
চট্টগ্রাম ব্যুরো

প্রতিদিনের মতো সকালে ঘুম থেকে মোবাইল হাতে নেন চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী মো. একরাম। ওই সময় ফ্রান্সের একটি নাম্বার থেকে তার মোবাইলে কল। রিসিভ করতেই চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় বলে উঠলেন, ‘শেষ খাবার হাই ল অর্থাৎ শেষ খাবার খেয়ে নাও’। তখন একরাম আপনি কে বলতেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
রোববার বেলা ১১টার দিকে এই হত্যার হুমকি পান বলে জানান ব্যবসায়ী একরাম। যাকে এর আগেও কয়েক দফা হত্যার হুমকি দিয়েছিল।
আজ বিকেল চারটায় আমার দেশকে তিনি বলেন, বেলা ১১টার দিকে ঘুম থেকে উঠার সঙ্গে সঙ্গে ফোন। রিসিভ করতেই, ওই পাশ থেকে বললেন শেষ খাবার খেয়ে নাও।
গত ১৫ মার্চ ঢাকার একটি শপিং মলে ঘুরতে দেখে চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন একরাম। এরপর সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না এবং বিদেশে পলাতক সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ তাকে হুমকি দেন। ওই হুমকির ঘটনায় তিনি পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেছিলেন। এরপর মামলা তুলে নিতে তাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
জানতে চাইলে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, গতকালকেও হত্যার হুমকি পেয়েছিলেন তিনি। এবারও পেয়েছেন। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম) আমিনুর রশিদ বলেন, চট্টগ্রামের আন্ডারওয়ার্ডের সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশেল অভিযান অব্যাহত আছে। গোয়েন্দা নজরদারিও বাড়ানো হয়েছে।
একরামকে গতকাল রায়হান আলম নামে বড় সাজ্জাদের ডান হাত ব্লেড খুচিয়ে খুচিয়ে মারার হুমকি দিয়েছিলেন। চট্টগ্রামে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী জনসংযোগে অংশ নেওয়া ‘সন্ত্রাসী’ সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলাকে গুলি করে হত্যা করা হয় ৫ নভেম্বর।
এর তিন দিন আগে সরোয়ারকে ফোন করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে রায়হানের বিরুদ্ধে। নিহত সরোয়ারের বাবা জানান, রায়হান সরোয়ারকে ফোন দিয়ে বলেন, ‘তোর সময় শেষ, যা খাওয়ার খেয়ে নে।’ এবারও একই স্টাইলে ব্যবসায়ী একরামকে হত্যার হুমকি দিল।

প্রতিদিনের মতো সকালে ঘুম থেকে মোবাইল হাতে নেন চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী মো. একরাম। ওই সময় ফ্রান্সের একটি নাম্বার থেকে তার মোবাইলে কল। রিসিভ করতেই চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় বলে উঠলেন, ‘শেষ খাবার হাই ল অর্থাৎ শেষ খাবার খেয়ে নাও’। তখন একরাম আপনি কে বলতেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
রোববার বেলা ১১টার দিকে এই হত্যার হুমকি পান বলে জানান ব্যবসায়ী একরাম। যাকে এর আগেও কয়েক দফা হত্যার হুমকি দিয়েছিল।
আজ বিকেল চারটায় আমার দেশকে তিনি বলেন, বেলা ১১টার দিকে ঘুম থেকে উঠার সঙ্গে সঙ্গে ফোন। রিসিভ করতেই, ওই পাশ থেকে বললেন শেষ খাবার খেয়ে নাও।
গত ১৫ মার্চ ঢাকার একটি শপিং মলে ঘুরতে দেখে চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন একরাম। এরপর সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না এবং বিদেশে পলাতক সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ তাকে হুমকি দেন। ওই হুমকির ঘটনায় তিনি পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেছিলেন। এরপর মামলা তুলে নিতে তাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
জানতে চাইলে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বলেন, গতকালকেও হত্যার হুমকি পেয়েছিলেন তিনি। এবারও পেয়েছেন। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম) আমিনুর রশিদ বলেন, চট্টগ্রামের আন্ডারওয়ার্ডের সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশেল অভিযান অব্যাহত আছে। গোয়েন্দা নজরদারিও বাড়ানো হয়েছে।
একরামকে গতকাল রায়হান আলম নামে বড় সাজ্জাদের ডান হাত ব্লেড খুচিয়ে খুচিয়ে মারার হুমকি দিয়েছিলেন। চট্টগ্রামে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী জনসংযোগে অংশ নেওয়া ‘সন্ত্রাসী’ সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলাকে গুলি করে হত্যা করা হয় ৫ নভেম্বর।
এর তিন দিন আগে সরোয়ারকে ফোন করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে রায়হানের বিরুদ্ধে। নিহত সরোয়ারের বাবা জানান, রায়হান সরোয়ারকে ফোন দিয়ে বলেন, ‘তোর সময় শেষ, যা খাওয়ার খেয়ে নে।’ এবারও একই স্টাইলে ব্যবসায়ী একরামকে হত্যার হুমকি দিল।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (সিপিএ) আগামীকাল (সোমবার) ডেনমার্ক-ভিত্তিক শীর্ষস্থানীয় সমন্বিত লজিস্টিকস কোম্পানি মায়ের্স্ক গ্রুপের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এপিএম টার্মিনালস বিভি’র সঙ্গে ৩০ বছরের অপারেশন-চুক্তি (কেপিআই’র ভিত্তিতে বর্ধিতকরণসহ) সই করতে যাচ্ছে।
২৪ মিনিট আগে
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা–২ আসনে ধানের শীষ প্রার্থী আমান উল্লাহ আমান বলেছেন, ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবেলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে। জনগণের শক্তি সবসময়ই বড়। ফ্যাসিবাদী হুমকি যতই আসুক, ফ্যাসিবাদী শক্তি রুখতে মাঠে থাকবে জনগণ।
৩৪ মিনিট আগে
লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতা আবুল কালাম জহিরকে (৫০) কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় ছোট কাউছার ওরফে পিচ্চি কাউছারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে পরিবার।
৩৫ মিনিট আগে
নেত্রকোণা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) নিজ নির্বাচনী এলাকায় পথ সভায় বক্তব্য-কালে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর বলেন, গত কয়েক বছরে মদন, মোহনগঞ্জ ও খালিয়াজুরীতে মাদক ও জুয়া ভরে গেছে। আমি আমার নির্বাচনী এলাকায় মাদক দেখতে চাই না।
৪৪ মিনিট আগে