হোম > বিশ্ব

১২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে উষ্ণতম বছর পার করেছে আর্কটিক

আমার দেশ অনলাইন

ছবি: সংগৃহীত।

আর্কটিক অঞ্চল ১২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে উষ্ণতম বছর পার করেছে। একই সঙ্গে ৪৭ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে সমুদ্রের বরফ। এমন তথ্য উঠে এসেছে মার্কিন জাতীয় মহাসাগরীয় ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রশাসন (এনওএএ)-এর সর্বশেষ প্রতিবেদনে।

এনওএএ প্রকাশিত বার্ষিক আর্কটিক রিপোর্ট কার্ডে এসেছে, ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়কাল ছিল ১২৫ বছরের মধ্যে রেকর্ডে থাকা সবচেয়ে উষ্ণ বছর। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত এক দশকই আর্কটিক অঞ্চলের ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি বছরের তালিকায় স্থান পেয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নির্গত গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাবে আর্কটিক বিশ্ব গড়ের তুলনায় প্রায় চার গুণ দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে।

২০২৫ সালে আর্কটিকের সমুদ্র বরফ সর্বোচ্চ পরিমাণেও ৪৭ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে চলে এসেছে। ১৯৮০ সালের পর থেকে সবচেয়ে পুরনো ও ঘন বরফের পরিমাণ ৯৫ শতাংশের বেশি কমে গেছে। একই সঙ্গে বৃষ্টিপাত বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, আর্কটিক বৃষ্টিপাত রেকর্ড সর্বোচ্চে পৌঁছেছে, ১৯৫০ সাল থেকে শীত, বসন্ত এবং শরৎকালে বৃষ্টিপাত শীর্ষ পাঁচের মধ্যে রয়েছে, যা আগে তুষারপাতের আকারে হলেও এখন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বৃষ্টিতে রূপ নিচ্ছে। এছাড়াও জুন মাসে তুষারপাত ছয় দশক আগের তুলনায় অর্ধেকে নেমে আসে।

আলাস্কায় বরফ গলে প্রায় ২০০টি নদী ও স্রোত কমলা রঙ ধারণ করেছে, যেখানে পানির অম্লতা ও বিষাক্ত ধাতুর উপস্থিতি বেড়েছে। এতে পানীয় জল, জলজ প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পড়ছে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, এই পরিবর্তন শুধু আর্কটিক নয়, বৈশ্বিক জলবায়ু ব্যবস্থাকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করবে।

বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকতে ইউরোপকে অধিক নির্ভরতা কমাতে হবে

ট্রাম্পের হুমকি: কলম্বিয়া সেনাবাহিনীর প্রতি যে আহ্বান মাদুরোর

মার্কিন শুল্ক চাপে ভারত, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আশ্রয়ে নয়া কৌশল

হরমুজ দ্বীপে বৃষ্টির পর রক্তলাল হলো মাটি ও সমুদ্রের পানি

৫.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল তাইওয়ান

বন্ডির ঘটনার পর অস্ট্রেলিয়ায় ঘৃণামূলক বক্তব্যে কড়াকড়ি

বিচারকদের অসততায় উদ্বিগ্ন ভারতের প্রধান বিচারপতি

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম রেকর্ড ছুঁইছুঁই, কেন এই ঊর্ধ্বগতি

যুক্তরাষ্ট্রের একের পর এক হুমকি, ভেনেজুয়েলার পাশে দাঁড়াল ইরান

জন্মহার বাড়াতে চীনে নেওয়া হচ্ছে অভিনব সব উদ্যোগ