স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর
গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে কারখানায় চুরির অভিযোগ তুলে এক শ্রমিককে জানালার সঙ্গে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এরপর থেকে ওই কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
গত শুক্রবার রাতে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে গ্রীনল্যান্ড লিমিটেড কারখানায় ঘটনাটি ঘটেছে।
নিহত শ্রমিক হলেন, টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার শুকতার বাইদ গ্রামের আবুল কালামের ছেলে মো. হৃদয় (১৯)। তিনি গ্রীনল্যান্ড লিমিটেড কারখানায় ম্যাকানিক্যাল মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতেন।
এ ঘটনায় নিহত হৃদয়ের বড় ভাই লিটন মিয়া কোনাবাড়ি থানায় ২৮ জুন মধ্যরাতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন৷ পরে পুলিশ ২৯ জুন অভিযান চালিয়ে হাসান মাহমুদ ওরফে মিঠুন নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। হাসান মাহমুদ ওই কারখানারই শ্রমিক।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মো. হদয় গ্রীনল্যান্ড লিমিটেড কারখানার ম্যাকানিক্যাল মিস্ত্রি ( অনকল) হিসেবে কাজ করতেন। প্রতিদিনের মতোই গত ২৭ জুন সকালে কারখানায় যায়। তবে ডিউটি শেষ করে বাসায় না ফেরার তার ভাই ও মা কারখানার দিকে যায়। সেখানে গিয়ে দেখতে পায় কারখানার শ্রমিকরা হত্যার ঘটনায় মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। তারা লাশের সন্ধান চাইলে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজে আছে বলে জানায়। পরে তারা হাসপাতালে গিয়ে লাশ শনাক্ত করে।
মামলার বাদী লিটন মিয়া জানান, গ্রীনল্যান্ড লিমিটেড কারখানার ভেতরে আমার ভাইকে প্রচণ্ড মারধর করে হত্যা করে। পরে এটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য তার লাশ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়৷ আমরা আমাদের ভাই হত্যার বিচার চাই৷
কোনাবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাহউদ্দিন বলেন, ওই শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার সঙ্গে জড়িত সকলকে শনাক্ত করা হয়েছে। এরইমধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম বলেন, ওই ঘটনার পর কারখানাটি দুইদিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার খুলে দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে কারখানায় চুরির অভিযোগ তুলে এক শ্রমিককে জানালার সঙ্গে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এরপর থেকে ওই কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
গত শুক্রবার রাতে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে গ্রীনল্যান্ড লিমিটেড কারখানায় ঘটনাটি ঘটেছে।
নিহত শ্রমিক হলেন, টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার শুকতার বাইদ গ্রামের আবুল কালামের ছেলে মো. হৃদয় (১৯)। তিনি গ্রীনল্যান্ড লিমিটেড কারখানায় ম্যাকানিক্যাল মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতেন।
এ ঘটনায় নিহত হৃদয়ের বড় ভাই লিটন মিয়া কোনাবাড়ি থানায় ২৮ জুন মধ্যরাতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন৷ পরে পুলিশ ২৯ জুন অভিযান চালিয়ে হাসান মাহমুদ ওরফে মিঠুন নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। হাসান মাহমুদ ওই কারখানারই শ্রমিক।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মো. হদয় গ্রীনল্যান্ড লিমিটেড কারখানার ম্যাকানিক্যাল মিস্ত্রি ( অনকল) হিসেবে কাজ করতেন। প্রতিদিনের মতোই গত ২৭ জুন সকালে কারখানায় যায়। তবে ডিউটি শেষ করে বাসায় না ফেরার তার ভাই ও মা কারখানার দিকে যায়। সেখানে গিয়ে দেখতে পায় কারখানার শ্রমিকরা হত্যার ঘটনায় মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। তারা লাশের সন্ধান চাইলে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজে আছে বলে জানায়। পরে তারা হাসপাতালে গিয়ে লাশ শনাক্ত করে।
মামলার বাদী লিটন মিয়া জানান, গ্রীনল্যান্ড লিমিটেড কারখানার ভেতরে আমার ভাইকে প্রচণ্ড মারধর করে হত্যা করে। পরে এটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য তার লাশ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়৷ আমরা আমাদের ভাই হত্যার বিচার চাই৷
কোনাবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাহউদ্দিন বলেন, ওই শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার সঙ্গে জড়িত সকলকে শনাক্ত করা হয়েছে। এরইমধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম বলেন, ওই ঘটনার পর কারখানাটি দুইদিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার খুলে দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে