
বরিশাল অফিস

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে জর্জরিত ও চার ভাগে বিভক্ত বরিশাল মহানগর বিএনপি। দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করতে উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় নেতারা। গত বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার গুলশানে দলীয় কার্যালয়ে জেলা মহানগর বিএনপির শীর্ষ নেতারা ও দলটির মনোনয়ন প্রত্যাশিদের নিয়ে সমঝোতা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. জে এম জাহিদ হোসেন, বরিশাল সদর-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশি অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, মাহাবুবুল হক নান্নু, একই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশি দলের আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক, সদস্যসচিব জিয়া উদ্দীন সিকদার এবং অপর মনোনয়নপ্রত্যাশি যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাছরিন উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া বরিশাল মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাছরিন আমার দেশকে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বিএনপির আভ্যন্তরীণ কোন্দল নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিশেষ করে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি নেতাদের বিভক্তি কেন্দ্রীয় নেতাদের নজরে আসে।
বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গুলশানের বিএনপি কার্যালয়ে দলের স্টান্ডিং কমিটির সদস্য ড. জাহিদ হোসেন জেলা মহানগর বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে দলের যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক না কেন তার পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়। এসময় উপস্থিত সব নেতারা ধানের শীষকে বিজয়ী করতে মনোনীত ব্যাক্তির পক্ষে কাজ করার দৃড় প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন।
নাছরিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতাদেরকে আমরা কথা দিয়েছি দলের যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক না কেন তার পক্ষে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবো। তবে সবাই যে একই ব্লকে যুক্ত হয়েছি তা নয়।
বৈঠকে অংশ নেওয়া বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান আমার দেশকে বলেন, জেলা সদর আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশি নেতারা জনসংযোগ করতে গিয়ে কিংবা সভা সমাবেশে প্রকাশ্যেই একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোধাগার করছেন। এতে ব্যক্তির নয়, বরং বিএনপিরই ক্ষতি হচ্ছে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় নেতাদের নজরে এলে বৃহস্পতিবার রাতে গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোধাগার না করার অনুরোধ করাসহ যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে তার পক্ষে কাজ করার জন্য বলা হয়। এসময় উপস্থিত সবাই নিজেদের মধ্যকার আভ্যন্তরীণ বিভেদ ভুলে মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কার করবেন বলে জানান।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন বরিশাল মহানগর বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে বিরোধ চলছিলো। বিশেষ করে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মনিজ্জামান খান ফারুক, সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন সিকদার জিয়া, মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মীর জাহিদুল কবির জাহিদ ও মহানগর বিএনপির ১নং যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন সরোয়ারের বলয় থেকে বেরিয়ে চারটি বলয়ে বিভক্ত হয়। ভিন্ন ভিন্নভাবে দলীয় কর্মসূচি পালন করছিলেন তারা।
এছাড়া সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট বিলকিস আক্তার জাহান শিরিন সরোয়ারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজস্ব রাজনৈতিক বলয় গড়েন। এর আগে তিনি সাবেক মেয়র আহসান হাবিব কামালের বলয়ে ছিলেন। এছাড়া অনেক ত্যাগী ও রাজনীতিতে পোড়খাওয়া নেতাকর্মীরা রাজনীতিতে রয়েছেন নিষ্কৃয়।
বর্তমানে বরিশাল বিএনপিতে সক্রিয় চারটি গ্রুপ ও একাধিক উপগ্রুপ থাকায় অনেকটা বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে। আগামী নির্বাচনে দলের প্রার্থীকে বিজয়ী করার অংশ হিসেবেই রাজধানীতে এই বৈঠক আয়োজন করা হয়।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে জর্জরিত ও চার ভাগে বিভক্ত বরিশাল মহানগর বিএনপি। দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করতে উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় নেতারা। গত বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকার গুলশানে দলীয় কার্যালয়ে জেলা মহানগর বিএনপির শীর্ষ নেতারা ও দলটির মনোনয়ন প্রত্যাশিদের নিয়ে সমঝোতা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. জে এম জাহিদ হোসেন, বরিশাল সদর-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশি অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান, মাহাবুবুল হক নান্নু, একই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশি দলের আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক, সদস্যসচিব জিয়া উদ্দীন সিকদার এবং অপর মনোনয়নপ্রত্যাশি যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাছরিন উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া বরিশাল মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাছরিন আমার দেশকে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বিএনপির আভ্যন্তরীণ কোন্দল নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিশেষ করে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি নেতাদের বিভক্তি কেন্দ্রীয় নেতাদের নজরে আসে।
বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে গুলশানের বিএনপি কার্যালয়ে দলের স্টান্ডিং কমিটির সদস্য ড. জাহিদ হোসেন জেলা মহানগর বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে দলের যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক না কেন তার পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়। এসময় উপস্থিত সব নেতারা ধানের শীষকে বিজয়ী করতে মনোনীত ব্যাক্তির পক্ষে কাজ করার দৃড় প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন।
নাছরিন বলেন, কেন্দ্রীয় নেতাদেরকে আমরা কথা দিয়েছি দলের যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক না কেন তার পক্ষে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবো। তবে সবাই যে একই ব্লকে যুক্ত হয়েছি তা নয়।
বৈঠকে অংশ নেওয়া বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান আমার দেশকে বলেন, জেলা সদর আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশি নেতারা জনসংযোগ করতে গিয়ে কিংবা সভা সমাবেশে প্রকাশ্যেই একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোধাগার করছেন। এতে ব্যক্তির নয়, বরং বিএনপিরই ক্ষতি হচ্ছে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় নেতাদের নজরে এলে বৃহস্পতিবার রাতে গুলশান কার্যালয়ে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে একে অপরের বিরুদ্ধে বিষোধাগার না করার অনুরোধ করাসহ যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে তার পক্ষে কাজ করার জন্য বলা হয়। এসময় উপস্থিত সবাই নিজেদের মধ্যকার আভ্যন্তরীণ বিভেদ ভুলে মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কার করবেন বলে জানান।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন বরিশাল মহানগর বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে বিরোধ চলছিলো। বিশেষ করে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মনিজ্জামান খান ফারুক, সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন সিকদার জিয়া, মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মীর জাহিদুল কবির জাহিদ ও মহানগর বিএনপির ১নং যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন সরোয়ারের বলয় থেকে বেরিয়ে চারটি বলয়ে বিভক্ত হয়। ভিন্ন ভিন্নভাবে দলীয় কর্মসূচি পালন করছিলেন তারা।
এছাড়া সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট বিলকিস আক্তার জাহান শিরিন সরোয়ারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজস্ব রাজনৈতিক বলয় গড়েন। এর আগে তিনি সাবেক মেয়র আহসান হাবিব কামালের বলয়ে ছিলেন। এছাড়া অনেক ত্যাগী ও রাজনীতিতে পোড়খাওয়া নেতাকর্মীরা রাজনীতিতে রয়েছেন নিষ্কৃয়।
বর্তমানে বরিশাল বিএনপিতে সক্রিয় চারটি গ্রুপ ও একাধিক উপগ্রুপ থাকায় অনেকটা বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে। আগামী নির্বাচনে দলের প্রার্থীকে বিজয়ী করার অংশ হিসেবেই রাজধানীতে এই বৈঠক আয়োজন করা হয়।

শেরপুরের সদর উপজেলায় জামায়াত ইসলামীর গণসংযোগ চলাকালে বিএনপির নেতাকর্মীদের অতর্কিত হামলায় অন্তত ১৫-২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে শেরপুর সদর হাসপাতালে দুজন ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীর ডিমলায় গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেছেন উপজেলা সভাপতিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ৭ নেতাকর্মী।
৮ ঘণ্টা আগে
মঞ্জু বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা এখন প্রশ্নবিদ্ধ। সরকার কখনো একদলকে, আবার কখনো আরেক দলকে খুশি করার নীতি গ্রহণ করেছে। ফলে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের চাপে তারা দিশাহারা হয়ে পড়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
গত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ দেশটাকে খালি করে দিয়েছে। এখন সেই দেশকে নতুন করে গড়তে পরিকল্পনা দরকার, আর সেই পরিকল্পনা রয়েছে বিএনপির ৩১ দফায়।
১০ ঘণ্টা আগে