অর্থনৈতিক রিপোর্টার
প্রকল্প বাস্তবায়নের দুর্বলতার কারণে বিদেশি ঋণের অর্থছাড়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে সরকারকে। বিপরীতে আগের নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধে বড় ধাক্কা এসেছে অর্থবছরের প্রথম মাসে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাই বিদেশি ঋণের অর্থছাড় হয়েছে ২০ কোটি ডলার, বিপরীতে ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে ৪৪ কোটি ডলারের বেশি।
তবে ঋণ প্রতিশ্রুতি আগের বছরের তুলনায় সামান্য কিছু বেড়েছে। বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
ইআরডির হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রকল্পগুলোতে বিদেশি ঋণের অর্থছাড় হয়েছে ২০ কোটি ২৭ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে অর্থছাড় হয়েছে ৩৫ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বিদেশি ঋণের অর্থছাড় কমেছে ৪৩ শতাংশের বেশি।
অর্থছাড় নির্ভর করে প্রকল্প বাস্তবায়নের ওপর। চলতি অর্থবছর উন্নয়ন কর্মসূচীতে বিদেশি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ হাজার কোটি টাকা। গত অর্থবছরের ধারবাহিকতায় চলতি অর্থবছরেও এডিপি বাস্তবায়নে বেহাল দশা দেখা দিয়েছে। সদ্য শুরু হওয়া ২০২৫-২৬ অর্থবছরের এক মাস পেরিয়ে গেলেও সবগুলো মন্ত্রণালয় ও বিভাগ মিলে বরাদ্দের ১ শতাংশও বাস্তবায়ন করতে পারেনি। আর বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বরাদ্দ থাকলেও খরচের খাতা খুলতে পারেনি ১২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। বাকিরা খাতা খুললেও নাম মাত্র খরচ করতে পেরেছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনের তথ্য মতে, সবগুলো মন্ত্রণালয় বিভাগের জন্য চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বরাদ্দ রয়েছে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৬৯৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে এডিপি বাস্তবায়নে খরচ হয়েছে ১ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা, যা শতাংশের হিসেবে মাত্র শুন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের বাস্তবায়ন হার সাম্প্রতিক অর্থবছরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম। আইএমইডির তথ্য অনুযায়ি, এর আগে শুধুমাত্র ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাস্তবায়ন হার চলতি অর্থবছরের থেকে কম ছিল। ওই অর্থবছর দুটিতে বাস্তবায়ন হার ছিল ৫৬ এবং ৫৮ শতাংশ। এছাড়া বাকি অর্থবছগুলোর বেশিরভাগের বাস্তবায়ন হার ১ শতাংশের ওপর ছিল।
বৃহস্পতিবার ইআরডির প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, দেশের বিদেশি ঋণ নির্ভর প্রকল্পগুলোতে অর্থছাড় কমে গেলেও আগের নেওয়া ঋণ পরিশোধে বড় চাপে পড়তে হচ্ছে সরকারকে। জুলাই মাসে সরকারকে সুদ ও আসলসহ ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে ৪৪ কোটি ৬৬ লাখ ডলারের কিছু বেশি। একই সময়ে ঋণের অর্থছাড় হয়েছে মাত্র ২০ কোটি ডলার। অর্থাৎ বিদেশি মুদ্রা আসার চেয়ে পরিশোধের চাপে পড়তে হচ্ছে সরকারকে।
তাছাড়া আগের বছরের তুলনায় ধারাবাহিকভাবে ঋণ পরিশোধের চাপ প্রতিমাসেই বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে ৪৪ কোটি ৬৬ লাখ ঋণ পরিশোধের তুলনায় আগের বছরের জুলাইয়ে ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছিল ৩৮ কোটি ৫৬ লাখ ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে ঋণ ও সুদ পরিশোধ বেড়েছে ১৬ শতাংশ।
তবে এ সময় ঋণ প্রতিশ্রুতি আগের বছরের তুলনায় অনেকটা বেড়েছে। জুলাইয়ে ঋণ প্রতিশ্রুতি এসেছে ৮ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। আগের বছরের একই সময়ে প্রতিশ্রুতি এসেছে ১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। বছরের ব্যবধানে ৪০৯ শতাংশ প্রুতিশ্রুতি বাড়িয়েছে উন্নয়ন সহযোগীরা।
প্রকল্প বাস্তবায়নের দুর্বলতার কারণে বিদেশি ঋণের অর্থছাড়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে সরকারকে। বিপরীতে আগের নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধে বড় ধাক্কা এসেছে অর্থবছরের প্রথম মাসে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাই বিদেশি ঋণের অর্থছাড় হয়েছে ২০ কোটি ডলার, বিপরীতে ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে ৪৪ কোটি ডলারের বেশি।
তবে ঋণ প্রতিশ্রুতি আগের বছরের তুলনায় সামান্য কিছু বেড়েছে। বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
ইআরডির হালনাগাদ তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রকল্পগুলোতে বিদেশি ঋণের অর্থছাড় হয়েছে ২০ কোটি ২৭ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে অর্থছাড় হয়েছে ৩৫ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বিদেশি ঋণের অর্থছাড় কমেছে ৪৩ শতাংশের বেশি।
অর্থছাড় নির্ভর করে প্রকল্প বাস্তবায়নের ওপর। চলতি অর্থবছর উন্নয়ন কর্মসূচীতে বিদেশি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ৮৫ হাজার কোটি টাকা। গত অর্থবছরের ধারবাহিকতায় চলতি অর্থবছরেও এডিপি বাস্তবায়নে বেহাল দশা দেখা দিয়েছে। সদ্য শুরু হওয়া ২০২৫-২৬ অর্থবছরের এক মাস পেরিয়ে গেলেও সবগুলো মন্ত্রণালয় ও বিভাগ মিলে বরাদ্দের ১ শতাংশও বাস্তবায়ন করতে পারেনি। আর বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) বরাদ্দ থাকলেও খরচের খাতা খুলতে পারেনি ১২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। বাকিরা খাতা খুললেও নাম মাত্র খরচ করতে পেরেছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনের তথ্য মতে, সবগুলো মন্ত্রণালয় বিভাগের জন্য চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বরাদ্দ রয়েছে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৬৯৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে এডিপি বাস্তবায়নে খরচ হয়েছে ১ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা, যা শতাংশের হিসেবে মাত্র শুন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের বাস্তবায়ন হার সাম্প্রতিক অর্থবছরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম। আইএমইডির তথ্য অনুযায়ি, এর আগে শুধুমাত্র ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাস্তবায়ন হার চলতি অর্থবছরের থেকে কম ছিল। ওই অর্থবছর দুটিতে বাস্তবায়ন হার ছিল ৫৬ এবং ৫৮ শতাংশ। এছাড়া বাকি অর্থবছগুলোর বেশিরভাগের বাস্তবায়ন হার ১ শতাংশের ওপর ছিল।
বৃহস্পতিবার ইআরডির প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, দেশের বিদেশি ঋণ নির্ভর প্রকল্পগুলোতে অর্থছাড় কমে গেলেও আগের নেওয়া ঋণ পরিশোধে বড় চাপে পড়তে হচ্ছে সরকারকে। জুলাই মাসে সরকারকে সুদ ও আসলসহ ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে ৪৪ কোটি ৬৬ লাখ ডলারের কিছু বেশি। একই সময়ে ঋণের অর্থছাড় হয়েছে মাত্র ২০ কোটি ডলার। অর্থাৎ বিদেশি মুদ্রা আসার চেয়ে পরিশোধের চাপে পড়তে হচ্ছে সরকারকে।
তাছাড়া আগের বছরের তুলনায় ধারাবাহিকভাবে ঋণ পরিশোধের চাপ প্রতিমাসেই বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে ৪৪ কোটি ৬৬ লাখ ঋণ পরিশোধের তুলনায় আগের বছরের জুলাইয়ে ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছিল ৩৮ কোটি ৫৬ লাখ ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে ঋণ ও সুদ পরিশোধ বেড়েছে ১৬ শতাংশ।
তবে এ সময় ঋণ প্রতিশ্রুতি আগের বছরের তুলনায় অনেকটা বেড়েছে। জুলাইয়ে ঋণ প্রতিশ্রুতি এসেছে ৮ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। আগের বছরের একই সময়ে প্রতিশ্রুতি এসেছে ১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। বছরের ব্যবধানে ৪০৯ শতাংশ প্রুতিশ্রুতি বাড়িয়েছে উন্নয়ন সহযোগীরা।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
১৮ ঘণ্টা আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে