জহুরুল ইসলাম হালিম, গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীতে জেলেদের জালে নয় কেজি ওজনের একটি চিতল মাছ ধরা পড়েছে। মাছটি উন্মুক্ত নিলামে ১৪ হাজার ৪০০ টাকায় ক্রয় করেন দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের মাছব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখ। পরে তিনি ঢাকায় মাছটি ১৫ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করেছেন।
শুক্রবার (০৮ আগস্ট) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার দৌলতদিয়া কলাবাগান এলাকার পদ্মা নদীতে স্থানীয় জেলে আনিস হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে আনিস হালদার বলেন, নয় কেজি ওজনের বড় এই চিতল মাছটি শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে ধরেছি। পদ্মায় মাঝেমধ্যে এমন বড় মাছ ধরা পড়ে, তবে এমন বড় চিতল সচারাচর পাওয়া যায়না।
পরে মাছটি বিক্রয়ের জন্য দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় আনা হলে উন্মুক্ত নিলামে মাছব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান মাছটি প্রতি কেজি এক হাজার ছয়শ টাকা দরে মোট ১৪ হাজার ৪০০ টাকায় কিনে নেন।
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান বলেন, দরদাম করে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে আমি প্রতি কেজি এক হাজার ছয় শ টাকা দরে মোট ১৪ হাজার ৪০০ টাকায় মাছটি কিনেছিলাম। পরে ঢাকার এক পরিচিত ব্যবসায়ীর নিকট ১৭০০ টাকা কেজি দরে ১৫ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি।
গোয়ালন্দ উপজেলার মাছকর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম পাইলট বলেন, বছরে নির্দিষ্ট সময়ে ইলিশ মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় পদ্মায় বড় মাছগুলো বেড়ে ওঠার সুযোগ পাচ্ছে। আগামীতে আরও বড় চিতল, পাঙাশ, রুই, কাতলা, বোয়াল ও বাগাড় মাছ ধরা পড়বে। যদি নদীতে স্থায়ী অভয়াশ্রম গড়ে তোলা যায়, তাহলে এই ধরনের বড় মাছ আরও বেশি পাওয়া যাবে।
তিনি আরো জানান, বড় মাছ সাধারণত ‘ফ্যাসন’, ‘কৌনা’, ‘কচাল’ ও ‘চাকা ওয়ালা ঘাইলা ব্যার’ জালে ধরা পড়ে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীতে জেলেদের জালে নয় কেজি ওজনের একটি চিতল মাছ ধরা পড়েছে। মাছটি উন্মুক্ত নিলামে ১৪ হাজার ৪০০ টাকায় ক্রয় করেন দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের মাছব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান শেখ। পরে তিনি ঢাকায় মাছটি ১৫ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করেছেন।
শুক্রবার (০৮ আগস্ট) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার দৌলতদিয়া কলাবাগান এলাকার পদ্মা নদীতে স্থানীয় জেলে আনিস হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে আনিস হালদার বলেন, নয় কেজি ওজনের বড় এই চিতল মাছটি শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে ধরেছি। পদ্মায় মাঝেমধ্যে এমন বড় মাছ ধরা পড়ে, তবে এমন বড় চিতল সচারাচর পাওয়া যায়না।
পরে মাছটি বিক্রয়ের জন্য দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় আনা হলে উন্মুক্ত নিলামে মাছব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান মাছটি প্রতি কেজি এক হাজার ছয়শ টাকা দরে মোট ১৪ হাজার ৪০০ টাকায় কিনে নেন।
দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকার মাছব্যবসায়ী সম্রাট শাহজাহান বলেন, দরদাম করে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে আমি প্রতি কেজি এক হাজার ছয় শ টাকা দরে মোট ১৪ হাজার ৪০০ টাকায় মাছটি কিনেছিলাম। পরে ঢাকার এক পরিচিত ব্যবসায়ীর নিকট ১৭০০ টাকা কেজি দরে ১৫ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি।
গোয়ালন্দ উপজেলার মাছকর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম পাইলট বলেন, বছরে নির্দিষ্ট সময়ে ইলিশ মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় পদ্মায় বড় মাছগুলো বেড়ে ওঠার সুযোগ পাচ্ছে। আগামীতে আরও বড় চিতল, পাঙাশ, রুই, কাতলা, বোয়াল ও বাগাড় মাছ ধরা পড়বে। যদি নদীতে স্থায়ী অভয়াশ্রম গড়ে তোলা যায়, তাহলে এই ধরনের বড় মাছ আরও বেশি পাওয়া যাবে।
তিনি আরো জানান, বড় মাছ সাধারণত ‘ফ্যাসন’, ‘কৌনা’, ‘কচাল’ ও ‘চাকা ওয়ালা ঘাইলা ব্যার’ জালে ধরা পড়ে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে