
জেলা প্রতিনিধি, সুনামগঞ্জ

অবিভক্ত বাংলার বিপ্লবী সাংবাদিক ও বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের অগ্নিপুরুষ ফজলুল হক সেলবর্ষীর ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন করেছে সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটি।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় পৌর বিপণিস্থ সংগঠনের কার্যালয়ে বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের নেতা ও সাংবাদিক ফজলুল হক সেলবর্ষীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি শামস শামীমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন লেখক গবেষক ইকবাল কাগজী।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনের সাবেক সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু, বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি সেলিম আহমেদ তালুকদার, সাবেক সহ-সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী, সালেহীন চৌধুরী শুভ, দেওয়ান তাসাদ্দুক রাজা ইমন, প্রভাষক দুলাল মিয়া, শিক্ষক সাজাউল হক, প্রভাষক উসমান গণি, সাংবাদিক জিয়াউর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ফজলুল হক সেলবর্ষী ছিলেন অগ্নিযুগের বিপ্লবী সাংবাদিক। তিনি বৃটিশবিরোধী আন্দোলনে লেখনির মাধ্যমে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
বক্তারা বলেন, সেলবর্ষী একটি চেতনার নাম। একটি আদর্শের নাম।
ফজলুল হক সেলবর্ষীকে বৃটিশ সরকার একাধিকবার জেলে নিয়ে নির্যাতন করেছিল। তার রক্তে ছিল দেশপ্রেম ও দ্রোহ। তিনি ক্ষমতার সঙ্গে কখনো আপোস করেননি। ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে তিনি জাতিকে পথ দেখিয়েছেন।
বক্তারা বলেন, মহান এই বিপ্লবী সাংবাদিক তার নিজ জেলায় অনেকটা বিস্মৃত। নতুন প্রজন্ম তাকে চিনে না। অথচ কাজী নজরুল ইসলাম, কাজী মোতাহের হোসেনসহ অগ্নিযুগের লেখক রাজনীতিবিদরা তাকে নিয়ে লিখেছেন। নজরুল তার ধূমকেতু পত্রিকায় বিপ্লবী লেখা ছাপিয়েছেন। আনন্দবাজার পত্রিকা, সংবাদ পত্রিকাসহ নানা পত্রিকায় কাজ করেছেন সুনামের সাথে। সম্পাদনা করেছেন আলোচিত একাধিক পত্রিকা। এই সুযোগ্য সাংবাদিক ও রাজনীতিকের জীবন ও কর্ম নতুন প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাহলে শিকড়ের সঙ্গে আমাদের সেতুবন্ধন গড়ে ওঠবে।

অবিভক্ত বাংলার বিপ্লবী সাংবাদিক ও বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের অগ্নিপুরুষ ফজলুল হক সেলবর্ষীর ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন করেছে সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটি।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় পৌর বিপণিস্থ সংগঠনের কার্যালয়ে বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের নেতা ও সাংবাদিক ফজলুল হক সেলবর্ষীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি শামস শামীমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন লেখক গবেষক ইকবাল কাগজী।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনের সাবেক সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু, বর্তমান কমিটির সহ-সভাপতি সেলিম আহমেদ তালুকদার, সাবেক সহ-সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী, সালেহীন চৌধুরী শুভ, দেওয়ান তাসাদ্দুক রাজা ইমন, প্রভাষক দুলাল মিয়া, শিক্ষক সাজাউল হক, প্রভাষক উসমান গণি, সাংবাদিক জিয়াউর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ফজলুল হক সেলবর্ষী ছিলেন অগ্নিযুগের বিপ্লবী সাংবাদিক। তিনি বৃটিশবিরোধী আন্দোলনে লেখনির মাধ্যমে জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
বক্তারা বলেন, সেলবর্ষী একটি চেতনার নাম। একটি আদর্শের নাম।
ফজলুল হক সেলবর্ষীকে বৃটিশ সরকার একাধিকবার জেলে নিয়ে নির্যাতন করেছিল। তার রক্তে ছিল দেশপ্রেম ও দ্রোহ। তিনি ক্ষমতার সঙ্গে কখনো আপোস করেননি। ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে তিনি জাতিকে পথ দেখিয়েছেন।
বক্তারা বলেন, মহান এই বিপ্লবী সাংবাদিক তার নিজ জেলায় অনেকটা বিস্মৃত। নতুন প্রজন্ম তাকে চিনে না। অথচ কাজী নজরুল ইসলাম, কাজী মোতাহের হোসেনসহ অগ্নিযুগের লেখক রাজনীতিবিদরা তাকে নিয়ে লিখেছেন। নজরুল তার ধূমকেতু পত্রিকায় বিপ্লবী লেখা ছাপিয়েছেন। আনন্দবাজার পত্রিকা, সংবাদ পত্রিকাসহ নানা পত্রিকায় কাজ করেছেন সুনামের সাথে। সম্পাদনা করেছেন আলোচিত একাধিক পত্রিকা। এই সুযোগ্য সাংবাদিক ও রাজনীতিকের জীবন ও কর্ম নতুন প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাহলে শিকড়ের সঙ্গে আমাদের সেতুবন্ধন গড়ে ওঠবে।

বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আবদুল্লাহ বলেছেন, সাংবাদিকদের দলীয় দাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। নিজের দলের আদর্শের অনুসারী সরকার থাকলেও চোখে চোখ রেখে অধিকারের প্রশ্নে কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দীর্ঘদিনের ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক মাদক কারবারি স্বপন মিয়া (৩৪) অবশেষে পুলিশের অভিনব কৌশলের ফাঁদে ধরা পড়েছেন।শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের কুঞ্জবন এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, স্বপন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে
২ ঘণ্টা আগে
আমার দেশ-এর খুলনা ব্যুরো প্রধান এহতেশামুল হক শাওন ও স্টাফ রিপোর্টার কামরুল হোসেন মনির ওপর হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার বেলা সোয়া ৩টার দিকে নগরীর শিববাড়ি মোড়ের সুলতান ডাইন রেস্টুরেন্টের নিচে এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহত দুই সাংবাদিককে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
এ সময় দুর্বৃত্তরা বেশকিছু নাট খুলে ফিশপ্লেট আলাদা করে সিগন্যাল বাতির সাথে বাঁকা করে বেঁধে দেয়। খবর পেয়ে জিআরপি, পুলিশ ও রেল কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে মেরামত কাজ করায় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়। স্থানীয়রা জানায়, গেটম্যান আমিনুল ইসলাম সকালে দায়িত্ব পালনে গিয়ে রেললাইনের ওপর এক টুকর
২ ঘণ্টা আগে