
জেলা প্রতিনিধি, নড়াইল

রবি মৌসুমে নড়াইলে ৮ প্রকার ফসলের বিনামূল্যে ৭৭ টন শস্য বীজ পাচ্ছেন জেলার ১৭ হাজার ৯শো চাষী। রবি শস্য চাষাবাদে চাষিদের উৎসাহ বৃদ্ধিতে চলমান সরকারি কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ক্ষুদ্রও প্রান্তিক চাষিদের মাঝে এসব শস্য বীজের পাশাপাশি সারও দেয়া হচ্ছে।
কৃষি বিভাগ সূত্র বলছে, ভোজ্য তেলের আমদানি নির্ভরতা হ্রাস-কল্পে সরকারি পদক্ষেপের অংশ হিসেবে গেল বছরের ন্যায় এবছরো প্রণোদনার শীর্ষে রয়েছে তৈল বীজ। তৈলবীজ চাষাবাদ সম্প্রসারণে জেলার সর্বাধিক ১১হাজার ৬৫০ চাষির মাঝে উচ্চ ফলনশীল জাতের সরিষাও সূর্যমুখী বীজ দেয়া হচ্ছে। এ মধ্যে ১১ হাজার সরিষা চাষি জনপ্রতি ১ কেজি বীজ ছাড়াও ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার পাচ্ছেন। যার বিপরীতে অতিরিক্ত ১ হাজার ৪৬ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ সম্প্রসারিত হবে।
এছাড়া সূর্যমুখী চাষে সহায়তা পাচ্ছেন ৬৫০ জন, তারাও প্রত্যেকে সরিষায় প্রণোদনার সমপরিমাণ বীজ ও সার পাচ্ছেন। তৈল বীজের পরে সবচেয়ে বেশি সহায়তা পাচ্ছেন ডাল ফসল চাষিরা,এর আওতায় প্রণোদনার জন্য জেলার ৩ হাজার ৫০০ জন চাষিকে নির্বাচন করা হয়েছে। এর মধ্যে মুশুড় চাষি ২ হাজার ৪০০ জন, তাদের প্রতিজনকে ৫ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার দেয়া হচ্ছে। খেসারী ডাল চাষে প্রণোদনা হিসেবে ৮ কেজি করে বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি পাচ্ছেন জেলার ১ হাজার ৪০০জন চাষী।
অত্যন্ত সুস্বাদুও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ অড়হড় ডাল চাষে প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে ১০০ জনকে, তাদের ২ কেজি করে বীজের পাশাপাশি ৫ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার দেয়া হচ্ছে। প্রণোদনার পরবর্তী ধাপে রয়েছে গম, এর আওতায় ২ হাজার চাষী জনপ্রতি ২০ কেজি করে বীজ, ১০ কেজি করে ডিএপিও এমওপি সার পচ্ছেন। প্রণোদনার জন্য নির্বাচিত বাদি দুটি ফসল পেঁয়াজ ও চীনা বাদাম। চাষীপ্রতি ১ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ১০ কেজি এমওপি দেয়া হচ্ছে ২০০ জন পেঁয়াজ চাষিকে। চিনা বাদামেও প্রণোদনা পাচ্ছেন ২০০ জন, তাদের প্রত্যেককে ১০ কেজি করে বীজ ও ১০কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার বিতরণ করা হচ্ছে।

রবি মৌসুমে নড়াইলে ৮ প্রকার ফসলের বিনামূল্যে ৭৭ টন শস্য বীজ পাচ্ছেন জেলার ১৭ হাজার ৯শো চাষী। রবি শস্য চাষাবাদে চাষিদের উৎসাহ বৃদ্ধিতে চলমান সরকারি কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ক্ষুদ্রও প্রান্তিক চাষিদের মাঝে এসব শস্য বীজের পাশাপাশি সারও দেয়া হচ্ছে।
কৃষি বিভাগ সূত্র বলছে, ভোজ্য তেলের আমদানি নির্ভরতা হ্রাস-কল্পে সরকারি পদক্ষেপের অংশ হিসেবে গেল বছরের ন্যায় এবছরো প্রণোদনার শীর্ষে রয়েছে তৈল বীজ। তৈলবীজ চাষাবাদ সম্প্রসারণে জেলার সর্বাধিক ১১হাজার ৬৫০ চাষির মাঝে উচ্চ ফলনশীল জাতের সরিষাও সূর্যমুখী বীজ দেয়া হচ্ছে। এ মধ্যে ১১ হাজার সরিষা চাষি জনপ্রতি ১ কেজি বীজ ছাড়াও ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার পাচ্ছেন। যার বিপরীতে অতিরিক্ত ১ হাজার ৪৬ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ সম্প্রসারিত হবে।
এছাড়া সূর্যমুখী চাষে সহায়তা পাচ্ছেন ৬৫০ জন, তারাও প্রত্যেকে সরিষায় প্রণোদনার সমপরিমাণ বীজ ও সার পাচ্ছেন। তৈল বীজের পরে সবচেয়ে বেশি সহায়তা পাচ্ছেন ডাল ফসল চাষিরা,এর আওতায় প্রণোদনার জন্য জেলার ৩ হাজার ৫০০ জন চাষিকে নির্বাচন করা হয়েছে। এর মধ্যে মুশুড় চাষি ২ হাজার ৪০০ জন, তাদের প্রতিজনকে ৫ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার দেয়া হচ্ছে। খেসারী ডাল চাষে প্রণোদনা হিসেবে ৮ কেজি করে বীজ ১০ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি পাচ্ছেন জেলার ১ হাজার ৪০০জন চাষী।
অত্যন্ত সুস্বাদুও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ অড়হড় ডাল চাষে প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে ১০০ জনকে, তাদের ২ কেজি করে বীজের পাশাপাশি ৫ কেজি ডিএপি ও ৫ কেজি এমওপি সার দেয়া হচ্ছে। প্রণোদনার পরবর্তী ধাপে রয়েছে গম, এর আওতায় ২ হাজার চাষী জনপ্রতি ২০ কেজি করে বীজ, ১০ কেজি করে ডিএপিও এমওপি সার পচ্ছেন। প্রণোদনার জন্য নির্বাচিত বাদি দুটি ফসল পেঁয়াজ ও চীনা বাদাম। চাষীপ্রতি ১ কেজি বীজ ১০ কেজি ডিএপি ১০ কেজি এমওপি দেয়া হচ্ছে ২০০ জন পেঁয়াজ চাষিকে। চিনা বাদামেও প্রণোদনা পাচ্ছেন ২০০ জন, তাদের প্রত্যেককে ১০ কেজি করে বীজ ও ১০কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার বিতরণ করা হচ্ছে।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) আইটি গেট সংলগ্ন স্থানীয় বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে সন্ত্রসীরা গুলি ও বোমা হামলা চালিয়েছেন। এ সময় গুলিতে স্কুল শিক্ষক ইমাদুল হক (৫৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। তিনি বছিতলা নুরানি হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক। এর আগে তিনি ইউসুফ স্কুলে শিক্ষকতা করতেন।
৫ ঘণ্টা আগে
ভোলার চরফ্যাশনে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক নারী উদ্যোক্তাকে অবরুদ্ধ করেছে পাওনাদাররা। অবরুদ্ধকৃত ওই নারী উদ্যোক্তার নাম পিংকি বেগম। তিনি উপজেলার দক্ষিণ আইচা এলাকার প্রয়োজন সমবায় সমিতি লিমিটেডের মালিক।
৯ ঘণ্টা আগে
ভারত থেকে গঙ্গা নদী চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করে পদ্মায় রূপান্তর হয়েছে। উজানে ভারতের দেয়া ফারাক্কা বাঁধের কারণে বর্ষা মৌসুমে তীব্র স্রোত ও ছেড়ে দেয়া পানিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ উত্তরের জেলাগুলো। প্রত্যেক বছর পদ্মা নদী তীরবর্তী হাজার হাজার বিঘা ফসলি জমি ও বসতবাড়ি নদীগর্ভ
৯ ঘণ্টা আগে
শিক্ষায় শারীরিক ও মানসিক বিকাশ না ঘটলে শিশুরা এগোতে পারবে না। শুধু পড়াশুনা করে ভালো মার্কস ও সার্টিফিকেট অর্জন করলেই হবে না। পাশাপাশি, বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের জন্য মুখস্থ বিদ্যার বাহিরের জগতের সাথে তাকে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে এবং মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য খেলাধুলার বিকল্প নেই। তিনি বলেন, ছোটবেলা
১০ ঘণ্টা আগে