বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলন
স্টাফ রিপোর্টার
কারাবন্দিদের ন্যায় অধিকার প্রতিষ্ঠা, শাফিউর রহমান ফারাবী, ইঞ্জিনিয়ার মোজাম্মেল হক সাইমন, মাওলানা আমিরুল ইসলামসহ সব ইসলামপন্থী মজলুমের মুক্তি এবং নতুন করে শুরু হওয়া ‘জঙ্গি নাটক’-এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলন।
বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক মতবিনিময় সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই প্রতিবাদ জানানো হয়।
বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা মীর ইদরীস নদভীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মুফতি শফিকুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন- মুফতি জসিমউদ্দীন রাহমানী, আহমাদ রফিক, মুফতি ফখরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক তালুকদার, মাওলানা মাহমুদুল হাসান গুনবী, আসিফ আদনান, বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের জয়েন সেক্রেটারি মাওলানা ইসহাক খান, মাওলানা আল আমীন সাকী, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা ইউসুফ হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য মাওলানা আশিক আল আবিদ, মাওলানা ইসমাইল প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের সেক্রেটারি মুফতি শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা আবারও এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছি, যেখানে ইসলামি চিন্তা, আদর্শ ও প্রতিবাদকে অপরাধ হিসেবে দেখানোর ষড়যন্ত্র নতুন করে শুরু হয়েছে। অতীতে শেখ হাসিনার আমলে যেভাবে আলেম, ছাত্র ও ইসলামি লেখকদের বিরুদ্ধে ‘জঙ্গি’ তকমা দিয়ে দমন-পীড়ন চালানো হয়েছিল, আজও সেই একই স্ক্রিপ্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এক বছর আগে শেখ হাসিনার পতন হলেও তাঁর রেখে যাওয়া ইসলামবিদ্বেষী নীতির ছায়া এখনো বর্তমান। শাফিউর রহমান ফারাবী, ইঞ্জিনিয়ার সাইমন, মাওলানা আমিরুল ইসলামসহ বহু ধর্মপ্রাণ ও মানবিক মানুষ মিথ্যা মামলায় বন্দি রয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের সভাপতি মাওলানা মীর ইদরীস নদভী। দাবিগুলো হলো- শাফিউর রহমান ফারাবী, সাইমন, আমিরুল ইসলামসহ সকল ইসলামপন্থী মজলুম বন্দির মুক্তি দিতে হবে। সকল কারাগারে স্থায়ী মসজিদ নির্মাণ ও ইবাদতের পূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। বন্দিদের মাসে অন্তত দুইবার তাঁদের স্ত্রীর সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতের সুযোগ দিতে হবে। কারাগারে অনিয়ম ও দুর্নীতি বন্ধ করে মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
২০ বছরের অধিক সাজাপ্রাপ্তদের মানবিক বিবেচনায় মুক্তি ও পুনর্বাসনের উদ্যোগ নিতে হবে। জামিনপ্রাপ্ত বন্দিদের মুক্তিতে প্রশাসনিক বাধা ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে এবং প্রতিটি কারাগারে ধর্মীয় শিক্ষা, আলেম নিয়োগ ও ইসলামিক কাউন্সেলিং চালু করতে হবে।
সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়, নতুন করে শুরু হওয়া এই ‘জঙ্গি নাটক’ ও ইসলামবিদ্বেষী প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে সবাইকে সচেতন হতে হবে। মজলুমদের মুক্তি কেবল একটি রাজনৈতিক দাবি নয়, এটি একটি ঈমানী ও মানবিক দায়িত্ব। এখনই প্রতিরোধ গড়ে তোলার সময়।
কারাবন্দিদের ন্যায় অধিকার প্রতিষ্ঠা, শাফিউর রহমান ফারাবী, ইঞ্জিনিয়ার মোজাম্মেল হক সাইমন, মাওলানা আমিরুল ইসলামসহ সব ইসলামপন্থী মজলুমের মুক্তি এবং নতুন করে শুরু হওয়া ‘জঙ্গি নাটক’-এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলন।
বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক মতবিনিময় সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই প্রতিবাদ জানানো হয়।
বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা মীর ইদরীস নদভীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মুফতি শফিকুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন- মুফতি জসিমউদ্দীন রাহমানী, আহমাদ রফিক, মুফতি ফখরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক তালুকদার, মাওলানা মাহমুদুল হাসান গুনবী, আসিফ আদনান, বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের জয়েন সেক্রেটারি মাওলানা ইসহাক খান, মাওলানা আল আমীন সাকী, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা ইউসুফ হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য মাওলানা আশিক আল আবিদ, মাওলানা ইসমাইল প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বৈষম্যহীন কারামুক্তি আন্দোলনের সেক্রেটারি মুফতি শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা আবারও এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছি, যেখানে ইসলামি চিন্তা, আদর্শ ও প্রতিবাদকে অপরাধ হিসেবে দেখানোর ষড়যন্ত্র নতুন করে শুরু হয়েছে। অতীতে শেখ হাসিনার আমলে যেভাবে আলেম, ছাত্র ও ইসলামি লেখকদের বিরুদ্ধে ‘জঙ্গি’ তকমা দিয়ে দমন-পীড়ন চালানো হয়েছিল, আজও সেই একই স্ক্রিপ্ট বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এক বছর আগে শেখ হাসিনার পতন হলেও তাঁর রেখে যাওয়া ইসলামবিদ্বেষী নীতির ছায়া এখনো বর্তমান। শাফিউর রহমান ফারাবী, ইঞ্জিনিয়ার সাইমন, মাওলানা আমিরুল ইসলামসহ বহু ধর্মপ্রাণ ও মানবিক মানুষ মিথ্যা মামলায় বন্দি রয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের সভাপতি মাওলানা মীর ইদরীস নদভী। দাবিগুলো হলো- শাফিউর রহমান ফারাবী, সাইমন, আমিরুল ইসলামসহ সকল ইসলামপন্থী মজলুম বন্দির মুক্তি দিতে হবে। সকল কারাগারে স্থায়ী মসজিদ নির্মাণ ও ইবাদতের পূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। বন্দিদের মাসে অন্তত দুইবার তাঁদের স্ত্রীর সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতের সুযোগ দিতে হবে। কারাগারে অনিয়ম ও দুর্নীতি বন্ধ করে মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
২০ বছরের অধিক সাজাপ্রাপ্তদের মানবিক বিবেচনায় মুক্তি ও পুনর্বাসনের উদ্যোগ নিতে হবে। জামিনপ্রাপ্ত বন্দিদের মুক্তিতে প্রশাসনিক বাধা ও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে এবং প্রতিটি কারাগারে ধর্মীয় শিক্ষা, আলেম নিয়োগ ও ইসলামিক কাউন্সেলিং চালু করতে হবে।
সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়, নতুন করে শুরু হওয়া এই ‘জঙ্গি নাটক’ ও ইসলামবিদ্বেষী প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে সবাইকে সচেতন হতে হবে। মজলুমদের মুক্তি কেবল একটি রাজনৈতিক দাবি নয়, এটি একটি ঈমানী ও মানবিক দায়িত্ব। এখনই প্রতিরোধ গড়ে তোলার সময়।
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে দুই ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী ঢামেক হাসপাতাল ভর্তি হয়েছেন। তাদেরকে অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। আহতরা হলেন, নরসিংদীর মাদবদী এলাকার ক্ষুদ্র কাপড় ব্যাবসায়ী মো: সজল (৩০), ও আলামিন(২৭)।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকা থেকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে অজ্ঞাতনামা পুরুষের বয়স আনুমানিক ৬০ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেনাগরিকদের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে রাজধানীতে নতুন তিনটি নাগরিক সেবাকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয়েছে। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
১২ ঘণ্টা আগে