খুবি প্রতিনিধি
২০২৪ সালের কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিতর্কিত ভূমিকার কারণে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বয়কটের মুখে পড়া শিক্ষার্থী আসমা সাদিয়া সূচি ভর্তি হয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি)। সম্প্রতি তিনি টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের জন্যও মনোনীত হয়েছেন।
বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনে মাস্টার্স করছেন। যবিপ্রবির জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কোটা আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগের হয়ে আন্দোলন দমনে ভূমিকা রাখার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। সেই সময় যবিপ্রবিতে সহপাঠীরা তাকে বয়কট করে এবং ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে বাধ্য করে।
যবিপ্রবির কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, আন্দোলনের সময়ে সূচি ছাত্রলীগ নেতাদের সহযোগিতা করেছিলেন এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে আক্রমণাত্মক মন্তব্য করেছিলেন।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে সূচি জানান, তিনি ডিবেটিংয়ের পাশাপাশি ছাত্রলীগের কার্যক্রমে যুক্ত থাকলেও কোনো পদে ছিলেন না। আন্দোলনের সময় তাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় যৌন হয়রানির শিকার হতে হয়, আর সে কারণেই কিছু আবেগপ্রবণ মন্তব্য করেছিলেন।
টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপে মনোনয়ন প্রসঙ্গে সূচির সহপাঠীদের কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন, কম সিজিপিএ থাকা সত্ত্বেও তিনি ডিসিপ্লিন প্রধানের থিসিস স্টুডেন্ট হওয়ায় সুযোগ পেয়েছেন।
তবে সূচির দাবি, যবিপ্রবিতে তিনি বিভাগে প্রথম হয়েছিলেন এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর অ্যাকাডেমিক ফলাফলের ভিত্তিতেই তাকে নির্বাচন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিজিই ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. মো. মোরসালিন বিল্লাহ বলেন, ‘অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এখানে মাস্টার্সে ভর্তি হয়। তাদের পূর্বের প্রতিষ্ঠান নিয়ে আমরা জানি না। টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপে মনোনয়ন তার অ্যাকাডেমিক ফলাফলের ভিত্তিতেই হয়েছে।’
খুবির ছাত্রবিষয়ক পরিচালক প্রফেসর ড. নাজমুস সাদাত বলেন, ‘ওই ছাত্রী সম্পর্কে আমার কোনো তথ্য জানা নেই।’
২০২৪ সালের কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিতর্কিত ভূমিকার কারণে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) বয়কটের মুখে পড়া শিক্ষার্থী আসমা সাদিয়া সূচি ভর্তি হয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি)। সম্প্রতি তিনি টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের জন্যও মনোনীত হয়েছেন।
বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনে মাস্টার্স করছেন। যবিপ্রবির জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কোটা আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগের হয়ে আন্দোলন দমনে ভূমিকা রাখার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। সেই সময় যবিপ্রবিতে সহপাঠীরা তাকে বয়কট করে এবং ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে বাধ্য করে।
যবিপ্রবির কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, আন্দোলনের সময়ে সূচি ছাত্রলীগ নেতাদের সহযোগিতা করেছিলেন এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে আক্রমণাত্মক মন্তব্য করেছিলেন।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে সূচি জানান, তিনি ডিবেটিংয়ের পাশাপাশি ছাত্রলীগের কার্যক্রমে যুক্ত থাকলেও কোনো পদে ছিলেন না। আন্দোলনের সময় তাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় যৌন হয়রানির শিকার হতে হয়, আর সে কারণেই কিছু আবেগপ্রবণ মন্তব্য করেছিলেন।
টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপে মনোনয়ন প্রসঙ্গে সূচির সহপাঠীদের কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন, কম সিজিপিএ থাকা সত্ত্বেও তিনি ডিসিপ্লিন প্রধানের থিসিস স্টুডেন্ট হওয়ায় সুযোগ পেয়েছেন।
তবে সূচির দাবি, যবিপ্রবিতে তিনি বিভাগে প্রথম হয়েছিলেন এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর অ্যাকাডেমিক ফলাফলের ভিত্তিতেই তাকে নির্বাচন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিজিই ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. মো. মোরসালিন বিল্লাহ বলেন, ‘অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এখানে মাস্টার্সে ভর্তি হয়। তাদের পূর্বের প্রতিষ্ঠান নিয়ে আমরা জানি না। টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপে মনোনয়ন তার অ্যাকাডেমিক ফলাফলের ভিত্তিতেই হয়েছে।’
খুবির ছাত্রবিষয়ক পরিচালক প্রফেসর ড. নাজমুস সাদাত বলেন, ‘ওই ছাত্রী সম্পর্কে আমার কোনো তথ্য জানা নেই।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
২ ঘণ্টা আগে