প্রজ্ঞা সর্বজয়া, ইবি
দীর্ঘ বন্ধের পর পুনরায় চালু হয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া। ফলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে প্রাণ ফিরে পেয়েছে দীর্ঘদিন অযত্নে পড়ে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানটি। ফ্যাসিস্ট আমলে নানা অজুহাতে ক্যাফেটেরিয়া বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। ফলে শিক্ষার্থীরা বাধ্য হতো বাইরে থেকে খাবার খেতে। এছাড়া বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার মতো কোনো জায়গা ছিল না তাদের। কিন্তু গত বছর ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে হাসিনার বিদায়ের পর ক্যাফেটেরিয়াটি পুনরায় চালু হয়। তখন থেকে এটি হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীদের প্রাণচাঞ্চল্যের অন্যতম ঠিকানা। খাবারের সুবাস, আড্ডার কোলাহল, রাজনীতির উত্তাপ ও গিটারের সুরে প্রতিদিন নতুন আবহ তৈরি হয় এখানে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় জানালার গ্রিল, কাচ, পানির ট্যাপ ও পর্দাসহ প্রয়োজনীয় সবকিছুই নষ্ট হয়ে যায়। কয়েকটি আসবাবপত্র থাকলেও সেগুলো ব্যবহার অনুপযোগী অবস্থায় ছিল। ক্যাফেটেরিয়ার চেয়ার-টেবিল ও ভাঙা জানালা ধুলায় আচ্ছন্ন ছিল। সরকার পরিবর্তনের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. জাকির হোসেনকে নতুন পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি প্রাথমিক সংস্কার শেষে ২০২৫ সালের ৫ জানুয়ারি এটি পুনরায় চালু করেন। এর আগে, ২০২৪ সালের ৯ ও ১০ ডিসেম্বর পরীক্ষামূলকভাবে এটি চালু করা হয়। তখন থেকেই শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত পদচারণায় মুখর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে (টিএসসিসি) অবস্থিত ক্যাফেটেরিয়াটি শুধু খাবারের জায়গা নয়, বরং এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মনোভাব ফুটিয়ে তোলার অন্যতম একটি স্থান। এখানে শিক্ষার্থীরা যেমন ন্যায্য মূল্যে খাবার পান, ঠিক তেমনি ক্লাসের ফাঁকে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে পারেন। বর্তমানে ভর্তুকি না থাকলেও এখানে খাবারের দাম তুলনামূলকভাবে কম। সকালের নাশতা ও দুপুরের খাবারের পাশাপাশি পাওয়া যায়, চা, পুরি, শিঙাড়া ও বিস্কুট। এছাড়া মেলে আইসক্রিম এবং বিভিন্ন ধরনের কোমল পানীয়।
শিক্ষার্থীদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে গত ৮ সেপ্টেম্বর পর্দাশীল নারী শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যাফেটেরিয়ার এক কোণে কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে বানানো হয়েছে ‘বিশেষ পর্দা কর্নার’। তবে শিক্ষার্থীদের অন্য একটি দাবি হলো- ক্যাফে কেন্দ্রিক ইন্টারনেট সেবা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মিরাজ হাসান বলেন, ক্যাম্পাসে এসে ২০২৩ সাল থেকে ক্যাফেটেরিয়া বন্ধ পেয়েছি। এ সময় বাইরে থেকে খাবার কিনে খেতে হতো। তা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় এসে বন্ধুদের সঙ্গে বসে আড্ডা দেওয়ার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা ছিল না। এখন এটি চালু হওয়ায় আমরা সময় কাটানোর মতো একটা জায়গা পেয়েছি।
অন্য এক শিক্ষার্থী বলেন, ক্যাফেটেরিয়া একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ ক্যাফেটেরিয়াকে ঘিরে আবর্তিত হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠেই ক্যাফেতে নাশতা করে ক্লাসের দিকে দৌড়ানো, কিংবা ক্লাস শেষে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, গানবাজনা ও খাওয়া দাওয়া সবই এখানে হয়। এছাড়া ক্যাম্পাসে রাজনীতিতেও ক্যাফের একটা আলাদা ভূমিকা রয়েছে। তিনি বলেন, ইবির একমাত্র ক্যাফেটেরিয়া বন্ধ থাকায় আমরা এসব সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলাম। জাকির স্যারকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, তিনি দায়িত্বে আসার পর টিএসসির পরিবেশ আমূল বদলে গেছে।
এ প্রসঙ্গে টিএসসিসি পরিচালক ড. জাকির হোসেন আমার দেশকে বলেন, ক্যাফেটেরিয়া পুনরায় চালু করা ছিল ছাত্রদের প্রাণের দাবি। জুলাই-পরবর্তী প্রশাসনের সহায়তায় আমরা সেটা করতে পেরেছি। আমাদের আরো কিছু পরিকল্পনা আছে, সেগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি বলেন, টিএসসি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য বাস্তবায়নে কাজ করছি, কিন্তু সেক্ষেত্রে অনেক সংস্কার প্রয়োজন। তবে আমরা এখন টিএসসিতে বিভিন্ন প্রোগ্রামের আয়োজন এবং সেখানে ছাত্রদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা করছি।
ক্যাফেটেরিয়া চালু রাখার সময় বৃদ্ধির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বিকাল ৪টার পর ক্যাম্পাস নির্জন হয়ে পড়ে, সেক্ষেত্রে সময় বাড়ানোর বিষয়টি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে যেহেতু ক্যাম্পাসে অবস্থানরত ছাত্রদের জন্য চালু রাখা প্রয়োজন, সেজন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, আওয়ামী আমলে নানা অব্যবস্থাপনার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় এই ক্যাফেটেরিয়ার কার্যক্রম একাধিকবার বন্ধ হয়ে যায়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ দেখিয়ে ২০২৩ সালের ১২ মার্চ ক্যাফেটেরিয়া চালাতে অপারগতা প্রকাশ করে অব্যাহতিপত্র দেন তৎকালীন ম্যানেজার আরিফুল ইসলাম। পাঁচ মাস বন্ধের পর একই বছর ২৭ আগস্ট ফের চালু হয় ক্যাফেটেরিয়াটি। কিন্তু চালু হওয়ার এক মাসের মধেই আবার বন্ধ হয়ে যায় এটি। তবে ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর টিএসসিসির পরিচালক হিসেবে ২০২৪ সালের ১৯ অক্টোবর দায়িত্ব দেওয়া হয় হিসাববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন । তার তত্ত্বাবধানেই এখন ক্যাফেটেরিয়াটি চলছে।
দীর্ঘ বন্ধের পর পুনরায় চালু হয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া। ফলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে প্রাণ ফিরে পেয়েছে দীর্ঘদিন অযত্নে পড়ে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ এই স্থানটি। ফ্যাসিস্ট আমলে নানা অজুহাতে ক্যাফেটেরিয়া বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। ফলে শিক্ষার্থীরা বাধ্য হতো বাইরে থেকে খাবার খেতে। এছাড়া বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার মতো কোনো জায়গা ছিল না তাদের। কিন্তু গত বছর ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে হাসিনার বিদায়ের পর ক্যাফেটেরিয়াটি পুনরায় চালু হয়। তখন থেকে এটি হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীদের প্রাণচাঞ্চল্যের অন্যতম ঠিকানা। খাবারের সুবাস, আড্ডার কোলাহল, রাজনীতির উত্তাপ ও গিটারের সুরে প্রতিদিন নতুন আবহ তৈরি হয় এখানে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় জানালার গ্রিল, কাচ, পানির ট্যাপ ও পর্দাসহ প্রয়োজনীয় সবকিছুই নষ্ট হয়ে যায়। কয়েকটি আসবাবপত্র থাকলেও সেগুলো ব্যবহার অনুপযোগী অবস্থায় ছিল। ক্যাফেটেরিয়ার চেয়ার-টেবিল ও ভাঙা জানালা ধুলায় আচ্ছন্ন ছিল। সরকার পরিবর্তনের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. জাকির হোসেনকে নতুন পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি প্রাথমিক সংস্কার শেষে ২০২৫ সালের ৫ জানুয়ারি এটি পুনরায় চালু করেন। এর আগে, ২০২৪ সালের ৯ ও ১০ ডিসেম্বর পরীক্ষামূলকভাবে এটি চালু করা হয়। তখন থেকেই শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত পদচারণায় মুখর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে (টিএসসিসি) অবস্থিত ক্যাফেটেরিয়াটি শুধু খাবারের জায়গা নয়, বরং এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মনোভাব ফুটিয়ে তোলার অন্যতম একটি স্থান। এখানে শিক্ষার্থীরা যেমন ন্যায্য মূল্যে খাবার পান, ঠিক তেমনি ক্লাসের ফাঁকে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে পারেন। বর্তমানে ভর্তুকি না থাকলেও এখানে খাবারের দাম তুলনামূলকভাবে কম। সকালের নাশতা ও দুপুরের খাবারের পাশাপাশি পাওয়া যায়, চা, পুরি, শিঙাড়া ও বিস্কুট। এছাড়া মেলে আইসক্রিম এবং বিভিন্ন ধরনের কোমল পানীয়।
শিক্ষার্থীদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে গত ৮ সেপ্টেম্বর পর্দাশীল নারী শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যাফেটেরিয়ার এক কোণে কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে বানানো হয়েছে ‘বিশেষ পর্দা কর্নার’। তবে শিক্ষার্থীদের অন্য একটি দাবি হলো- ক্যাফে কেন্দ্রিক ইন্টারনেট সেবা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মিরাজ হাসান বলেন, ক্যাম্পাসে এসে ২০২৩ সাল থেকে ক্যাফেটেরিয়া বন্ধ পেয়েছি। এ সময় বাইরে থেকে খাবার কিনে খেতে হতো। তা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় এসে বন্ধুদের সঙ্গে বসে আড্ডা দেওয়ার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা ছিল না। এখন এটি চালু হওয়ায় আমরা সময় কাটানোর মতো একটা জায়গা পেয়েছি।
অন্য এক শিক্ষার্থী বলেন, ক্যাফেটেরিয়া একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ ক্যাফেটেরিয়াকে ঘিরে আবর্তিত হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠেই ক্যাফেতে নাশতা করে ক্লাসের দিকে দৌড়ানো, কিংবা ক্লাস শেষে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, গানবাজনা ও খাওয়া দাওয়া সবই এখানে হয়। এছাড়া ক্যাম্পাসে রাজনীতিতেও ক্যাফের একটা আলাদা ভূমিকা রয়েছে। তিনি বলেন, ইবির একমাত্র ক্যাফেটেরিয়া বন্ধ থাকায় আমরা এসব সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলাম। জাকির স্যারকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, তিনি দায়িত্বে আসার পর টিএসসির পরিবেশ আমূল বদলে গেছে।
এ প্রসঙ্গে টিএসসিসি পরিচালক ড. জাকির হোসেন আমার দেশকে বলেন, ক্যাফেটেরিয়া পুনরায় চালু করা ছিল ছাত্রদের প্রাণের দাবি। জুলাই-পরবর্তী প্রশাসনের সহায়তায় আমরা সেটা করতে পেরেছি। আমাদের আরো কিছু পরিকল্পনা আছে, সেগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে। তিনি বলেন, টিএসসি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য বাস্তবায়নে কাজ করছি, কিন্তু সেক্ষেত্রে অনেক সংস্কার প্রয়োজন। তবে আমরা এখন টিএসসিতে বিভিন্ন প্রোগ্রামের আয়োজন এবং সেখানে ছাত্রদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা করছি।
ক্যাফেটেরিয়া চালু রাখার সময় বৃদ্ধির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বিকাল ৪টার পর ক্যাম্পাস নির্জন হয়ে পড়ে, সেক্ষেত্রে সময় বাড়ানোর বিষয়টি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে যেহেতু ক্যাম্পাসে অবস্থানরত ছাত্রদের জন্য চালু রাখা প্রয়োজন, সেজন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, আওয়ামী আমলে নানা অব্যবস্থাপনার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় এই ক্যাফেটেরিয়ার কার্যক্রম একাধিকবার বন্ধ হয়ে যায়। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণ দেখিয়ে ২০২৩ সালের ১২ মার্চ ক্যাফেটেরিয়া চালাতে অপারগতা প্রকাশ করে অব্যাহতিপত্র দেন তৎকালীন ম্যানেজার আরিফুল ইসলাম। পাঁচ মাস বন্ধের পর একই বছর ২৭ আগস্ট ফের চালু হয় ক্যাফেটেরিয়াটি। কিন্তু চালু হওয়ার এক মাসের মধেই আবার বন্ধ হয়ে যায় এটি। তবে ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর টিএসসিসির পরিচালক হিসেবে ২০২৪ সালের ১৯ অক্টোবর দায়িত্ব দেওয়া হয় হিসাববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন । তার তত্ত্বাবধানেই এখন ক্যাফেটেরিয়াটি চলছে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে