিন ফারহানা একাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত আসনের এমপি ছিলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ঘোষিত ঢাকা-১৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন শফিকুল ইসলাম খান। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ আমলে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ফাঁসি হওয়া বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী চট্টগ্রাম-৭ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন।
সিলেট-২ আসনে (বিশ্বনাথ ও ওসমানীনগর উপজেলা) মনোনয়ন পেয়েছেন তাহসিনা রুশদীর লুনা। লুনা গুম হওয়া বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ওই আসনের সাবেক এমপি ইলিয়াস আলীর স্ত্রী। নেত্রকোনা-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করবেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। তিনি দীর্ঘদিন কারাবন্দি ছিলেন। শেখ হাসিনার পতনের পর বাবর কারামুক্ত হন। ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে সানজিদা ইসলাম তুলির নাম ঘোষণা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তুলি জোরপূর্বক গুমের শিকার ভুক্তভোগী পরিবারের সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়কারী। তিনি বিএনপির গুম হওয়া নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বোন।
এর আগে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে বেলা ১২টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। লন্ডন থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। টানা সাড়ে তিন ঘণ্টা বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী ঘোষণা করেন মহাসচিব।
যে কারণে আগেভাগে মনোনয়ন
বিগত সময়ে মনোনয়ন দেওয়ার পদ্ধতি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর দলের মনোনয়ন ঘোষণা করা হয়। এক্ষেত্রে দলীয় মনোনয়ন ফরম বিতরণের পর প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। দলীয় মনোনয়ন বোর্ড সাক্ষাৎকার নেওয়ার পর প্রার্থিতা চূড়ান্ত করে। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সমন্বয়ে মনোনয়ন বোর্ড গঠিত হয়। এবার বিএনপি কোনো ধরনের সাক্ষাৎকার না নিয়ে যৌথ মতবিনিময়ের মাধ্যমে মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে। দলটির সূত্র জানিয়েছে, জেল-জুলুম ও বিগত সরকারের অত্যাচার-নির্যাতনের কারণে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা দীর্ঘদিন এলাকায় নির্বিঘ্নে রাজনীতি করার সুযোগ পাননি। যার কারণে এলাকার নেতাকর্মী ও ভোটারদের সঙ্গে কিছুটা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলেন। এজন্য নির্বাচনি মাঠও তারা প্রস্তুত করতে পারেনি। যার কারণে দল থেকে আগেভাগে মনোনয়ন ঘোষণা করা হয়েছে। দলটির নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে জানানো হয়েছে, যারা মনোনয়ন পেয়েছেন, তারা এখন থেকেই নির্বাচনি প্রচারে অংশ নিয়ে জনগণ ও ভোটারদের সঙ্গে একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হবেন।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
ঢাকার ১৩ আসনে মনোনয়ন ঘোষণা
ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে সাতটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে; বাকি ছয়টিতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের রেখেছে দলটি।
এর মধ্যে ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পাওয়া খন্দকার আবু আশফাক ২০১৮ সালের নির্বাচনেও ধানের শীষের প্রার্থী ছিলেন। ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ) আসনে লড়বেন আমানউল্লাহ আমান। আগের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন তার ছেলে ইরফান ইবনে আমান অমি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মতো গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে এবারো ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ-জিনজিরা) আসনে প্রার্থী করা হয়েছে। ঢাকা-৪ (যাত্রাবাড়ী) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন তানভীর আহমেদ রবিন। এ আসনে গত নির্বাচনে মনোনয়ন পান তার বাবা সালাহউদ্দিন আহমেদ।
ঢাকা-৫ (ডেমরা) আসনে নতুন মুখ নেই; সেখানে এবারো লড়বেন নবী উল্লাহ নবী। কোতোয়ালি ও সূত্রাপুর নিয়ে গঠিত ঢাকা-৬ আসনে লড়বেন ইশরাক হোসেন। গতবার আসনটি গণফোরামের সুব্রত চৌধুরীকে ছেড়ে দিয়েছিল বিএনপি।
ঢাকা-৮ আসনে (মতিঝিল-শাহজাহানপুর-রমনা)) প্রার্থী করা হয়েছে মির্জা আব্বাসকে। তিনি আগের নির্বাচনেও এ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ঢাকা-১১ (বাড্ডা-রামপুরা) আসন থেকে লড়বেন এমএ কাইয়ুম। আগেরবার এ আসনে বিএনপি থেকে লড়াই করেন শামীম আরা বেগম। ঢাকা-১২ (তেজগাঁও) আসনে প্রার্থী করা হয়েছে সাইফুল আলম নিরবকে। তিনি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও এই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা-১৪ (মিরপুর) আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক। এবার তার জায়গায় দেওয়া হয়েছে সানজিদা ইসলাম তুলিকে।
ঢাকা-১৫ (কাফরুল) আসনে লড়বেন শফিকুল ইসলাম খান। এ আসনে আগের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন মো. শফিকুর রহমান। আমিনুল হক লড়বেন ঢাকা-১৬ (পল্লবী) আসন থেকে। এ আসনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন মো. আহসান উল্লাহ হাসান। ঢাকা-১৯ (সাভার) আসনে গত নির্বাচনের মতো এবারো মনোনয়ন পেয়েছেন দেওয়ান সালাহউদ্দিন বাবু। ঢাকার আসনগুলোর মধ্যে সাতটি ফাঁকা রাখা রয়েছে। আসনগুলো হলো ৭, ৯, ১০, ১৩, ১৭, ১৮ ও ২০।
স্থায়ী কমিটির যারা পেলেন মনোনয়ন
স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মধ্যে আছেন কুমিল্লা-১ আসনে খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ঢাকা-৮ আসনে মির্জা আব্বাস, ঢাকা-৩ আসনে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নরসিংদী-২ আসনে ড. আবদুল মঈন খান, চট্টগ্রাম-১০ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, কক্সবাজার-১ আসনে সালাহউদ্দিন আহমেদ, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভোলা-৩ আসনে হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও দিনাজপুর-৬ আসনে এজেডএম জাহিদ হোসেন।
ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে মনোনয়ন পেলেন যারা
ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে পটুয়াখালী-১ আসনে আলতাফ হোসেন চৌধুরী, নোয়াখালী-৩ আসনে বরকত উল্লাহ বুলু, নোয়াখালী-৪ আসনে মোহাম্মদ শাহজাহান, ফেনী-৩ আসনে আবদুল আউয়াল মিন্টু, মাগুরা-২ আসনে নিতাই রায় চৌধুরী, কুমিল্লা-৩ আসনে কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ, টাঙ্গাইল-৮ আসনে আহমেদ আজম খান। চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন কুমিল্লা-৬ আসনে মনিরুল হক চৌধুরী, ঢাকা-২ আসনে আমান উল্লাহ আমান, নোয়াখালী-১ আসনে মাহবুব উদ্দিন খোকন, নোয়াখালী-৪ আসনে জয়নুল আবদিন ফারুক, বরিশাল-১ আসনে জহির উদ্দিন স্বপন, বরিশাল-৫ আসনে মজিবুর রহমান সারোয়ার, নেত্রকোনা-৪ আসনে লুৎফুজ্জামান বাবর, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে তাজভীর উল ইসলাম, পাবনা-৪ আসনে হাবিবুর রহমান হাবিব, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-৪ আসনে মুশফিকুর রহমান, মানিকগঞ্জ-৩ আসনে আফরোজা খানম রিতা, মানিকগঞ্জ-২ আসনে মঈনুল ইসলাম খান, সিলেট-১ আসনে খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, সিলেট-২ আসনে তাহসিনা রুশদীর লুনা, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে আবুল খায়ের ভুঁইয়া, সিলেট-৬ আসনে এনামুল হক চৌধুরী, টাঙ্গাইল-২ আসনে আবদুস সালাম পিন্টু, ফেনী-২ আসনে জয়নাল আবেদীন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ফজলুর রহমান, মৌলভীবাজার-৩ আসনে নাসের রহমান।
যুগ্ম মহাসচিবদের মধ্যে নরসিংদী-১ আসনে খায়রুল কবির খোকন, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি এবং ময়মনসিংহ-১ আসনে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স রয়েছেন।
২৩৭ আসনে মনোনয়ন পাওয়া বিএনপির প্রার্থীরা
পঞ্চগড় জেলা
পঞ্চগড়-১ ব্যারিস্টার মোহাম্মদ নওশাদ জমির, পঞ্চগড়-২ ফরহাদ হোসেন আজাদ।
ঠাকুরগাঁও জেলা
ঠাকুরগাঁও-১ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঠাকুরগাঁও-২ খালি রাখা হয়েছে, ঠাকুরগাঁও-৩ মো. জাহিদুর রহমান জাহিদ।
দিনাজপুর জেলা
দিনাজপুর-১ মো. মনজুরুল ইসলাম, দিনাজপুর-২ মো. সাদিক রিয়াজ, দিনাজপুর-৩ বেগম খালেদা জিয়া, দিনাজপুর-৪ মো. আক্তারুজ্জামান মিয়া, দিনাজপুর-৫ খালি রাখা হয়েছে, দিনাজপুর-৬ অধ্যাপক এজেড এম জাহিদ হোসেন।
নীলফামারী জেলা
নীলফামারী-১ খালি রাখা হয়েছে, নীলফামারী-২ এ এইচ মো. সাইফুল্লাহ রুবেল, নীলফামারী-৩ খালি রাখা হয়েছে, নীলফামারী-৪ মো. আব্দুল গফুর সরকার।
লালমনিরহাট জেলা
লালমনিরহাট-১ মো. হাসান রাজীব প্রধান, লালমনিরহাট-২ খালি রাখা হয়েছে, লালমনিরহাট-৩ আসাদুল হাবিব দুলু।
রংপুর জেলা
রংপুর-১ মো. মোকাররম হোসেন সুজন, রংপুর-২ মোহাম্মদ আলী সরকার, রংপুর-৩ মো. সামসুজ্জামান সামু, রংপুর-৪ মোহাম্মদ এমদাদুল হক ভরসা, রংপুর-৫ মো. গোলাম রব্বানী, রংপুর-৬ মো. সাইফুল ইসলাম।
কুড়িগ্রাম জেলা
কুড়িগ্রাম-১ সাইফুল ইসলাম রানা, কুড়িগ্রাম-২ মো. সোহেল হোসেন কায়কোবাদ, কুড়িগ্রাম-৩ তাজভীর উল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-৪ মো. আজিজুর রহমান।
গাইবান্ধা জেলা
গাইবান্ধা-১ খন্দকার জিয়াউল ইসলাম মোহাম্মদ আলী, গাইবান্ধা-২ মো. আনিসুজ্জামান খান বাবু, গাইবান্দা-৩ অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মইনুল হাসান সাদিক, গাইবান্ধা-৪, মোহাম্মদ শামীম কায়সার, গাইবান্ধা-৫ মো. ফারুক আলম সরকার।
জয়পুরহাট জেলা
জয়পুরহাট-১ মো. মাসুদ রানা প্রধান, জয়পুরহাট-২ আব্দুল বারী।
বগুড়া জেলা
বগুড়া-১ কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-২ খালি রাখা হয়েছে, বগুড়া-৩ আব্দুল মহিত তালুকদার, বগুড়া-৪ মো. মোশারফ হোসেন, বগুড়া-৫ গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, বগুড়া-৬ তারেক রহমান, বগুড়া-৭ খালেদা জিয়া।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মো. সাজাহান মিয়াঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মো. আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মো. হারুনর রশীদ।
নওগাঁ জেলা
নওগাঁ-১ মো. মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-২ মো. সামসুজ্জোহা খান, নওগাঁ-৩ মো. ফজলে হুদা বাবুল, নওগাঁ-৪ ইকরামুল বারী টিপু, নওগাঁ-৫ খালি রাখা হয়েছে, নওগাঁ-৬ শেখ মো. রেজাউল ইসলাম।
রাজশাহী জেলা
রাজশাহী-১ মো. শরীফ উদ্দীন, রাজশাহী-২ মো. মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ মোহাম্মদ শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী-৪ ডি.এম.ডি. জিয়াউর রহমান, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, রাজশাহী-৬ আবু সাঈদ চাঁদ।
নাটোর জেলা
নাটোর-১ ফারজানা শারমিন, নাটোর-২ রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাটোর-৩ খালি রাখা হয়েছে, নাটোর-৪ মো. আব্দুল আজিজ।
সিরাজগঞ্জ জেলা
সিরাজগঞ্জ-১ খালি রাখা হয়েছে, সিরাজগঞ্জ-২ ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সিরাজগঞ্জ-৩ ভিপি আয়নুল হক, সিরাজগঞ্জ-৪ এম আকবর আলী, সিরাজগঞ্জ-৫ মো. আমিরুল ইসলাম খান, সিরাজগঞ্জ-৬ এম এ মুহিত।
পাবনা জেলা
পাবনা-১ খালি রাখা হয়েছে, পাবনা-২ এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা-৩ মো. হাসান জাফির তুহিন, পাবনা-৪ হাবিবুর রহমান হাবিব, পাবনা-৫ মো. শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।
মেহেরপুর জেলা
মেহেরপুর-১ মাসুদ অরুন, মেহেরপুর-২ মো. আমজাদ হোসেন।
কুষ্টিয়া জেলা
কুষ্টিয়া-১ রেজা আহম্মেদ, কুষ্টিয়া-২ রাগীব রউফ চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৩ মো. জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-৪ সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা
চুয়াডাঙ্গা-১ মো. শরীফুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা-২ মাহমুদ হাসান খান।
ঝিনাইদহ জেলা
ঝিনাইদহ-১ খালি রাখা হয়েছে, ঝিনাইদহ-২ খালি রাখা হয়েছে, ঝিনাইদহ-৩ মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, ঝিনাইদহ-৪ খালি রাখা হয়েছে।
যশোর জেলা
যশোর-১ মো. মফিকুল হাসান তৃপ্তি, যশোর-২ মোছা. সাবিরা সুলতানা, যশোর-৩ অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৪ টি.এস. আইয়ুব, যশোর-৫ খালি রাখা হয়েছে, যশোর-৬ কাজী রওনকুল ইসলাম।
মাগুরা জেলা
মাগুরা-১ মনোয়ার হোসেন, মাগুরা-২ নিতাই রায় চৌধুরী।
নড়াইল জেলা
নড়াইল-১ বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম, নড়াইল-২ খালি রাখা হয়েছে।
বাগেরহাট জেলা
বাগেরহাট-১, ২, ৩ খালি রাখা হয়েছে।
খুলনা জেলা
খুলনা-১ খালি রাখা হয়েছে, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা-৫ মোহাম্মদ আলী আসগর, খুলনা-৬ মনিরুল হাসান বাপ্পী।
সাতক্ষীরা জেলা
সাতক্ষীরা-১ মো. হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সাতক্ষীরা-২ আব্দুর রউফ, সাতক্ষীরা-৩ কাজী আলাউদ্দিন, সাতক্ষীরা-৪ মো. মনিরুজ্জামান।
বরগুনা জেলা
বরগুনা-১ মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা, বরগুনা-২ নুরুল ইসলাম মনি।
পটুয়াখালী জেলা
পটুয়াখালী-১ এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পটুয়াখালী-২ ও ৩ খালি রাখা হয়েছে, পটুয়াখালী-৪ এ বি এম মোশাররফ হোসেন।
ভোলা জেলা
ভোলা- ১ গোলাম নবী আলমগীর, ভোলা-২ মো. হাফিজ ইব্রাহীম, ভোলা-৩ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, ভোলা-৪ মো. নুরুল ইসলাম নয়ন।
বরিশাল জেলা
বরিশাল-১ জহির উদ্দিন স্বপন, বরিশাল-২ সরদার সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, বরিশাল-৩ খালি রাখা হয়েছে, বরিশাল-৪ মো. রাজীব আহসান, বরিশাল-৫ মো. মজিবুর রহমান সরওয়ার, বরিশাল-৬ আবুল হোসেন খান।
ঝালকাঠি
ঝালকাঠি -১ খালি রাখা হয়েছে, ঝালকাঠি-২ ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টু।
পিরোজপুর জেলা
পিরোজপুর-১ খালি রাখা হয়েছে, পিরোজপুর-২ আহমেদ সোহেল মঞ্জুর, পিরোজপুর-৩ মো. রুহুল আমিন দুলাল।
টাঙ্গাইল জেলা
টাঙ্গাইল-১ ফকির মাহবুব আনাম স্বপন, টাঙ্গাইল-২ আব্দুস সালাম পিন্টু, টাঙ্গাইল-৩ এসএম ওবায়দুল হক নাসির, টাঙ্গাইল-৪ মো. লুৎফর রহমান মতিন, টাঙ্গাইল-৫ খালি রাখা হয়েছে, টাঙ্গাইল-৬ মো. রবিউল আউয়াল লাবলু, টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল-৮ আহমেদ আজম খান।
জামালপুর জেলা
জামালপুর-১ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত, জামালপুর-২ এ ই সুলতান মাহমুদ বাবু, জামালপুর-৩ মো. মুস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ মো. ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম, জামালপুর-৫ শাহ মো. ওয়ারেস আলী মামুন।
শেরপুর জেলা
শেরপুর-১ সানসিলা জেবরিন, শেরপুর-২ মোহাম্মদ ফাহিম চৌধুরী, শেরপুর-৩ মো. মাহমুদুল হক রুবেল।
ময়মনসিংহ জেলা
ময়মনসিংহ-১ সৈয়দ এমরান সালেহ, ময়মনসিংহ-২ মোতাহের হোসেন তালুকদার, ময়মনসিংহ-৩ এম ইকবাল হোসেইন, ময়মনসিংহ-৪ স্থগিত, ময়মনসিংহ-৫ মোহাম্মদ জাকির হোসেন, ময়মনসিংহ-৬ মো. আখতারুল আলম, ময়মনসিংহ-৭ ডা. মো. মাহবুবুর রহমান, ময়মনসিংহ-৮ লুতফুল্লাহেল মাজেদ, ময়মনসিংহ-৯ ইয়াসের খাঁন চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১০ খালি রাখা হয়েছে, ময়মনসিংহ-১১ ফকর উদ্দিন আহমেদ।
নেত্রকোনা জেলা
নেত্রকোনা-১ ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, নেত্রকোনা-২ মো. আনোয়ারুল হক, নেত্রকোনা-৩ রফিকুল ইসলাম হিলালী, নেত্রকোনা-৪ মো. লুৎফুজ্জামান বাবর, নেত্রকোনা-৫ মো. আবু তাহের তালুকদার।
কিশোরগঞ্জ জেলা
কিশোরগঞ্জ-১ খালি রাখা হয়েছে, কিশোরগঞ্জ-২ অ্যাডভোকেট মো. জালাল উদ্দিন, কিশোরগঞ্জ-৩ ড. ওসমান ফারুক, কিশোরগঞ্জ-৪ মো. ফজলুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৫ খালি রাখা হয়েছে, কিশোরগঞ্জ-৬ মো. শরীফুল আলম।
মানিকগঞ্জ জেলা
মানিকগঞ্জ-১ খালি রাখা হয়েছে, মানিকগঞ্জ-২ মঈনুল ইসলাম খাঁন, মানিকগঞ্জ-৩ আফরোজা খানম রিতা।
মুন্সীগঞ্জ জেলা
মুন্সীগঞ্জ-১ শেখ মো. আবদুল্লাহ, মুন্সীগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ-৩ খালি রাখা হয়েছে।
ঢাকা
ঢাকা-১ খন্দকার আবু আশফাক, ঢাকা-২ আমান উল্লাহ আমান, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ তানভীর আহমেদ রবিন, ঢাকা-৫ নবী উল্লাহ নবী, ঢাকা-৬ ইশরাক হোসেন, ঢাকা-৭ খালি রাখা হয়েছে, ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৯ খালি রাখা হয়েছে, ঢাকা-১০ খালি রাখা হয়েছে, ঢাকা-১১ এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১২ সাইফুল আলম নীরব, ঢাকা-১৩ খালি রাখা হয়েছে, ঢাকা-১৪ সানজিদা ইসলাম তুলি, ঢাকা-১৫ মো. শফিকুল ইসলাম খান, ঢাকা-১৬ আমিনুল হক, ঢাকা-১৭ খালি রাখা হয়েছে, ঢাকা-১৮ খালি রাখা হয়েছে, ঢাকা-১৯ ডা. দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন, ঢাকা-২০ খালি রাখা হয়েছে।
গাজীপুর জেলা
গাজীপুর-১ খালি রাখা হয়েছে, গাজীপুর-২ এম মঞ্জরুল করিম রনি, গাজীপুর-৩ অধ্যাপক ডা. এসএম রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, গাজীপুর-৪ শাহ রিয়াজুল হান্নান, গাজীপুর-৫ ফজলুল হক মিলন, গাজীপুর-৬ খালি রাখা হয়েছে।
নরসিংদী জেলা
নরসিংদী-১ খায়রুল কবির খোকন, নরসিংদী-২ ডা. আব্দুল মঈন খান, নরসিংদী-৩ খালি রাখা হয়েছে, নরসিংদী-৪ সরদার মো. সাখাওয়াত হোসেন, নরসিংদী-৫ ইঞ্জি. মো. আশরাফ উদ্দিন বকুল।
নারায়ণগঞ্জ জেলা
নারায়ণগঞ্জ-১ মোস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দীপু, নারায়ণগঞ্জ-২ নজরুল ইসলাম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ মো. আজহারুল ইসলাম মান্নান, নারায়ণগঞ্জ-৪ খালি রাখা হয়েছে, নারায়ণগঞ্জ-৫ মো. মাসুদুজ্জামান।
রাজবাড়ী জেলা
রাজবাড়ী-১ আলি নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম, রাজবাড়ী-২ খালি রাখা হয়েছে।
ফরিদপুর জেলা
ফরিদপুর-১ খালি রাখা হয়েছে, ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ ইসলাম, ফরিদপুর-৩ নায়াব ইউসুফ আহমেদ, ফরিদপুর-৪ শহীদুল ইসলাম বাবুল।
গোপালগঞ্জ জেলা
গোপালগঞ্জ-১ মো. সেলিমুজ্জামান মোল্ল্যা, গোপালগঞ্জ-২ ডা. কেএম বাবর আলী, গোপালগঞ্জ-৩ এসএম জিলানী।
মাদারীপুর জেলা
মাদারীপুর-১ কামাল জামান মোল্লা, মাদারীপুর-২ খালি রাখা হয়েছে, মাদারীপুর-৩ আনিসুর রহমান।
শরীয়তপুর জেলা
শরীয়তপুর-১ সাঈদ আহমেদ আসলাম, শরীয়তপুর-২ মো. শফিকুর রহমান কিরণ, শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন আহমেদ অপু।
সুনামগঞ্জ জেলা
সুনামগঞ্জ-১ আনিসুল হক, সুনামগঞ্জ-২ খালি রাখা হয়েছে, সুনামগঞ্জ-৩ মোহাম্মদ কয়সার আহমেদ, সুনামগঞ্জ-৪ খালি রাখা হয়েছে, সুনামগঞ্জ- ৫ কলিম উদ্দিন মিলন।
সিলেট জেলা
সিলেট-১ খন্দকার আব্দুল মোক্তাদির চৌধুরী, সিলেট-২ মোছা. তাহসিনা রুশদী, সিলেট-৩ মোহাম্মদ আব্দুল মালিক, সিলেট-৪ ও ৫ খালি রাখা হয়েছে, সিলেট-৬ এমরান আহমেদ চৌধুরী।
মৌলভীবাজার জেলা
মৌলভীবাজার-১ নাসির উদ্দিন আহমেদ মিঠু, মৌলভীবাজার-২ সওকত হোসেন সকু, মৌলভীবাজার-৩ নাসের রহমান, মৌলভীবাজার-৪ মো. মজিবর রহমান চৌধুরী।
হবিগঞ্জ জেলা
হবিগঞ্জ-১ খালি রাখা হয়েছে, হবিগঞ্জ-২ আবু মনসুর সাখাওয়াত হাসান জীবন, হবিগঞ্জ-৩ জিকে গউস, হবিগঞ্জ-৪ এসএম ফয়সাল।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ এমএ হান্নান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ খালি রাখা হয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ মো. খালেদ হোসেন মাহবুব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ মুশফিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ মো. আব্দুল মান্নান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ খালি রাখা হয়েছে।
কুমিল্লা জেলা
কুমিল্লা-১ ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-২ খালি রাখা হয়েছে, কুমিল্লা-৩ কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ, কুমিল্লা-৪ মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী, কুমিল্লা-৫ মো. জসিম উদ্দিন, কুমিল্লা-৬ মো. মনিরুল হক চৌধুরী, কুমিল্লা-৭ খালি রাখা হয়েছে, কুমিল্লা-৮ জাকারিয়া তাহের, কুমিল্লা-৯ মো. আবুল কালাম, কুমিল্লা-১০ মো. আব্দুল গফুর ভূঁইয়া, কুমিল্লা-১১ মো. কামরুল হুদা।
চাঁদপুর জেলা
চাঁদপুর-১ আ ন ম এহসানুল হক মিলন, চাঁদপুর-২ মো. জালাল উদ্দিন, চাঁদপুর-৩ শেখ ফরিদ আহমেদ, চাঁদপুর-৪ মো. হারুনুর রশিদ, চাঁদপুর-৫ মো. মমিনুল হক।
ফেনী জেলা
ফেনী-১ বেগম খালেদা জিয়া, ফেনী-২ জয়নাল আবেদীন, ফেনী-৩ আব্দুল আওয়াল মিন্টু।
নোয়াখালী জেলা
নোয়াখালী-১ এ এম মাহবুব উদ্দিন, নোয়াখালী-২ জয়নাল আবেদীন ফারুক, নোয়াখালী-৩ মো. বরকত উল্লাহ বুলু, নোয়াখালী-৪ মো. শাহজাহান, নোয়াখালী-৫ মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ মাহবুবের রহমান শামীম।
লক্ষ্মীপুর জেলা
লক্ষ্মীপুর-১ খালি রাখা রয়েছে, লক্ষ্মীপুর-২ মো. আবুল খায়ের ভূঁইয়া, লক্ষ্মীপুর-৩ মো. শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, লক্ষ্মীপুর-৪ খালি রাখা হয়েছে।
চট্টগ্রাম জেলা
চট্টগ্রাম-১ নুরুল আমিন চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম-২ সরওয়ার আলমগীর, চট্টগ্রাম-৩ খালি রাখা হয়েছে, চট্টগ্রাম-৪ কাজী সালাহউদ্দিন, চট্টগ্রাম-৫ মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম-৬ খালি রাখা হয়েছে, চট্টগ্রাম-৭ হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ এরশাদ উল্লাহ, চট্টগ্রাম-৯ খালি রাখা হয়েছে, চট্টগ্রাম-১০ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১১ খালি রাখা হয়েছে, চট্টগ্রাম-১২ মোহাম্মদ এনামুল হক, চট্টগ্রাম-১৩ সরওয়ার জামাল নিজাম, চট্টগ্রাম-১৪ ও ১৫ খালি রাখা হয়েছে, চট্টগ্রাম-১৬ মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।
কক্সবাজার জেলা
কক্সবাজার-১ সালাহউদ্দিন আহমেদ, কক্সবাজার-২ খালি রাখা হয়েছে, কক্সবাজার-৩ লুৎফুর রহমান কাজল, কক্সবাজার-৪ শাহজাহান চৌধুরী।
খাগড়াছড়ি আবদুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া, রাঙামাটি দীপেন দেওয়ান, বান্দরবান সাচিং প্রু।