
শেখ মাসুম বিল্লাহ, রামপাল (বাগেরহাট)

খুলনা-মোংলা মহাসড়কে দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিনিয়ত এ সড়কে দুর্ঘটনায় ঝরে পড়ছে অসংখ্য তাজা প্রাণ। স্বজনহারাদের কান্না ও আহাজারিতে ভারী হচ্ছে বাতাস। গত চারদিনের মাথায় দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল পাঁচজনের। যাতায়াত সংস্কার ও মহাসড়কটিকে চার লেনে উন্নীতকরণ ক্রমেই জনদাবিতে পরিণত হচ্ছে।
জানা গেছে, দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মোংলা সমুদ্র বন্দরের শিল্প কলকারখানাগুলোতে কাঁচামাল সরবরাহ ও উৎপাদিত পণ্য দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রেরণের জন্য বিলুপসংখ্যক ভারী যানবাহন এ সড়কে চলাচল করে থাকে। মালভর্তি এসব যানবাহনের লোড নেওয়ার মতো সক্ষমতাসম্পন্ন না হওয়া সত্ত্বেও চলাচল করছে।
অথচ সড়কটির উল্লেখযোগ্য কোনো সংস্কার দীর্ঘদিনেও হচ্ছে না। এই সড়কে দীর্ঘদিন ধরে ওভারলোড চলছে। ফলে রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় ভাঙন ও খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ে মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রায়ই ঘটছে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা, ঘটছে প্রাণহানি। মহাসড়কটি নির্মাণের পর থেকে মোংলা বন্দরের ক্রমবর্ধমান চাহিদার আলোকে এ পর্যন্ত কোনো ধরনের মৌলিক কাঠামোগত উন্নয়ন হয়নি।
এ মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টসমূহে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ গর্ত ও ভাঙন দুর্ঘটনার ঝুঁকি দিন দিন বাড়িয়ে তুলছে। এতে এ মহাসড়কের নিয়মিত ব্যবহারকারীদের আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। সাম্প্রতিককালে এ সড়কে দুর্ঘটনার হার বেড়েছে। চলিত নভেম্বর মাসে গত চার দিনের মাথায় দুটি পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল পাঁচজনের। গত ৪ নভেম্বর বিএনপি সমাবেশ থেকে ফেরার পথে মহাসড়কটির বাবুর বাড়ি এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হন।
এরপর তিন দিনের মাথায় গত ৭ নভেম্বর সড়কের তেঁতুলিয়া ব্রিজের কাছে বাস-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আরো দুজনের প্রাণহানি ঘটে। এ অবস্থায় দক্ষিণাঞ্চলের সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে সড়কটি মোংলা বন্দরের জন্য ব্যবহার উপযোগী করতে যথাযথ সংস্কার ও চার লেনে উন্নীতকরণ এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা চালুর দাবি উঠেছে। এ দাবিতে গতকাল রোববার বিকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রামপাল উপজেলা শাখা মানববন্ধন ও সমাবেশের ডাক দেয়।

খুলনা-মোংলা মহাসড়কে দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিনিয়ত এ সড়কে দুর্ঘটনায় ঝরে পড়ছে অসংখ্য তাজা প্রাণ। স্বজনহারাদের কান্না ও আহাজারিতে ভারী হচ্ছে বাতাস। গত চারদিনের মাথায় দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল পাঁচজনের। যাতায়াত সংস্কার ও মহাসড়কটিকে চার লেনে উন্নীতকরণ ক্রমেই জনদাবিতে পরিণত হচ্ছে।
জানা গেছে, দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মোংলা সমুদ্র বন্দরের শিল্প কলকারখানাগুলোতে কাঁচামাল সরবরাহ ও উৎপাদিত পণ্য দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রেরণের জন্য বিলুপসংখ্যক ভারী যানবাহন এ সড়কে চলাচল করে থাকে। মালভর্তি এসব যানবাহনের লোড নেওয়ার মতো সক্ষমতাসম্পন্ন না হওয়া সত্ত্বেও চলাচল করছে।
অথচ সড়কটির উল্লেখযোগ্য কোনো সংস্কার দীর্ঘদিনেও হচ্ছে না। এই সড়কে দীর্ঘদিন ধরে ওভারলোড চলছে। ফলে রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় ভাঙন ও খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ে মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রায়ই ঘটছে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা, ঘটছে প্রাণহানি। মহাসড়কটি নির্মাণের পর থেকে মোংলা বন্দরের ক্রমবর্ধমান চাহিদার আলোকে এ পর্যন্ত কোনো ধরনের মৌলিক কাঠামোগত উন্নয়ন হয়নি।
এ মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টসমূহে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ গর্ত ও ভাঙন দুর্ঘটনার ঝুঁকি দিন দিন বাড়িয়ে তুলছে। এতে এ মহাসড়কের নিয়মিত ব্যবহারকারীদের আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। সাম্প্রতিককালে এ সড়কে দুর্ঘটনার হার বেড়েছে। চলিত নভেম্বর মাসে গত চার দিনের মাথায় দুটি পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল পাঁচজনের। গত ৪ নভেম্বর বিএনপি সমাবেশ থেকে ফেরার পথে মহাসড়কটির বাবুর বাড়ি এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হন।
এরপর তিন দিনের মাথায় গত ৭ নভেম্বর সড়কের তেঁতুলিয়া ব্রিজের কাছে বাস-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আরো দুজনের প্রাণহানি ঘটে। এ অবস্থায় দক্ষিণাঞ্চলের সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে সড়কটি মোংলা বন্দরের জন্য ব্যবহার উপযোগী করতে যথাযথ সংস্কার ও চার লেনে উন্নীতকরণ এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা চালুর দাবি উঠেছে। এ দাবিতে গতকাল রোববার বিকালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রামপাল উপজেলা শাখা মানববন্ধন ও সমাবেশের ডাক দেয়।

মুন্নু গ্রুপের চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা বলেন, বিএনপির জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় নাশকতা করে ভীতিকর পরিবেশ তৈরি করার জন্য এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ রিয়ানা বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সাবেক পাইলট ছিলেন। বর্তমানে স্বামীর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করতেন। কয়েক দিনের ছুটিতে বাংলাদেশে এসে পরিবারসহ সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়েছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
নিহতরা হলেন মোটরসাইকেল আরোহী গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মাঝিগাতী ইউনিয়নের ডালনিয়া গ্রামের সতীশ চন্দ্র ভট্টাচার্যের ছেলে সরোজ ভট্টাচার্য (৬০) ও মোটরসাইকেল চালক একই গ্রামের ত্রিনাথ বিশ্বাসের ছেলে বিজয় বিশ্বাস (২২)।
২ ঘণ্টা আগে
নিহত রিপন ওই গ্রামের রমিজ উদ্দিনের ছেলে। পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাতে এলাকায় এক মাহফিল চলাকালে রিপন বাড়ি থেকে বের হন। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে