ফোন করে বললেন ‘খবর আছে’
উপজেলা প্রতিনিধি, গোদাগাড়ী (রাজশাহী)
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে অবৈধ ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণে অভিযান চালিয়েছিল পৌর কর্তৃপক্ষ। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল আহমেদের নেতৃত্বে এ অভিযান চলে।
এ সময় খুলে ফেলা ব্যানার-ফেস্টুনের মধ্যে কিছু ছিল এক বিএনপি নেতার। বিষয়টি জানার পর তিনি রেগে আগুন হয়ে যান। তাৎক্ষণিক ফোন করে তিনি ফয়সালকে শাসান এবং ফেস্টুনগুলো আগের জায়গায় টাঙিয়ে দিতে বলেন। অন্যথায় খবর আছে বলে হুমকিও দেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম ইঞ্জিনিয়ার কে এম জুয়েল। তিনি রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক। তিনি আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের ধানের শীষ প্রতীক পাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তার বাড়ি গোদাগাড়ীর রিশিকুলে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে হুমকি সম্বলিত ফোন কলের রেকর্ড আমার দেশের হাতে এসেছে।
প্রকাশিত রেকর্ডে বিএনপি নেতা জুয়েলকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি ইঞ্জিনিয়ার কে এম জুয়েল বলছি, সম্ভাব্য ক্যান্ডিডেট। আপনি প্রোপারে যে পোস্টার সরিয়েছেন, সেখানে আমার পোস্টার ছিল। জামায়াত-বিএনপির পোস্টার ছিল। আপনি যে হটাইছেন, এর কারণ কী? কোনো পরিপত্র আছে? নাকি ইচ্ছা করে?’
তিনি আরো বলেন, ‘যেখান থেকে পোস্টার তুলেছেন, সেখানেই আবার পোস্টার সাবমিট করবেন। কালকে যেন আমরা সেখানে পোস্টার দেখি। অবশ্যই করবেন। না হলে যেটা করা দরকার, সেটাই করব। আমার নেতার ছবি আপনি তুলেছেন। জাস্ট রিমেম্বার ইট।’
জুয়েল ফোনে বলেন, ‘নরসিংদী বাড়ি দেখান আপনি? কোন দল থেকে আসছেন? কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন? কালকে পোস্টার ভদ্রভাবে লাগাবেন। ফাইজলামি করছেন! বিশাল ব্যাপার। উনি টিএনও হয়ে গোদাগাড়ীতে আসছেন।’
হুমকির বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জুয়েল আমার দেশ-কে বলেন, আমার ছবি তুললে সমস্যা নেই, কিন্তু আমার নেতার ছবি তুলেছেন কেন? ইউএনও আমাদের এক লোককে বলেছেন, যেখানে পোস্টার ছিল, লাগিয়ে নিন। কিন্তু আমরা লাগাব না, ইউএনওকেই লাগাতে হবে।
এর আগে মঙ্গলবার দুপুরে গোদাগাড়ী সদরের সড়ক বিভাজকে থাকা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পোস্টার ও ফেস্টুন সরানো হয়।
এ বিষয়ে ইউএনও ফয়সাল বলেন, ‘ডাইংপাড়া মোড়ে ফেস্টুন ও ব্যানারের কারণে যান চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল। পৌরসভার সৌন্দর্য্যও নষ্ট হচ্ছিল। স্থানীয়দের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পৌরসভা থেকে একাধিকবার মৌখিক ও লিখিতভাবে জানানো হয়। অপসারণ না করায় অভিযান চালিয়ে সরানো হয়েছে।’
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে অবৈধ ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণে অভিযান চালিয়েছিল পৌর কর্তৃপক্ষ। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল আহমেদের নেতৃত্বে এ অভিযান চলে।
এ সময় খুলে ফেলা ব্যানার-ফেস্টুনের মধ্যে কিছু ছিল এক বিএনপি নেতার। বিষয়টি জানার পর তিনি রেগে আগুন হয়ে যান। তাৎক্ষণিক ফোন করে তিনি ফয়সালকে শাসান এবং ফেস্টুনগুলো আগের জায়গায় টাঙিয়ে দিতে বলেন। অন্যথায় খবর আছে বলে হুমকিও দেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম ইঞ্জিনিয়ার কে এম জুয়েল। তিনি রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক। তিনি আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের ধানের শীষ প্রতীক পাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তার বাড়ি গোদাগাড়ীর রিশিকুলে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে হুমকি সম্বলিত ফোন কলের রেকর্ড আমার দেশের হাতে এসেছে।
প্রকাশিত রেকর্ডে বিএনপি নেতা জুয়েলকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি ইঞ্জিনিয়ার কে এম জুয়েল বলছি, সম্ভাব্য ক্যান্ডিডেট। আপনি প্রোপারে যে পোস্টার সরিয়েছেন, সেখানে আমার পোস্টার ছিল। জামায়াত-বিএনপির পোস্টার ছিল। আপনি যে হটাইছেন, এর কারণ কী? কোনো পরিপত্র আছে? নাকি ইচ্ছা করে?’
তিনি আরো বলেন, ‘যেখান থেকে পোস্টার তুলেছেন, সেখানেই আবার পোস্টার সাবমিট করবেন। কালকে যেন আমরা সেখানে পোস্টার দেখি। অবশ্যই করবেন। না হলে যেটা করা দরকার, সেটাই করব। আমার নেতার ছবি আপনি তুলেছেন। জাস্ট রিমেম্বার ইট।’
জুয়েল ফোনে বলেন, ‘নরসিংদী বাড়ি দেখান আপনি? কোন দল থেকে আসছেন? কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন? কালকে পোস্টার ভদ্রভাবে লাগাবেন। ফাইজলামি করছেন! বিশাল ব্যাপার। উনি টিএনও হয়ে গোদাগাড়ীতে আসছেন।’
হুমকির বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা জুয়েল আমার দেশ-কে বলেন, আমার ছবি তুললে সমস্যা নেই, কিন্তু আমার নেতার ছবি তুলেছেন কেন? ইউএনও আমাদের এক লোককে বলেছেন, যেখানে পোস্টার ছিল, লাগিয়ে নিন। কিন্তু আমরা লাগাব না, ইউএনওকেই লাগাতে হবে।
এর আগে মঙ্গলবার দুপুরে গোদাগাড়ী সদরের সড়ক বিভাজকে থাকা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পোস্টার ও ফেস্টুন সরানো হয়।
এ বিষয়ে ইউএনও ফয়সাল বলেন, ‘ডাইংপাড়া মোড়ে ফেস্টুন ও ব্যানারের কারণে যান চলাচলে সমস্যা হচ্ছিল। পৌরসভার সৌন্দর্য্যও নষ্ট হচ্ছিল। স্থানীয়দের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে পৌরসভা থেকে একাধিকবার মৌখিক ও লিখিতভাবে জানানো হয়। অপসারণ না করায় অভিযান চালিয়ে সরানো হয়েছে।’
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে