দিনাজপুর ও হাবিপ্রবি প্রতিনিধি
দিনব্যাপী বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ২৪তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ৯ টায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. এনামউল্যা এবং প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শফিকুল ইসলাম সিকদার।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. এম. জাহাঙ্গীর কবিরসহ সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের ফেস্টুন ও বেলুন উড্ডয়ন এবং আকাশে শান্তির প্রতীক পায়রা অবমুক্ত করা হয়।
এরপর শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অংশগ্রহণে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও এর সামনের মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে এসে শেষ হয়।
র্যালি শেষে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে মহান শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয়। শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ শেষে দিনটি উপলক্ষে ভাইস-চ্যান্সেলরের বাণী পাঠ ও বিতরণ করা হয়।
পরে টিএসসি’র সামনে মজার ইস্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন এবং কেক কাটা হয়।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্যায়ে ভাইস-চ্যান্সেলর, প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর ও ট্রেজারার শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে নিয়ে দিনাজপুর গোর-এ-শহিদ বড় ময়দানের পাশে অবস্থিত হাজী মোহাম্মদ দানেশের কবর জিয়ারত ও তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। সেখান থেকে তিনি ফরিদপুর কবরস্থানে প্রয়াত মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রী খুরশীদ জাহান হক এমপির কবর জিয়ারত ও তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।
উল্লেখ্য, ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রজ্ঞাপন জারী এবং ২০০২ সালের ১৬ এপ্রিল প্রয়াত মন্ত্রী খুরশীদ জাহান হক এমপি কর্তৃক এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছিল।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-১ এ ২৪তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে “মেধাভিত্তিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে হাবিপ্রবির ভূমিকা ও ক্রমবিকাশ” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাকেন হাবিপ্রবির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. এনামউল্যা। প্রধান আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন হাবিপ্রবির প্রতিষ্ঠাতা ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোশাররফ হোসাইন মিঞাঁ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর, ট্রেজারার ও প্রক্টর।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী শিক্ষক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. মো. আবু হাসান এবং সাদা দলের সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ মনিরুজ্জামান বাহাদুর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক ও অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী প্রক্টর প্রফেসর ড. আবুল কালাম।
প্রধান আলোচক প্রতিষ্ঠাতা ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোশাররফ হোসাইন মিঞাঁ তাঁর বক্তব্যে হাবিপ্রবির যাত্রা শুরুর সময়ের ঘটনাবলি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা ও স্মৃতিচারণ করেন। আলোচনা সভায় তাঁকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য তিনি বর্তমান প্রশাসনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং প্রয়াত মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রী খুরশীদ জাহান হকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলের উচ্চ শিক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে আন্তরিক ও দায়িত্ববান হওয়ার আহবান জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. এনামউল্যা বলেন, এতোদিন বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ও এর প্রতিষ্ঠার ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছিল, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন পাশ হয়নি, প্রজ্ঞাপন হয়নি, অথচ একটি তারিখে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা হতো। আইনে স্পষ্ট উল্লেখ আছে যেদিন থেকে প্রজ্ঞাপণ জারী হবে, সেদিন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। সে অনুযায়ী আমরা এবার বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করেছি। যা দেশকে যে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তার তুলনায় এটা কিছুই না। তিনি বলেন, আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন ও নতুন এই তরুণ প্রজন্মের জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের মাধ্যমে আজকে আমরা এই পর্যায়ে এসেছি এবং এর মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা টিকে আছে। যা হওয়ার হয়ে গেছে, এখন আমাদের সকলকে সম্মিলিতভাবে হাবিপ্রবিকে এগিয়ে নিতে হবে। আমাদের একার পক্ষে এটা সম্ভব নয়, দল মত নির্বিশেষে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। পরিশেষে তিনি উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন।
এছাড়াও ২৪তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে বাদ জোহর কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়া ও মুনাজাত করা হয় এবং ৭ এপ্রিল সন্ধ্যা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনাসমূহে আলোকসজ্জা করা হয়।
দিনব্যাপী বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ২৪তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ৯ টায় প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. এনামউল্যা এবং প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শফিকুল ইসলাম সিকদার।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. এম. জাহাঙ্গীর কবিরসহ সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের ফেস্টুন ও বেলুন উড্ডয়ন এবং আকাশে শান্তির প্রতীক পায়রা অবমুক্ত করা হয়।
এরপর শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অংশগ্রহণে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও এর সামনের মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে এসে শেষ হয়।
র্যালি শেষে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে মহান শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয়। শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ শেষে দিনটি উপলক্ষে ভাইস-চ্যান্সেলরের বাণী পাঠ ও বিতরণ করা হয়।
পরে টিএসসি’র সামনে মজার ইস্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন এবং কেক কাটা হয়।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্যায়ে ভাইস-চ্যান্সেলর, প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর ও ট্রেজারার শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে নিয়ে দিনাজপুর গোর-এ-শহিদ বড় ময়দানের পাশে অবস্থিত হাজী মোহাম্মদ দানেশের কবর জিয়ারত ও তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। সেখান থেকে তিনি ফরিদপুর কবরস্থানে প্রয়াত মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রী খুরশীদ জাহান হক এমপির কবর জিয়ারত ও তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।
উল্লেখ্য, ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রজ্ঞাপন জারী এবং ২০০২ সালের ১৬ এপ্রিল প্রয়াত মন্ত্রী খুরশীদ জাহান হক এমপি কর্তৃক এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছিল।
শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-১ এ ২৪তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে “মেধাভিত্তিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে হাবিপ্রবির ভূমিকা ও ক্রমবিকাশ” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাকেন হাবিপ্রবির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. এনামউল্যা। প্রধান আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন হাবিপ্রবির প্রতিষ্ঠাতা ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোশাররফ হোসাইন মিঞাঁ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর, ট্রেজারার ও প্রক্টর।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী শিক্ষক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. মো. আবু হাসান এবং সাদা দলের সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ মনিরুজ্জামান বাহাদুর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক ও অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী প্রক্টর প্রফেসর ড. আবুল কালাম।
প্রধান আলোচক প্রতিষ্ঠাতা ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোশাররফ হোসাইন মিঞাঁ তাঁর বক্তব্যে হাবিপ্রবির যাত্রা শুরুর সময়ের ঘটনাবলি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা ও স্মৃতিচারণ করেন। আলোচনা সভায় তাঁকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য তিনি বর্তমান প্রশাসনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং প্রয়াত মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রী খুরশীদ জাহান হকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
পাশাপাশি উত্তরাঞ্চলের উচ্চ শিক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে আন্তরিক ও দায়িত্ববান হওয়ার আহবান জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. এনামউল্যা বলেন, এতোদিন বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ও এর প্রতিষ্ঠার ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছিল, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন পাশ হয়নি, প্রজ্ঞাপন হয়নি, অথচ একটি তারিখে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা হতো। আইনে স্পষ্ট উল্লেখ আছে যেদিন থেকে প্রজ্ঞাপণ জারী হবে, সেদিন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু। সে অনুযায়ী আমরা এবার বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করেছি। যা দেশকে যে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তার তুলনায় এটা কিছুই না। তিনি বলেন, আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন ও নতুন এই তরুণ প্রজন্মের জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের মাধ্যমে আজকে আমরা এই পর্যায়ে এসেছি এবং এর মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা টিকে আছে। যা হওয়ার হয়ে গেছে, এখন আমাদের সকলকে সম্মিলিতভাবে হাবিপ্রবিকে এগিয়ে নিতে হবে। আমাদের একার পক্ষে এটা সম্ভব নয়, দল মত নির্বিশেষে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। পরিশেষে তিনি উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন।
এছাড়াও ২৪তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে বাদ জোহর কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়া ও মুনাজাত করা হয় এবং ৭ এপ্রিল সন্ধ্যা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনাসমূহে আলোকসজ্জা করা হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে