আমার দেশ অনলাইন
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন শায়খ নেসার আহমাদ আন-নাছিরী। হাফেজ গড়ার এই কারিগর এবার জনপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষের সেবা করতে চান। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, নির্বাচিত হতে পারলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনকে শিক্ষা ও শিল্পের নগরী হিসেবে গড়ে তুলবেন।
এক বিবৃতিতে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী শায়খ নাছিরী বলেন, সরাইল-আশুগঞ্জ এলাকা ইতোমধ্যেই শিল্প ও কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এখানে রয়েছে বৃহৎ সারের কারখানা, অসংখ্য অটো রাইসমিল এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম। এখন প্রয়োজন এই শক্তিকে সুসংগঠিত করে একটি পূর্ণাঙ্গ ‘শিক্ষা ও শিল্প নগরী’ হিসেবে গড়ে তোলা।
নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, প্রথমত, শিল্প-উন্নয়নের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রযুক্তিভিত্তিক কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পলিটেকনিক ও কৃষিভিত্তিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি তৈরি না হলে শিল্প কখনো পূর্ণতা পাবে না।
তিনি বলেন, দ্বিতীয়ত, আধুনিক রাইসমিল ও সারের কারখানাকেন্দ্রিক শিল্পজোন গড়ে তোলা হবে। এতে করে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ, প্যাকেজিং ও বিপণনে নতুন দিগন্ত খুলবে। কৃষকদের ফসলের ন্যায্য দাম নিশ্চিত করা যাবে এবং কর্মসংস্থান বাড়বে কয়েক গুণ।
শায়খ নাছিরী বলেন, এই শিল্পাঞ্চলকেন্দ্রিক একটি অ্যাকাডেমিক জোনও গড়ে তোলা হবে—যেখানে স্কুল, কলেজ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদরাসা থাকবে। শিক্ষার্থীরা ইলমি ও জাগতিক জ্ঞানের পাশাপাশি শিল্পে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে।
হাফেজ গড়ার এই কারিগর বলেন, সারা বাংলাদেশে আমার বেশ কয়েকটি মাদরাসা আছে। দুই যুগ ধরে আমি হাফেজ গড়ার কাজে সারাবিশ্বে সুনাম কুড়িয়েছি। ১২৩টি দেশকে হারিয়ে আমার ছাত্ররা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সেই আমি যদি সরাইল-আশুগঞ্জ এলাকায় এমপি নির্বাচিত হই তাহলে এই আসনের শিক্ষার মান সারা বিশ্বে প্রশংসার যোগ্য হবে, এমন পর্যায়ে নিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ।
পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এই পরিকল্পনার মাধ্যমে সরাইল-আশুগঞ্জ পরিণত হবে একটি ‘জ্ঞান ও উৎপাদনের হাব’-এ, যেখান থেকে তৈরি হবে ভবিষ্যতের হাফেজ, আলেম মুফতি, উদ্যোক্তা, প্রকৌশলী, ও প্রযুক্তিবিদরা।
নিজের স্বপ্নের কথা জানিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এই কৃতি সন্তান বলেন, আমার স্বপ্ন—শিক্ষা ও শিল্পের এমন একটি নগরী গড়ে তোলা, যা হবে সমৃদ্ধির রোল মডেল।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন শায়খ নেসার আহমাদ আন-নাছিরী। হাফেজ গড়ার এই কারিগর এবার জনপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষের সেবা করতে চান। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, নির্বাচিত হতে পারলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনকে শিক্ষা ও শিল্পের নগরী হিসেবে গড়ে তুলবেন।
এক বিবৃতিতে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী শায়খ নাছিরী বলেন, সরাইল-আশুগঞ্জ এলাকা ইতোমধ্যেই শিল্প ও কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এখানে রয়েছে বৃহৎ সারের কারখানা, অসংখ্য অটো রাইসমিল এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম। এখন প্রয়োজন এই শক্তিকে সুসংগঠিত করে একটি পূর্ণাঙ্গ ‘শিক্ষা ও শিল্প নগরী’ হিসেবে গড়ে তোলা।
নিজের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, প্রথমত, শিল্প-উন্নয়নের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রযুক্তিভিত্তিক কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পলিটেকনিক ও কৃষিভিত্তিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি তৈরি না হলে শিল্প কখনো পূর্ণতা পাবে না।
তিনি বলেন, দ্বিতীয়ত, আধুনিক রাইসমিল ও সারের কারখানাকেন্দ্রিক শিল্পজোন গড়ে তোলা হবে। এতে করে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ, প্যাকেজিং ও বিপণনে নতুন দিগন্ত খুলবে। কৃষকদের ফসলের ন্যায্য দাম নিশ্চিত করা যাবে এবং কর্মসংস্থান বাড়বে কয়েক গুণ।
শায়খ নাছিরী বলেন, এই শিল্পাঞ্চলকেন্দ্রিক একটি অ্যাকাডেমিক জোনও গড়ে তোলা হবে—যেখানে স্কুল, কলেজ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদরাসা থাকবে। শিক্ষার্থীরা ইলমি ও জাগতিক জ্ঞানের পাশাপাশি শিল্পে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে।
হাফেজ গড়ার এই কারিগর বলেন, সারা বাংলাদেশে আমার বেশ কয়েকটি মাদরাসা আছে। দুই যুগ ধরে আমি হাফেজ গড়ার কাজে সারাবিশ্বে সুনাম কুড়িয়েছি। ১২৩টি দেশকে হারিয়ে আমার ছাত্ররা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সেই আমি যদি সরাইল-আশুগঞ্জ এলাকায় এমপি নির্বাচিত হই তাহলে এই আসনের শিক্ষার মান সারা বিশ্বে প্রশংসার যোগ্য হবে, এমন পর্যায়ে নিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ।
পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এই পরিকল্পনার মাধ্যমে সরাইল-আশুগঞ্জ পরিণত হবে একটি ‘জ্ঞান ও উৎপাদনের হাব’-এ, যেখান থেকে তৈরি হবে ভবিষ্যতের হাফেজ, আলেম মুফতি, উদ্যোক্তা, প্রকৌশলী, ও প্রযুক্তিবিদরা।
নিজের স্বপ্নের কথা জানিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এই কৃতি সন্তান বলেন, আমার স্বপ্ন—শিক্ষা ও শিল্পের এমন একটি নগরী গড়ে তোলা, যা হবে সমৃদ্ধির রোল মডেল।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এসএম জাহিদুল আওয়াল বর্তমানে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত।
৩ মিনিট আগেবৈদ্যনাথতলা বা ভাবেরপাড়ায় যে ঐতিহাসিক ঘটনাটি ঘটেছিল, সেখান থেকেই বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। পরে সেই স্থানটির নাম দেয়া হয় মুজিবনগর। তিনি কোনোদিন মুজিবনগরেই আসেননি। তার সঙ্গে এই মুজিবনগরের কোনো সম্পর্ক নেই। তাহলে জায়গাটির নাম কেন মুজিবনগর রাখা হলো? এটির নাম হতে পারতো মুক্তিনগর...
৫ মিনিট আগেআমরা জানি গত ফ্যাসিস্ট আমলে কক্সবাজার সন্ত্রাসের অভয়ারণ্য ছিলো, মাদকের অভয়ারণ্য ছিলো। নারায়নগঞ্জে যেমন গডফাদার ছিল, কক্সবাজারেও গডফাদার ছিল। কক্সবাজারকেও হাসিনার গডফাদার মুক্ত করতে হবে। আমরা নতুন কোনো গডফাদারের আবির্ভাব হতে দিবো না।
২০ মিনিট আগেরাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শনিবার জাতীয় সমাবেশে যাওয়া জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার এক বিএনপি নেতা। তিনি উপজেলা জামায়াত নেতাকর্মীদের তালিকা করারও নির্দেশ দিয়েছেন। তার এ বক্তব্য সংবলিত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনার ঝড় ওঠ
১ ঘণ্টা আগে