ওহিদুল ইসলাম সোহেল, ঈশ্বরদী (পাবনা)
ঈশ্বরদীর পদ্মা নদীর চরাঞ্চলে ইঞ্জিনিয়ার কাঁকন বাহিনীর কর্তৃক কৃষকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা ও গুলিবর্ষণ প্রতিবাদে ভুক্তভোগী কৃষকরা সন্ত্রাসীদের শাস্তির দাবি ও চরাঞ্চলে নিরাপদে কৃষি কাজের নিশ্চয়তা এবং পদ্মার চরে শান্তি ফেরার দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে।
মঙ্গলবার বিকেলে ঈশ্বরদী শহরের স্টেশন রোডে এ কর্মসূচী পালন করে তারা।
পরে ঈশ্বরদী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরেন। অভিযোগ ও দাবি দাওয়া নিয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভুক্তভোগী কৃষক আব্দুল মোত্তালিব। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ইউপি সদস্য আক্কাস আলী খান, ইদ্রিস আলী খান, সাঁড়াঘাট এলাকার দশা হওলদার, মাহতাব হালদার, দুলাল খাঁ, আনছার মাঝি, এজাজুল, মুজাম্মেল, শাহাবুল আলম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, রোববার বিকেলে ঈশ্বরদীর পদ্মা নদীতে বালু উত্তোলনকে কেন্দ্র করে দু’গ্রুপের মধ্যেকার উত্তেজনা ও গোলাগুলির ঘটনায় অশান্ত চরে চাষাবাদ করতে গিয়ে ৮ কৃষককে পিটিয়ে জখম করার ঘটনা ঘটে। একই সঙ্গে চর থেকে কৃষকের দুটি বড় আকারের গরু লুট করে নিয়ে জবাই করে পিকনিক করে খেয়েছে।
ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়নের আড়মবাড়িস্থ পদ্মা চরে ইঞ্জিনিয়ার কাকন বাহিনী এসব ঘটনা ঘটিয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়েছে। বর্তমানে চরে কেউ গেলেই তাদের উপর হামলা চালিয়ে মারপিটসহ রক্তাক্ত জখম করছে।
আহতরা হলেন, উপজেলার সাঁড়া ঝাউদিয়া এলাকার মৃত আইযুব আলীর ছেলে আনছার মাঝি (৬৭), আনছার মাঝির ছেলে মজনু (৩৫), একই উপজেলার মাঝদিয়া এলাকার সাদেকের ছেলে মাছিদুল (৩৬) ও মজিদুল (৪০), দুলাল খার ছেলে লিটন (৪০) এবং সোহান, আরাফাত ও এজাজুল। আহতদের মধ্যে আহত লিটনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা সবাই প্রান্তিক কৃষক। পদ্মা নদীতে জেগে উঠা নিজস্ব ও লীজ নেয়া জমিতে দীর্ঘদিন ধরে চাষাবাদ করে আসছিলেন।
এমএস
ঈশ্বরদীর পদ্মা নদীর চরাঞ্চলে ইঞ্জিনিয়ার কাঁকন বাহিনীর কর্তৃক কৃষকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলা ও গুলিবর্ষণ প্রতিবাদে ভুক্তভোগী কৃষকরা সন্ত্রাসীদের শাস্তির দাবি ও চরাঞ্চলে নিরাপদে কৃষি কাজের নিশ্চয়তা এবং পদ্মার চরে শান্তি ফেরার দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে।
মঙ্গলবার বিকেলে ঈশ্বরদী শহরের স্টেশন রোডে এ কর্মসূচী পালন করে তারা।
পরে ঈশ্বরদী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরেন। অভিযোগ ও দাবি দাওয়া নিয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভুক্তভোগী কৃষক আব্দুল মোত্তালিব। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ইউপি সদস্য আক্কাস আলী খান, ইদ্রিস আলী খান, সাঁড়াঘাট এলাকার দশা হওলদার, মাহতাব হালদার, দুলাল খাঁ, আনছার মাঝি, এজাজুল, মুজাম্মেল, শাহাবুল আলম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, রোববার বিকেলে ঈশ্বরদীর পদ্মা নদীতে বালু উত্তোলনকে কেন্দ্র করে দু’গ্রুপের মধ্যেকার উত্তেজনা ও গোলাগুলির ঘটনায় অশান্ত চরে চাষাবাদ করতে গিয়ে ৮ কৃষককে পিটিয়ে জখম করার ঘটনা ঘটে। একই সঙ্গে চর থেকে কৃষকের দুটি বড় আকারের গরু লুট করে নিয়ে জবাই করে পিকনিক করে খেয়েছে।
ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়নের আড়মবাড়িস্থ পদ্মা চরে ইঞ্জিনিয়ার কাকন বাহিনী এসব ঘটনা ঘটিয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করা হয়েছে। বর্তমানে চরে কেউ গেলেই তাদের উপর হামলা চালিয়ে মারপিটসহ রক্তাক্ত জখম করছে।
আহতরা হলেন, উপজেলার সাঁড়া ঝাউদিয়া এলাকার মৃত আইযুব আলীর ছেলে আনছার মাঝি (৬৭), আনছার মাঝির ছেলে মজনু (৩৫), একই উপজেলার মাঝদিয়া এলাকার সাদেকের ছেলে মাছিদুল (৩৬) ও মজিদুল (৪০), দুলাল খার ছেলে লিটন (৪০) এবং সোহান, আরাফাত ও এজাজুল। আহতদের মধ্যে আহত লিটনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা সবাই প্রান্তিক কৃষক। পদ্মা নদীতে জেগে উঠা নিজস্ব ও লীজ নেয়া জমিতে দীর্ঘদিন ধরে চাষাবাদ করে আসছিলেন।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে