
প্রতিনিধি, ইবি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শহিদ সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার ১০১ দিন আজ। বিচারহীনতার ১০০ দিন স্মরণে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ‘অন্ধের তদন্ত যাত্রা’ নামক প্রতীকী লাশ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় শাহ আজিজুর রহমান হল পুকুর পাড় থেকে মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসন ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় ইবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ, সদস্য সচিব মাসুদ রুমি মিথুন, সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ, ছাত্রশিবির সেক্রেটারি ইউসুফ আলী, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত, তালাবায়ে আরাবিয়ার সেক্রেটারি শামীম হোসেন, খেলাফত ছাত্র মজলিশ সভাপতি সাদেক খান, শিক্ষার্থী বোরহান উদ্দিন, রেজাউল রাকিবসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার ১০০ দিন অতিক্রান্ত হলেও মূল হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে এবং দ্রুত বিচার শুরুর দাবিতে শিক্ষার্থীরা এই প্রতীকী লাশ মিছিলের আয়োজন করেছে।
এ বিষয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত বলেন, এরা শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থী হিসেবে মূল্যায়ন করে কিনা তা ভাবতে কষ্ট হয়। যদি শিক্ষার্থী হিসেবে ভাবতেন, আপনার সন্তান হিসেবে ভাবতেন তাহলে আপনারা এই হত্যার বিচার করতেন। এই ১০০ দিন আপনাদের জন্য লজ্জার। একটা হত্যা তো ঠেকাতে পারলেন না এমনকি তা বিচারের আওতায়ও আনতে পারলেন না। সিআইডি ঘটনার খুবই কাছাকাছি চলে গেছেন। তারা সাসপেক্ট করছেন কিন্তু শুনলাম প্রশাসন তাদের ধরার অনুমতি দিচ্ছে না। কেন? কোন জুজুর ভয়ে প্রশাসন তাদেরকে গ্রেপ্তার করার অনুমতি দিচ্ছে না আমরা তা জানতে চাই।
ইবি ছাত্রশিবির সেক্রেটারি ইউসুফ আলী বলেন, আজকে ১০১ দিন হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত খুনিদের গ্রেপ্তার দেখতে পাইনি। প্রশাসন যদি মনে করে যে আমরা সাজিদকে ভুলে যাব তাহলে আপনারা ভুল ভাবছেন। আমরা যখন রাজপথে নেমেছি তখন সাজিদ হত্যার বিচারের শেষ না দেখা পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না। আপনারা যতই টালবাহানা করুন আমরা সাজিদকে ভুলছি না। সাজিদের হত্যার বিচার না হলে কেউই নিজেদের নিরাপদ মনে করছে না। অতিদ্রুত সাজিদের খুনিদের গ্রেপ্তার করার ব্যবস্থা করুন।
ইবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অথর্বের ভূমিকায় আছে। সিআইডি প্রশাসন ড্রেস পড়ে মডেলিং করে আমাদের দেখাচ্ছে যে আমরা কাজ করছি। আজকের পরে তাদের আর সময় দেয়া হবে না৷ আমাদের অগ্রগতির ব্যাপারে স্পষ্ট করে জানাতে হবে। ‘কোন’ ‘যদি’, ‘কিন্তু’র কথা চলবে না। প্রতিটি শিক্ষার্থীর মধ্যে আতঙ্ক কাজ করছে কখন কাকে মেরে ফেলা হয়। যতক্ষণ না সাজিদের খুনিদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে দেখব ততদিন শিক্ষার্থীরা এই আন্দোলন চালিয়ে যাবে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শহিদ সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার ১০১ দিন আজ। বিচারহীনতার ১০০ দিন স্মরণে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ‘অন্ধের তদন্ত যাত্রা’ নামক প্রতীকী লাশ মিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২৬ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় শাহ আজিজুর রহমান হল পুকুর পাড় থেকে মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসন ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় ইবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ, সদস্য সচিব মাসুদ রুমি মিথুন, সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক আনোয়ার পারভেজ, ছাত্রশিবির সেক্রেটারি ইউসুফ আলী, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত, তালাবায়ে আরাবিয়ার সেক্রেটারি শামীম হোসেন, খেলাফত ছাত্র মজলিশ সভাপতি সাদেক খান, শিক্ষার্থী বোরহান উদ্দিন, রেজাউল রাকিবসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহকে শ্বাসরোধে হত্যার ১০০ দিন অতিক্রান্ত হলেও মূল হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে এবং দ্রুত বিচার শুরুর দাবিতে শিক্ষার্থীরা এই প্রতীকী লাশ মিছিলের আয়োজন করেছে।
এ বিষয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত বলেন, এরা শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থী হিসেবে মূল্যায়ন করে কিনা তা ভাবতে কষ্ট হয়। যদি শিক্ষার্থী হিসেবে ভাবতেন, আপনার সন্তান হিসেবে ভাবতেন তাহলে আপনারা এই হত্যার বিচার করতেন। এই ১০০ দিন আপনাদের জন্য লজ্জার। একটা হত্যা তো ঠেকাতে পারলেন না এমনকি তা বিচারের আওতায়ও আনতে পারলেন না। সিআইডি ঘটনার খুবই কাছাকাছি চলে গেছেন। তারা সাসপেক্ট করছেন কিন্তু শুনলাম প্রশাসন তাদের ধরার অনুমতি দিচ্ছে না। কেন? কোন জুজুর ভয়ে প্রশাসন তাদেরকে গ্রেপ্তার করার অনুমতি দিচ্ছে না আমরা তা জানতে চাই।
ইবি ছাত্রশিবির সেক্রেটারি ইউসুফ আলী বলেন, আজকে ১০১ দিন হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত খুনিদের গ্রেপ্তার দেখতে পাইনি। প্রশাসন যদি মনে করে যে আমরা সাজিদকে ভুলে যাব তাহলে আপনারা ভুল ভাবছেন। আমরা যখন রাজপথে নেমেছি তখন সাজিদ হত্যার বিচারের শেষ না দেখা পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরব না। আপনারা যতই টালবাহানা করুন আমরা সাজিদকে ভুলছি না। সাজিদের হত্যার বিচার না হলে কেউই নিজেদের নিরাপদ মনে করছে না। অতিদ্রুত সাজিদের খুনিদের গ্রেপ্তার করার ব্যবস্থা করুন।
ইবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাহেদ আহম্মেদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অথর্বের ভূমিকায় আছে। সিআইডি প্রশাসন ড্রেস পড়ে মডেলিং করে আমাদের দেখাচ্ছে যে আমরা কাজ করছি। আজকের পরে তাদের আর সময় দেয়া হবে না৷ আমাদের অগ্রগতির ব্যাপারে স্পষ্ট করে জানাতে হবে। ‘কোন’ ‘যদি’, ‘কিন্তু’র কথা চলবে না। প্রতিটি শিক্ষার্থীর মধ্যে আতঙ্ক কাজ করছে কখন কাকে মেরে ফেলা হয়। যতক্ষণ না সাজিদের খুনিদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে দেখব ততদিন শিক্ষার্থীরা এই আন্দোলন চালিয়ে যাবে।

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বলেছেন, শিক্ষা, গবেষণা ও প্রকাশনা এবং কো-কারিকুলার ও এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিজের মাধ্যমে নবীন শিক্ষার্থীরাই ডুয়েটকে বিশ্বমানে পৌঁছাতে অগ্রদূত হবে।
৩৩ মিনিট আগে
মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘তদন্তের বিষয়ে মাঝপথে কোনো কিছু বলা সম্ভব না, যদি বলি তাহলে তদন্ত সম্পন্ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা থেকে যায়। তদন্তের বেশ অগ্রগতি হয়েছে, সাজিদকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই হত্যা করেছে বলে ধারণা করছি। তবে একটু সময় লাগবে। সে সময়টুকু আমাদের দিতে হবে। আশা করি সবার সহযোগিতা
৩৫ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগে একাডেমিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের দাবিতে ‘দাবি সপ্তাহ’ কর্মসূচি শুরু করেছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, জবি শাখা। রোববার শুরু হওয়া এ কর্মসূচি চলবে এক সপ্তাহব্যাপী। কর্মসূচির অংশ হিসেবে সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিভাগের শিক্ষার্থীদের কাছে গিয়ে স্বাক্ষর সং
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংক (ইউটিএল) শাখার আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৫ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটিতে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু লায়েক আহ্বায়ক এবং আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান সাদী সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে