জুলাই অভ্যুত্থানে পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত দুঃখজনক

চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলাম সানতু বলেছেন, ‘জুলাই ঐক্য’ ভাঙার জন্য ষড়যন্ত্র চলছে। তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপা আর আসবে না, কাকা আর হাসবে না।’
মঙ্গলবার দুপুরে নগরের সার্কিট হাউসে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্য ও আহতদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায়’ এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আহসান হাবীব পলাশ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত দুঃখজনক। এটা আমাদের জন্য বড় ব্যর্থতা। আমার প্রস্তাব, এই ব্যর্থতা খতিয়ে দেখতে একটি কমিশন গঠন করা উচিত।’
এসপি সানতু বলেন, ‘ফেসবুক-ইউটিউবে নানা ধরনের কনটেন্ট ছড়িয়ে আপনাদের ঐক্য বিনষ্ট করার চেষ্টা চলছে। আপনারা খেয়াল না করলে শত্রুরা সুযোগ পাবে। এটা তাদের সাইবার ওয়ারফেয়ারেরই অংশ।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা যারা একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছেন, তাদের কখনো ভুল বুঝবেন না। যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন, কেউ আপনাদের হারাতে পারবে না। আর যদি বিভক্ত হন, তখন আমাদের, যারা প্রশাসনে আছি, আমাদেরও একই পরিণতি বরণ করতে হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ চাইলে, বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে মুক্ত করতে হলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীদের বলে দেবেন আপা আর আসবে না, কাকা আর হাসবে না।’
আলোচনা সভায় পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আহসান হাবীব পলাশ আরো বলেন, ‘৩ আগস্টের পর অনেক পুলিশ সদস্যই বুঝতে পারেন যে, আমাদের জনগণের পাশে থাকা উচিত ছিল। কিন্তু তৎকালীন পুলিশ নেতৃত্ব সেটা বোঝেনি। এই ব্যর্থতা শুধুই পুলিশ বাহিনীর নয়, এটা রাষ্ট্রেরও।’
তিনি আরও বলেন, ‘যেভাবে বিডিআর হত্যাকাণ্ড নিয়ে কমিশন হয়েছে, তেমনি পুলিশ কেন এই কাজগুলো করলো, কাদের নেতৃত্বে, কাদের ব্যর্থতায় তা জানার জন্য কমিশন গঠন জরুরি। এটা কি শুধুই অভ্যন্তরীণ ভুল, না-কি বহিঃশত্রুর হাত ছিল এসব জানতে হবে।’
ডিআইজি আহসান বলেন, ‘পুলিশকে ভালো-খারাপ যাই করুক, রাখতে তো হবেই। কিন্তু যে ভুলের কারণে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা প্রাণ দিল, সেই ভুল আমরা বুঝতেই পারলাম না এ দায় কে নেবে? আগামী নেতৃত্বের প্রতি অনুরোধ, এ সত্য উদঘাটন করুন।’

চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলাম সানতু বলেছেন, ‘জুলাই ঐক্য’ ভাঙার জন্য ষড়যন্ত্র চলছে। তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপা আর আসবে না, কাকা আর হাসবে না।’
মঙ্গলবার দুপুরে নগরের সার্কিট হাউসে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্য ও আহতদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায়’ এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আহসান হাবীব পলাশ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত দুঃখজনক। এটা আমাদের জন্য বড় ব্যর্থতা। আমার প্রস্তাব, এই ব্যর্থতা খতিয়ে দেখতে একটি কমিশন গঠন করা উচিত।’
এসপি সানতু বলেন, ‘ফেসবুক-ইউটিউবে নানা ধরনের কনটেন্ট ছড়িয়ে আপনাদের ঐক্য বিনষ্ট করার চেষ্টা চলছে। আপনারা খেয়াল না করলে শত্রুরা সুযোগ পাবে। এটা তাদের সাইবার ওয়ারফেয়ারেরই অংশ।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা যারা একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছেন, তাদের কখনো ভুল বুঝবেন না। যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন, কেউ আপনাদের হারাতে পারবে না। আর যদি বিভক্ত হন, তখন আমাদের, যারা প্রশাসনে আছি, আমাদেরও একই পরিণতি বরণ করতে হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ চাইলে, বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে মুক্ত করতে হলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীদের বলে দেবেন আপা আর আসবে না, কাকা আর হাসবে না।’
আলোচনা সভায় পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আহসান হাবীব পলাশ আরো বলেন, ‘৩ আগস্টের পর অনেক পুলিশ সদস্যই বুঝতে পারেন যে, আমাদের জনগণের পাশে থাকা উচিত ছিল। কিন্তু তৎকালীন পুলিশ নেতৃত্ব সেটা বোঝেনি। এই ব্যর্থতা শুধুই পুলিশ বাহিনীর নয়, এটা রাষ্ট্রেরও।’
তিনি আরও বলেন, ‘যেভাবে বিডিআর হত্যাকাণ্ড নিয়ে কমিশন হয়েছে, তেমনি পুলিশ কেন এই কাজগুলো করলো, কাদের নেতৃত্বে, কাদের ব্যর্থতায় তা জানার জন্য কমিশন গঠন জরুরি। এটা কি শুধুই অভ্যন্তরীণ ভুল, না-কি বহিঃশত্রুর হাত ছিল এসব জানতে হবে।’
ডিআইজি আহসান বলেন, ‘পুলিশকে ভালো-খারাপ যাই করুক, রাখতে তো হবেই। কিন্তু যে ভুলের কারণে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা প্রাণ দিল, সেই ভুল আমরা বুঝতেই পারলাম না এ দায় কে নেবে? আগামী নেতৃত্বের প্রতি অনুরোধ, এ সত্য উদঘাটন করুন।’

মোটরসাইকেল চোর সন্দেহে গ্রাম্য পুলিশ দিয়ে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যান স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য (মেম্বার) আশরাফুল ইসলাম। দুদিন ধরে জিজ্ঞাসাবাদ ও নির্যাতন করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
সাভারের আশুলিয়ায় বিপুল অস্ত্র, গুলি ও মাদকসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় গাজীরচট ও কান্দাইল এলাকা থেকে। এরপর তাদের গতকাল শুক্রবার আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারে মিয়ানমার সীমান্তে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে মাইন বিস্ফোরণে আহত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্য আক্তার হোসেন মারা গেছেন। শুক্রবার ঢাকা সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর সাড়ে ১২টায় মারা যান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে